সেখানেও-কেন এমন হয় ? (অপ্ৰকাশিত দিনলিপি ১, ৬, ১৯৩৩) নিজের বলেই যে বারাকপুরের মত এমন দেশ আর কোথাও খুজে পাওয়া যাবে না তা নয়। বিভূতিভূষণের মনে হয় বারাকপুর আয় চারপাশের গ্রাম অতুলনীয় তার প্রাকৃতিক সম্পদে। এত অল্প জায়গ্রার মধ্যে গাছপালার এমন বৈচিত্ৰ্য, কুঁচ, আর সাইবাবলায়, সর্বোপরি নে প্ৰকৃতির এমন ঘন সন্নিবেশ অন্যত্র দেখা যায় না। অর্থাৎ বারগুরের ecology-র বৈশিষ্ট্য डिनेि cबांदन । ‘সত্যই আমাদের গ্রামটা ও চতুষ্পgর্বর্তী পল্পীগুলি প্ৰাকৃতিক সম্পদে iBDBBDt g DBD BDBBu DB YBY TLL EDD DBDBD DuBt DB iD জায়গার মধ্যে গাছপালার বৈচিত্ৰ্য অনেক বেশী। বিশেষ করে কুচবন, সঁই बांवजl, निभूल, दांवला, नजवन, উলুখড়—সকলের ওপর বঁাশবন আমাদের দেশে নদীর ধারে অত্যন্ত ঘন সন্নিবিষ্ট।” ( অপ্ৰকাশিত দিনলিপি ১৪.৬.১৯৩s ) প্ৰকৃতি তো নয়, মনে হয় এ যেন এক বিরাট রঙিন খেলনা ! খেলুড়ে সেই মুগ্ধমতির কৌতুহল আর মেটে না। শিশুর মতই সে অবাক, আত্মহারা । ‘দেশকে এত ভাল লাগে। দারিঘাটার কাছ থেকেই আমি ই করে চেয়ে থাকি গ্রামের দিকে ৷’’ ( অপ্ৰকাশিত দিনলিপি ১৮.১.১৯৩৪ ) বিশেষ করে এই চোত-বোশেখে। শিমুল-ছাতিম যখন পল্পবিত শাখাপ্ৰশাখায় মনে হয় নাচের একটা ছন্দ-চারিদিকে ঘন ছায়া, গায়ক পাখির ডাক এসব নিয়ে সত্যি অপূর্ব এই গ্রাম-বাঙলার প্রকৃতি। যদিও একেবারে ত্রুটিহীন DD S gEBDB DB igDLB BBDBDBD D BDB D DDDLDD DBB DuuDu BBBS দিকচক্রবালে নীল শৈলমালা থাকত। তাহলে তো কথাই ছিল না। তবু গালুড়ি, সিংতুমি তো তিনি দেখেছেন। এই গ্রীষ্মে সে এক ছায়াহীন মরুভূমি। ঘাস নেই, এতটুকু সবুজ নেই। কিন্তু গ্রাম-বাঙলার প্রকৃতি সবুজে-ছায়ায় এখন ५धक बनक-कॉनमें ! ‘Bengal is superb. এই সকালে সঙ্গে সঙ্গে নতুন পাতা গজিয়েসেশিমুল, ছাতিম গাছের নৃত্যভঙ্গি কি অদ্ভূত-শাখা-প্ৰশাখার কি বিস্তার-কোকিল ভাকাচে সর্বত্র -“Cest Grande! বিশেষ করে এই চৈত্র বৈশাখ, জ্যৈষ্ঠ মাসে। এই ঘাস, এই সবুজ চকচকে পাতার রাশি, এই ঘন ছায়া, এই গায়ক পাখির ভাক, বেলফুলের গন্ধ-কোথাও নেই। যদি এর সঙ্গে জমি পাহাড়ে হোতট্রিকচক্রবালে শৈলমালায় নীল দীর্ঘ রেখা থাকতো-মাঝে মাঝে পাথর থাকতো
