বাঙ্গাল সাহিত্য (অনুবাদশখ) ১৭ ] বাঙ্গাল সাহিত্য (অনুবাদশখ) বে মূল সম্পূৰ্ণ জগততাৰ সকলেই স্বীকাৰদিন। অতীি পণ্ডিত ছিলেন, জহা ভাষার অনুবাদ পাঠ কৰিলেই S eBBBBB BBB DD DS DDD BB DBBD DDS DB DDS BBBBBB DDD DDD DDBBS BBBB BBD লীলায় ঐরাখার অপূৰ্ব্ব সৌদর্ঘ্যের মাধুৰ্যময়ী মূৰ্ত্তি অতি করিয়া ভাগৰতে প্রেমের চিত্ৰ যেন আরও नहि कहिब्रारश्न । ভাগবতে শ্ৰীকৃষ্ণ গোপীগণকে প্রেম দিয়া অনুগ্রহীত করেন । মালাধরের শ্ৰীকৃষ্ণ কেবল প্রেমদাতা নয়, গোপিনীর প্রেম লাভে তিনিও অনুগৃহীত, তাহার এই প্রেম চিত্রে মুগ্ধ হইয়া স্বয়ং শ্রীচৈতন্ত মহাপ্ৰভু প্রেমানক্ষে শ্ৰীকৃষ্ণবিজয় পাঠ করিতেন। মালাধরের নালা গুণে মুগ্ধ হইয়া গৌড়েশ্বর হোসেন শাহ, তাহাকে গুণরাজ খান উপাধিতে ভূষিত করেন। গুণস্বাজের রচনা অতি স্বাভাবিক ভাবময় ও কবিত্ব পূর্ণ-তাহার রচনার একটা নমুনা এইঃ “কেহ বলে পরাইয়ু পীত বসন। চরণে নূপুর দিমু বলে কোকু জন ॥ কেহ বলে বনমাল গাধি দিমুগলে। बनिभा शब्र नेिभू८कांडू मशैौ शरण ॥ কটিতে কঙ্কণ দ্বিমু বলে কোকু জল। cकश् षश गग्नाश्मू अमूला ब्रउम ॥ শীতল বাতাস করিমু অঙ্গ জুড়ায়। কেহ বলে সুগন্ধি চন্দন দিমুগায় । কেহ বলে চুড়া ঘানাইমু নানা ফুলে। মকয় কুগুল পরাইমু শ্ৰুতি মূলে । কেহ বলে রসিক সুজন বড় কাল। কপুর তামুল সনে জোগাইব পান ।” গুণরাজ খার পর কবিবর রঘুনাথ ভাগবতাচাৰ্য্য সমগ্র শ্ৰীমদ্ভাগবতের অনুবাদ প্রকাশ করেন। তাহার অনুবাদের নাম শ্ৰীকৃষ্ণ-প্রেম-তরঙ্গিণী । শ্লোক সংখ্যা প্রায় ২০e •• । এই গ্রন্থ সম্বন্ধে কবি কর্ণপুর তাহার গেীরগণোদেশদীপিকায় লিখিয়াছেন, “নিশ্বিন্ত পুস্তিকা যেন কৃষ্ণপ্রেমতরদিণী । थैभढषष्ठां5ांcर्ष cशोब्रांत्रांठाखवन्नड: ॥” বাস্তবিক ভাগবতাচাৰ্য্য শ্রীচৈতষ্ঠমহাপ্রভূর অতিশয় প্রিয় পাত্র ছিলেন। মহাপ্রভুর পুরুষোত্তম যাত্রাকালে তিনি * { কলিকাতার এক ক্রোশ উত্তরে ) বরাহনগরে ভাগবতাচার্যের গৃহে পদার্পণ করিয়াছিলেন এবং তাহার মুখে ভাগবতের ব্যাখ্যা শুনিয়া মহাপ্রভু পরম আনঙ্গ লাভ করেন। বরাহনগরে যেখানে ভাগবতাচার্য্যের গৃহ ছিল, এখন তথায় ভাগবতাচার্যের পাষ্ট; এখনও তথায় "গ্ৰীকৃষ্ণপ্ৰেমতরঙ্গিণী” অষ্ঠিত হইয়। থাকে। এই প্রেমতরঙ্গিণী হইতে জানা যায় যে, তাগৰতাচাৰ্য্য গদাধর পণ্ডিতের শিবা ছিলেন। ভাগবতে তিনি যে একজন . . ; XVIII 3. 裁够 ब्रांनभक्ष्णशांदबग्न अष्ट्रवांन, अङि बेिङ्कङ, अछिछ्नग्न ७ अड़ि প্রাঞ্জল। তিনি কেবল পণ্ডিত নহেন, তিনি একজন শ্রেষ্ঠ কবি ছিলেন, তাহাতে সন্দেহ নাই। তাহান্ন ভাষার লালিতা মাধুর্ঘ্য ও ভাবগ্রাহিত শক্তি আলোচনা করিলে সকলেই বিমুগ্ধ হইবেন। চারিশস্ত বর্ষ পূর্বে তিনি ভাগবতের পতাকুৰান্ধে যেরূপ দক্ষতা দেখাইয়াছেন, অধুনা সে চিত্ৰ স্বল্পম্ভ । [ ভাগবতাচাৰ্য্যশৰ স্ৰষ্টব্য } । গুণরাজ খান ও ভাগবতাচার্য্যেয় জাদর্শ লইয়া পরে বহু কবি cगर्थनैौ-शांङ्ग५ कब्रिध्नां८छ्न, ठकाएथा भांक्षदांऽांé); €ौङ्गक्षकिकङ्ग, লঙ্গারাম ঘোষ, আদিত্যরাম, অভিরাম দ্বাস, শ্ৰীকৃষ্ণকিঙ্কর গোপাল দাস, দ্বিজ বাণীকণ্ঠ, দামোদর দাস, দ্বিজ লক্ষ্মীনাথ, কবিশেখর, কবিবল্লভ, যশশ্চন্দ্র, যত্নমান, ভক্তরাম প্রভৃত্তি কবিগণ গুণরাজের মত অধিকাংশ স্থলেই ভাগবতের দশমস্কন্ধ অবলম্বন করিয়া শ্ৰীকৃষ্ণবিজয়, শ্ৰীকৃষ্ণমঙ্গল, গোবিন্দমঙ্গল, গোপালবিজয় বা গোকুলমঙ্গল নাম দিয়া স্ব স্ব গ্রন্থ প্রচার করিয়া গিয়াছেন। এই সকল কবিগণের মধ্যে দ্বিজ মাধবের শ্ৰীকৃষ্ণমঙ্গল, কবিবল্লভের গোপালবিজয়, কবিচন্দ্রের গোবিন্দমঙ্গল এবং ভক্তরামের গোকুলমঙ্গল ও দ্বিজ লক্ষ্মীনাথের কৃষ্ণমঙ্গল অতি বৃহৎ গ্রন্থ। ঐ সকল গ্রন্থ প্রচারিত হওয়ায় গুণরাজ থানের আদিকীৰ্ত্তি ঢাকা পড়িয়া গিয়াছিল। শ্ৰীকৃষ্ণকিঙ্কর প্রসিদ্ধ ভারতকার কাশীদাসের অগ্রজ সহোদয়, তাহার শ্ৰীকৃষ্ণবিলাস সেরূপ বড় ন হইলেও তাহাতে কবির কবিত্বের পরিচয়ের অভাব নাই। ঐ সকল গ্রন্থ তিন শত বর্ষের প্রাচীন। ভাগবতাচাৰ্য্যের স্তায় মেদিনীপুর অঞ্চলের অধিবাসী কবি সনাতন চক্ৰবৰ্ত্তও একখানি শ্ৰীমদ্ভাগবতের পক্ষামুবাদ প্রকাশ করিয়া গিয়াছেন। এই গ্রন্থে ভাগবতের প্রত্যেক শ্লোকের অনুবাদ দৃষ্ট হয়। আয়তনে ভাগবতাচার্যের কৃঞ্চগ্ৰেমতরঙ্গিণী হইতে ইহাপ্রায় দ্বিগুণ। শুনা যায়, দ্বিজ বংশীদাসও সমগ্র ভাগবতের অনুবাদ করিয়া গিয়াছেন। দুঃখেয় বিষয় তাহার সম্পূর্ণ অনুৰাদ পাওয়া যায় নাই। শিবায়ন রচয়িতা কায়স্থ কবি রামকৃষ্ণ স্বাস কবিচক্সের পিতামহ কবিচন্দ্র যে গোবিন্দবিলাস রচনা করিয়াছেন, তাহাতে কবির ভক্তিরসে আপ্লুত হইতে হয়। এতক্তির বহু কবি ভাগবতের একাদশ স্বন্ধের দোহাই দিয়া দওঁীপৰ্ব্ব রচনা করিয়া গিয়াছেন, তন্মধ্যে রাজারাম দত্ত ও अरझ्ठद्र ‘मर्सौश्रृंपर्व' «थषांम । ब्रांछांग्रांम भख *औछां★दछ रुथ, ব্যাসের কবিতা পোথী, শ্লোক জন্ধে কথা অনুসার” এইরূপে । ভাগবতের দোহাই দিলেও আমরা মূল ভাগবতের মধ্যে জীৱ
পাতা:বিশ্বকোষ অষ্টাদশ খণ্ড.djvu/৯৯
অবয়ব