পাতা:বিভূতি বীথিকা - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৬১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

গদীশচীশ্ব বললে-তাই তো পণ্ডিত মশাই, কি যে করি, বুঝতে তো কিছু Piहिन । एङा ছাড়া আপনাদের গায়ের ব্যবস্থা এখান থেকে কি কবে করা যাবে। কতটা চাল চান ? চলুন দিকি একবার বিশ্বেস মশায়ের বাউী ? DD BBB DBBDB BDDB DBDS DBD DDSBBD DBDBBD B DBD বললে-তাই তো, পয়সাকড়ি তো আনি নি। গঙ্গাচরণ একটু বিরক্তির সুরে বললে-আনেন নি, তবে আর কি হৰে ? কি করতে পারি। আমি ? গঙ্গাচরণ বোধ হয় একটু কড়া সুরে বলে ফেলেছিল কথাটা । দীনু ভট্চাজ হতাশভাবে বললে-তাই তো, এবারডা দেখচি সত্যিই না খেয়ে মরতি হবে । গঙ্গাচরণ ভাবলে-ভালো মুশকিল! তুমি না খেয়ে মরবে তা আমি কি করবো ? আমার কি দোষ ? এই সময় অনঙ্গ-বেী দোরের আড়াল থেকে হাতনাডা দিয়ে গঙ্গাচরণকে, एछकल । গঙ্গাচরণ ঘরের মধ্যে গিয়ে বললে-কি বলচ ? --জিজ্ঞেস করো উনি কি এখন দু’খানা পাকা কঁকুড় খাবেন ? ঘরে আর তো কিছু নেই। -থাকে তো দাও না । জিজ্ঞেস করতে হবে না। ফুটি কঁকুড় কি দিয়ে দেবে ? গুড় বা চিনি কিছুই তো নেই! -সে ব্যবস্থার জন্যে তোমার ভাবতে হবে না । সে আমি দেখছি। আর একটা কথা শোনো । উনি অমন দুঃখু করচেন বুড়ে বয়েসে না খেয়ে মরবেন। বলে, তোমাকে একটা ব্যবস্থা করতেই হবে। আমাদের বাড়ী এয়েচেন কেন, একটা হিল্পে হবে বলেই তো । আমি দুটো কাচ্চা বাচ্চা নিয়ে ঘর করি । বুড়ো বামুন আমাদের বাড়ী থেকে শুধু হাতে শুধু মুখে ফিরে গেলে অকল্যাণ হবে না ! তা ছাড যখন আমাদের আশা করে এতটা পথ উনি এয়েচেন, এর একটা উপায় না করলে হয় ? গঙ্গাচরণ বিরক্ত মুখে বললে-ধিক উপায় হবে ? খালি হাতে এসেচে বুড়ো। ও বডড ধড়িবাজ । একদিন ওমনি কামদেবপুর থেকে ফিরবার পথে চালগুলো নিয়ে নিলে অনঙ্গ-বেী জিভ কেটে বললে-ছিঃ ছিঃ-অতিথি নারায়ণ। আমার 9