ভাষাবিষয়ক । RC থাকা বাঞ্ছনীয় । অনেক স্থলে কেবল মৌখিক আলোচনায় বালকগণকে এগুলি বেশ শিখিতে দেখা যায় । শিক্ষক যদি অভিধান দেখিয়া প্ৰস্তুত হইতে না পারেন। তবে তিনি অর্থ পুস্তক ক্ৰয় করিবেন । যেরূপ শব্দের বুৎপত্তিগত অর্থ শিক্ষা দেওয়া আবশ্যক নিয়ে দৃষ্টান্ত স্বরূপ তাহার কয়েকটি উদাহরণ প্ৰদত্ত হইল :- পুত্র= পুৎ নরকাবিশেব, ত্রৈ ত্ৰাণ করা-যে শ্ৰাদ্ধাদির দ্বারা পুৎ নামক নরক হইতে পিতাকে ত্ৰাণ করে, সেই পুত্ৰ -( পুন্নামো নরকাৎ যম্মাৎ ত্ৰায়তে পিতরাং সুতঃ) শ্মশান="শ্ম’ শব, “শানি” শয়নস্থান । শব অর্থাৎ মৃত দেহের শয়নের স্থান । ( প্রশ্ন শব্দেন শবঃ প্রোক্তঃ শানিং শয়ন মুচ্যতে ) দুর্ভিক্ষ = “দুর’ অভাব, ‘ভিক্ষ্য” ভিক্ষার পদার্থ।--যে সময়ে ভিক্ষার পর্য্যন্ত অভাব অর্থাৎ পাওয়া যায় না । ( ভিক্ষায়াঃ প্ৰায়ো দুষ্পপ্ৰাপ্যত্বং ) ( $ ) নূতন শব্দগুলি শিক্ষা দিবার সময় বোর্ডে লিখিয়া দেওয়া কৰ্ত্তব্য । পরে পুনরালোচনার সময়, সেই শব্দগুলির প্রতিশব্দ বা বাখ্যাভাগ পুছিয়া ফেলিয়া, কেবল শব্দ কয়েকটী রাখিতে হইবে। পরে একটা একটা শব্দ ( দর্শনীর বা পয়েণ্টার দ্বারা ) নির্দেশ করিয়া বালকগণের নিকট সেই সকল শব্দের প্রতিশব্দ বা ব্যাখ্যা আদায় *করিতে হইবে । (৫) অর্থ পুস্তকের কোন আবশ্যকতা নাই। শিক্ষক মুখে মুখে শিখাইয়া দিলেই বালকগণের বেশ মনে থাকিবে । পুরাতন পাঠ মধ্যে মধ্যে পুনরালোচনা করিলে, বালকগণ শব্দার্থ আর কখনই ভুলিবে না। কেবল নূতন নুতন কথারই প্ৰতিশব্দ বা ব্যাখ্যা শিক্ষণ দিতে হইবে, সাদা ব্যবহৃত বা পূৰ্ব্ব পরিচিত শব্দের কোনরূপ অর্থাদি। শিক্ষার অবশ্যকতা নাই । প্ৰত্যহ ৩৪টি নূতন শব্দ শিক্ষা করিতে । বালকগণ কোনই ক্লান্তি ৰোধ করিবে না, কিন্তু অর্থ পুস্তকে লিখিত।” DiBD DBDuB DBDBDDDuuDuDDD iYYKS BiL LL BTBB BBS DBDBiYBY
