পাতা:বিবিধ সমালোচন (বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়).pdf/১০৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

আর্য্যজাতি সূক্ষ শিল্প। సిగ్రీ এই সম্বন্ত পৰ্ব্বত খোদিত করিতে কত সময়, কত শ্রম ও কত श्रर्थ बाग्नि७ इहेब्राप्छ, उाङ् भएन कब्रिट्ठा खुझ झहे८ङ झ्म्न ।'

    • দ্বিতীয় শ্রেণীর স্থপতি কীৰ্ত্তি সকলের মধ্যে চিলামক্রমের মন্দিরের বর্ণনা উদ্ধৃত করিলাম। - “ চিলামক্রমের মন্দিরগুলি ১৩৬২ পাদ- দীর্ঘ, ৯৩৬ পাদ প্রস্থ, এবং ৩০ পাদ উচ্চ ও ৭ পাদ প্রস্থ প্রাচীর দ্বারা পরিবেষ্টিত। এই হুবিস্তুত প্রাঙ্গণের প্রায় মধ্যস্থলে ও ঈষৎ পুৰ্ব্বদিকে ७ीक फ्रभ९कांद्र बूझनांकांद्र भनिब्र श्रां८छ् । हेश नैौरर्ष २२8 পাদ এবং প্রস্থে ৬৪ পাদ ; ইহার সম্মুখে এক চাদনী আছে, উহা সহস্ৰ স্তম্ভে সুশোভিত। উক্ত মনিরাভ্যস্তরস্থ মূৰ্ত্তিসকল ভারতবর্ষীয় যাবতীয় দেব দেবীর আদর্শে খোদিত । কিন্তু ইহার মধ্যে এরূপ একটি অত্যাশ্চর্য্য কীৰ্ত্তি আছে যে, তাহা ভূমণ্ডলের অন্ত কোন স্থানেই দেখিতে পাওয়া যায় না। চতুষ্কোণাকার-স্তস্ত-শ্রেণী-সংলগ্ন এক প্রস্তর-শৃঙ্খল খোদিত আছে, তাছা দীৰ্ঘে ১৪৬ পাদ এবং তাহার প্রত্যেক কড়া তিন পাদ দীর্ঘ। আশ্চর্য্যের বিষয় এই যে, ইহা ভিত্তিসংলগ্ন নছে, কেবল মাত্র স্তম্ভ হইতে স্তস্তান্তরে সংযোজিত, অবশিষ্টাংশ শূন্যে ঝুলিয়া আছে। অপর এই মন্দিরের প্রবেশদ্বারে এরূপ উৎকৃষ্ট খোদিত মূৰ্ত্তি সকল এবং এরূপ দুইটী মনোহর শোভাসম্পন্ন পিল্লা আছে যে প্রসিদ্ধ শিল্প-নিপুণ গ্রীকজাতিও উক্ত প্রকার গঠনে ঐক্লপ অলঙ্কার যোজনা করিতে সমর্থ হয়েন लाइं५” •

মহাবালীপুরের মন্দিরের প্রসঙ্গে লিখিত আছে, যে “এই नश्रबश् थथान भनिष्त्व गाडिभग्न रोब श्रंटन श्प्लाडिङ प्रश्मा । डि मरुण बाभि७ दिनामांम बाहि ।। ५ेचन इवॆत्रिानौश्। স্বচক্ষে দেখিয়া লিখিয়াছেন তাছাদের কোন কোন অংশ বিশে: