পাতা:বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় অপ্রকাশিত দিনলিপি.pdf/২৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পৃঠিক শয়তের রোদ। -- বাড়ীর পিছনে একটা ঝোপে ভায়োলেট রঙের। বনকলমী ফুল ঝোপ আলো করে ফুটে থাকতে দেখলুম-আবার ঠিক তার ওপর • • •একটা ফুলে সে প্ৰজাপতিটা বসলো। মাথার ওপরে-- গাঢ় নীলাকাশ, চারিপাশে গরম শরতের পরিপূর্ণ রোদ-ঘন সবুজ ঝোপের মাথায় এই অপূর্ব ফুটন্ত বনকলমী ফুলের দৃশ্য-একটা ফুলে প্ৰজাপণ্ডিত বসেচে। --জয় হোক বিশ্বশিল্পী, জয় হোক তোমার।’ (অপ্ৰকাশিত দি লিপি ৬.৮.১৯৪৩ ) “বাঁশতলার ঘাটে একখানা বঁাশে ভর ঢ়িটের খরস্রোত, নদীতে মাঝখানে দাড়িয়ে অপরূপ বনঝোপের দিকে চেয়ে কি নিন্দই পেলুম। - একটা ঝোপের মাথায় বনকলমীর ফুল ফুটেছে- ‘মাথার উর্পাের নীল আকাশ, চকচকে সবুজ BDLYSYuY DB BDD DDS উঠোঁচে-দুপুরের स्थांकर घूबू७ांकाळআমার সেই স্বপ্নের শরৎ অন্তকালের বহু বিস্মৃতি দিনের আনন্দ মুহুর্তের DBDDBBDB DDBDBB gg SDBDDDB BB BDDD BBD DBBD S ODBDB BDD বিশ্বের অধিদেবতার। যিনি অপূর্ব সৃষ্টি, এই পাখির গান, এই শরতের সোনালী মধ্যাহ কল্পনা করেচেন ৷’’ ( অপ্রকাশিত দিনলিপি ১৫, ৮, ১৯৪৩ ) थांबांद्भ cनश्च । अंब्र5झे वळजtऊ श्रांद्र शांव्र । যদিও সত্যি করে শরতের গন্ধ, বর্ষার জল-পাওয়া সতেজ প্ৰকৃতিতে, . বিভূতিভূষণের কাছে আরও গাঢ়, ঝাঁঝালো। সেই সঙ্গে লতায় আটকে থাকা শিশিরে, নবীন সূৰ্যালোকে, বেগুনী বনকলমী ফুলে, ঘন নীল আকাশের নীচে লাল টুকটুকে মাকালিফলের দুলুনিতে সে কী নয়নের মনোহর 1 তার অপরাত্ন, সন্ধ্যা কী প্ৰশান্ত, রহস্যময় ! সূৰ্যান্তের আলোয় আকাশের, নদীজলের রঙ বদলায়। প্ৰকাণ্ড বটগাছটা সন্ধ্যার অন্ধকারে প্রশান্ত আর গম্ভীর হয়ে ওঠে। আকাশের মাথায় বহুদূরে । শুকতারা ওঠে। এইসব মুহূর্তে প্ৰকৃতির নিস্তব্ধতা, বিভূতিভূষণকে নিজের কাছে এনেছে। শুধু প্ৰকৃতিকে ভালবাসা নয়, সহৃদয় বন্ধুর মত প্ৰকৃতি বিভূতিভূষণকে তার সাহিত্যের স্বক্ষেত্র চিনিয়েছে। বুঝতে পেরেছেন, DDD DD LiD S HDuDDBSDDBB BB DB SS gg DBBDBBB কথা, এই সহজ জীবনের কথাই তঁাকে লিখতে হবে, ধার করা complex জীবন সমস্যা-এ তঁর ক্ষেত্র নয়। ‘এবার দেশের শোভা হয়েচে অপূর্ব। গাছপালার সেই ঘন সুগন্ধে বাতাস ভরপুর। আজ আবার আকাশ অপূর্ব ধরনের নীল। কত ? কি ফুল ফুটেচে Sè