* বিশ্বামিত্র । { ७२ ] বিশ্বামিত্র প্রতি চণ্ডালত্ব প্রাপ্তির অভিসম্পাত কবেন । র্তাহীদের শাপে শিক্ষু চণ্ডালত্ব প্রাপ্ত হইয়া বিশ্বামিত্রের নিকট যান। বিশ্বামিত্র তাহtকে এই অবস্থাপন্ন দেখিয়া কহিলেন, রাজন ! আমি দিব্য চক্ষে দেখিতেছি আপনি অযোধ্যাপতি ত্রিশস্কু, অভিশাপৰশে চণ্ডালত্ব প্রাপ্ত হইয়াছেন । আপনি আপনার অভিলাষ প্রকাশ করুন। আমি আপনার শেয়ঃসাধন করিব। তখন চ৫ণরূপ ত্রিশস্থ কৃতাঞ্জলিপুটে কহিলেন, আমি যজ্ঞ করিয়া যাহতে সশৰীরে স্বর্গে যাইতে পারি এই আমার অভিলম্ব। গুরুদেব বশিষ্ঠ এবং তঁtহার পুত্ৰগণের নিকট গিয়া প্রত্যাখ্যাত ও বর্ধমানবস্থাপন্ন হুইয়া এখন আপনার শরণাগত ईईब्रछि । 'আপনি আমার অভিলাৰ পুর্ণ করুন । বিশ্বামিত্র ত্রিশঙ্কুর জন্য যখন যজ্ঞানুষ্ঠান করেন, তখন ৰশিষ্ঠপুত্ৰগণ তাহ! জানিতে পারিয়া তাঙ্গাকে দোষারোপ করেন। পরে বিশ্বামিত্র আবার তাহ শুনিয়া ৰশিষ্ঠ পুত্রগণকে এই অভি. সম্পাত দেন যে, উইtর যখন আমাকে বিনাদোষে দুযিত করিস্বাছে, তপন অচিরকাল মধ্যে নিশ্চয়ই তাহদের মৃত্যু হইবে এবং সাত জন্ম পৰ্য্যস্থ কুকুরমাংসাহারী ও শবৰস্থাদিহ রক মুষ্টিক ( ডোম ) ত ইয়া জন্মগ্রহণ করিবে। বিশ্বামিত্রের এই শাপে বশিষ্ঠেপ পু এগণ উক্ত প্রকার গতি লাভ করেন । এদিকে শিক্ষু রাজা বিশ্বামিত্রের যজ্ঞকলে স্বর্গারোহণ করিলে, ইন্দ্র উঠিাকে স্বর্গ হইতে পাতিত করায় ক্রোধে বিশ্বামিত্র দ্বিতীয় স্বৰ্গ স্মৃষ্টির অভিলাষ করিয়া অপর সপ্তর্ষিমণ্ডল, সপ্তবিংশতি নক্ষত্র প্রভৃতি সৃষ্টি কবেন । ত্রিশঙ্কু সেই স্থানে অবস্থান করেন । বিশেষ বিবরণ ত্রিশঙ্কু শব্দে দ্রষ্টব্য ] পরে বিশ্বামিত্র ইচ্চাঙ্গুরুপ তপোহন্ত ন হইতেছে না এবং নানারূপ তপোবিন্ন ঘটতেছে বুঝতে পারিয়া দক্ষিণদিক্ পরিত্যাগ করিলেন । তৎপবে পশ্চিমদিকে পুষ্করতীরবর্তী বিশাল তপোবনে যাইয়া যাহতে অচিরে ব্রাহ্মণত্ব লাভ করিতে পারেন, তাহাব জন্ত দৃশ্চব তপস্তায় পবৃত্ত হইলেন । SDD SDAAS BttttB BBB BBB BB DDD BBBBB BB DDS BB BBD BBBS DDDBBBB SBBBB BBB BBD KK যায় ; কিন্তু বিষ্ণুপুরাণ ৪৩১৩-১৪ হইতে আমরা জানিতে প{fর যে, দ্বাদশttK BBSBBS B DgSDD tttB BBB BBDD BBDDDttB llB Bgg D BBgBBBDgg gB BBBDD DgB BBBB BBBBB BBDDS DBBS BD gDD BBB ggDB DDD DBBB BBSB BBB StttBB BBBBBBS BBBBBB BBB BS BB BBBB BBBBB যখন গুলগুখে স্বমী-সতক্ষণার্থ গমন করেন,সেই সময়ে উtহর পত্নী ও পুত্রের Du DBBBB BB BBBBDDttD DDD BBB B DD BDD DDS DDtS ছিলেন । সেই কৃতজ্ঞ তয় বিশ্বমিত্র রাজার উদ্ধারের উপায় করিয়া দেন । এই সময় রাজ অম্বরীষ একটা যজ্ঞানুষ্ঠান করিলেন, ইন্দ্র তাহার যন্ত্রীয় পশু অপহরণ করেন। যঙ্গীয় পশু অপদ্ধত হইলে রাজা যঞ্জীয় পশুর পরিবর্বে একটা নরবলি দিবার জন্ত যখন ঋচীক পুত্ৰ শুনঃশেফকে ক্রয় করিয়া লইয়া আসেন তখন সে বিশ্বামিত্রের শরণাগত হয় । বিশ্বামিত্র ইহার প্রাণরক্ষার জন্ত মধুচ্ছন্দ প্রভৃতি পুত্রগণকে বলেন যে পুত্রণণ তোমরা সকলেই ধৰ্ম্মপরায়ণ, এই মুনিপুত্র আমার শরণাগত হইয়াছে, তোমরা ইহার প্রাণরক্ষা করিয়া আমার প্রিয়কাৰ্য্য সম্পাদন কর । তোমরা স্বয়ং এই নরেন্দ্রের ষষ্ট্ৰীয় বলি হইলে তাহার যজ্ঞ সমাধ! এবং ইহার ও প্রাণরক্ষণ হইৰে । পুত্ৰগণ বিশ্বামিত্রের এই কথা শুনিয়া কহিলেন আপনি নিজ পুত্র দিগকে পরিত্যাগ করিয়া অন্তকে রক্ষা করিতে প্রবৃত্ত হইয়াছেন, ইহা অতিশয় অন্যায় এবং ধৰ্ম্ম বিগহিত । ৰিশ্বামিত্র পুত্রদের এই কথা শুনিয়া ক্রোধে অধীর হইয় তাহাদিগকে অভিসম্পাত্ত করেন যে, যখন আমার বাক্য অবহেলা করিলে, তখন তোমরাও বশিষ্ঠ পুত্রদিগের ন্যায় মুষ্টিক ( ডোম ) জাতিতে বহুবার জন্মগ্রহণ করিবে } ঐতরেয়দ্রাহ্মণ হইতে আমরা জানিতে পারি যে, বিশ্বমিত্রের একশত পুত্র ছিল । তিনি ভাগিনেয় শুন:শেফকে জ্যেষ্ঠপুর স্থানীয় করিতে অভিলাষী হইয়া তৎসম্বন্ধে পুত্ৰগণের অভিমত জিজ্ঞাসা করিলেন । শতপুত্রের কনিষ্ঠ পঞ্চাশ জন পিতার অভিপ্রায়ে সম্মতি প্রদান করিলেন, তখন বিশ্বামিত্র তাহাদিগকে “গাভী ও সস্তানসন্ততি লাভ করিয়া ভাগ্যবান হও” বলিয়া আশীৰ্ব্বাদ করলেন । জ্যেষ্ঠ পঞ্চাশ পুত্র এ বিষয়ে সম্মতি প্রদান না করায় বিশ্বামিত্র তাহাদিগকে অভিশাপ দিলেন যে “তোমাদের বংশ পৃথিবীর শেষ প্রাস্তে গিয়া বাস করুক ।” তদনুসারে তাহদের সস্থানগণ ইস্ত্যজ ও স্ব্যরূপে গণ্য হইল। তাহারাই অন্ধ, পুঞ্জ, শবর, পুলিন্দ ও মূতিব জাতি । ( ঐতরেয়ুব্রা” ৭১৮ ) অতঃপর বিশ্বামিত্র শরণাগত শুনঃশেফকে কহিলেন, বৎস ! তোমার ভয় নাই, তুমি যখন অস্বরধের যজ্ঞে রক্তমাল্যধারী ও রক্তাম্বুলেপিত হইয়া বৈষ্ণবযুপে পাশদ্বারা আবদ্ধ হইবে । তথন আগ্নেয় মস্ত্রে অগ্নিকে স্তব এবং এই দিব্যগাথা গান করিও, তাহ হইলেই তুমি সিদ্ধিলাভ করিবে। শুনঃশেফ যথাসময়ে তদ্রুপ অনুষ্ঠান করিলেন । অগ্নির প্রসাদে তাহার দীর্ঘায়ু প্রাপ্তি এবং রাজার ও যজ্ঞসমাপ্তি হইল । এদিকে বিশ্বামিত্র কঠোর তপস্তায় পুনরায় সহস্ৰ বৎসর অতিবাহিত করিলে, ব্রহ্মা দেৰগণের সহিত র্তাঙ্কার নিকট উপস্থিত হইয়া তাহাকে কহিলেন'তুমি স্বীয় অঙ্কিত তপোলে
