পাতা:বিশ্বকোষ একবিংশ খণ্ড.djvu/১৪০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সনাক্তন গৈাস্বামী [ ১৩৮ ] जनांख्ठन c१ांश्वकामैौ দলমতে গ্রি আসে যত। জৈষ্ঠ ছাড় তোমার দৈন্তে ফাটে মোর মন । কহিতে না পারি তা সভায় ভক্তি কত ॥* जtत्रा बtश्र छूमि झई क्किब्र जामां★ । এই কয়েক ছত্রে সমতলের শাস্ত্রচেষ্টাদির কথাও জানা যায় । अछिब्रां९ झक्• cडांभांग्र कब्रिएबन छेकांब्र ॥ জাবার গ্রন্থের অন্তর আরও লিখিত আছে— ५उ रुणि शृशन्न क्षिप्ब्र १ब्रि मिछ शंष्ठ । "দুই ভাই সৰ্ব্বশাস্ত্রে পরম পণ্ডিত । তুই ভাই নিল ধরি প্রভুর পদ মাথে ॥ জ্যেষ্ঠ সনাতন, রূপ কনিষ্ঠ বিদিত । নানা দেশী পণ্ডিতের শাস্ত্রব্যাখ্যা গুণে । বহু অর্থ দিয়া পরিত্যেৰে সৰ্ব্বজনে ৷” बाश श्ध्क, भश rाडू ब्रांमरकगि याळम फे”श्ठि इहेtनन, চারিদিক্ হইতে হন্নিধ্বনির বস্তা-কোলাহল বহিতে লাগিল। গোড়াধিপ হুসেন শাহ এই অদ্ভূত জনসভা ও হরিধ্বনি শ্রবণ করিয়া বিন্মিষ্ট হইলেন। কেশব ছত্রী, শ্ৰীপাদ সনাতন ও রূপ তখন তাহাকে গ্ৰীগৌরাঙ্গের আগমন-সংবাদ প্রদান করিলেন। এই সময়ে হলেন শাহও ঐগৌরাঙ্গের অলৌকিক-প্রভাধে অভিভূত হইয়াছিলেন। যাহা হউক, রাত্রিযোগে সনাতন সহোদর রূপকে সঙ্গে লইয়া দীন বেশে মহাপ্রভুর সহিত সাক্ষাৎ করিলেন, ভূমিতে দগুবৎ হইয়া দীনাতিদীনের স্থার রোঙ্গন করিতে লাগিলেন। মহা প্রভুর নিকট এই দুই ভ্রাতা যেরূপ দৈস্যসূচক আত্মপরিচয় প্রদান করিয়াছিলেন, চৈতন্য-চরিতামৃতকার তাছ৷ এই রূপে বর্ণনা করিয়াছেন—

  • নীচ জাতি নীচ সঙ্গে করি নীচ কাজ । তোমার আগেতে প্রভু কহিতে করি লাজ । পতিত তারিতে প্ৰভু তোমার অবতার। আমা বই পতিত জগতে নাই আর ॥ আপন অযোগ্যতা দেখি মনে পাই ক্ষোত্ত। তথাপি তোমার গুণে উপঙ্কয়ে লোভ ॥ বামন যৈছে চাম্ম ধরিতে চাষ্টে করে। তৈছে এই বাঞ্ছা মোর উঠয়ে অস্তুরে । ম্লেচ্ছ জাতি ম্লেচ্ছ সঙ্গী করি ম্লেচ্ছ কাম। গোত্রাহ্মণদ্রোহী সঙ্গে আমার সঙ্গম ॥ মোর কৰ্ম্ম মোর হাত গলায় বান্ধিয়া । बूदि६ग्, दिट्ठt१itॐ क्षिनांग्छ् ज्ाक्षेिन्न।॥ জাম। উদ্ধারতে বলি নাহি ত্রিভুবনে। পতিত-পাবন বিনে সবে তোমা বিনে ৷” ইহার উত্তরে গৌরাঙ্গ যাহা বলিয়াছিলেন, তাছা এইরূপ

“প্ৰভু বলে শুন রূপ দ্ববীরখাস । তুমি দুই ভাই মোর পুরাতন দাস ॥ আজি হৈতে দোহার নাম রূপসনাতন जमझ ७ गtखांब uहै झहे उहे जनांछन ७ क्रन नांरब मशপ্রভু কর্তৃক অভিহিত হইলেন। অমরের সনাতন নাম মহাপ্রভুপ্রদত্ত। বৈঞ্চব-সাহিত্যে আমরা যে রূপ-লনাতন নাম গুলিতে পাই, এই সময় হইতেই এই ফুই নামের সৃষ্টি হয়। রূপের নাম পূৰ্ব্বে উচ্চারিত হইলেও সনাক্তন রূপের অগ্রজ ছিলেন। टैौtछङछ5रजांनब्र मॉफ़ेtरूद्र नषय अtक णिभिष्ठ इहेब्रांtझ् ‘গৌড়েজন্ত সভাবিভূষণমপিস্তক বা খছিং শ্রিয়। রূপস্তাগ্রজ এষ এব তরুণীং ৰৈয়াগ্যলক্ষ্মীং দধে। অন্তর্ভক্তিরসেণ পূর্ণর্বদয়ে বাক্কেবধৃতাকৃতিঃ শৈৰালৈঃ পিহিতং মহালয় ইব প্রতপ্রদগুদ্ধিদা।” ইরুপ অগ্নে বৈরাগ্য লাভ করিয়া ভক্তিজগতে প্রবিষ্ট হইয়াছিলেন বলিয়াই অগ্রে রূপের নাম উচ্চারিত হইয়া থাকে । এস্থলে আর একট প্রশ্ন উখাপিত হইতে পারে তাছ। এই ৰে. সনাতন আপনাকে "নীচ-জাতি” “ম্লেচ্ছ জাতি” প্রভৃতি বলিয়৷ আত্মপরিচয় প্রদান করিলেন কেন ? তিনি যে জুৰিখ্যাত ব্রাহ্মণবংশে জন্মগ্রহণ করেন, পূৰ্ব্বেই তাছার পরিচয় দেওয়৷ হইয়াছে। তিনি কখনও মেচ্ছধৰ্ম্ম গ্রহণ করেন নাই, তৰে এরূপ পরিচয় দেওয়ার হেতু কি ! ভক্তিরত্নাকর গ্রন্থে ইহার হেতু এইরূপ লিখিত হইয়াছে— “পিতা পিতামহাদির যৈছে শুদ্ধাচার। তাছা বিচারিতে মনে মানয়ে ধিক্কার । যবন দেখিলে পিতা প্রায়শ্চিত্ত করয়। cश्म शृश्य:मब्र श्लष्णं निघ्नखंम श्न ॥ করি মুখাপেক্ষী যবনের গৃহে যান। এ হেতু আপনাকে মানে স্নেচ্ছের সমান । ববে মগ্ন হন দৈন্ত সমুদ্র মাঝারে । ম্লেচ্ছাধিক হৈতে নীচ মানে আপনাৱে । নীচ জাতি সঙ্গে সদা নীচ ব্যবহার। এই হেতু নীচ জাত্যাদিক উক্তি তার ॥ আপনাকে বিপ্রজ্ঞান কুছু নাহি করে। বিগ্ররাঙ্গ ছৈয়া মছ খেদযুক্তাস্তরে ॥ चब्य श्रiिशं ऎ्रद्धम *श्व यै:छ् ४श्चिक्षगंध्र । নীচ ম্লেচ্ছ পাপী ৰলি আপনা ধিক্কার ॥” যাহা হউক, গৌরাঙ্গ সনাতন ও রূপকে জাখস্ত করলেন,