পালরাজবংশ وی زمی ] পালরাজবংশ ২য় শুরপাল । ২য় মহীপালের পর ২য় শুরপাল রাজ্যলক্ষ্মী লাভ করিয়াছিলেন। মদনপালের তাম্রশাসনের মতে, ‘পূরপাল ইঞ্জতুল্য মহিমাশালী, প্রতাপঐর আধার, অদ্বিতীয়, মহাসাহসী ও গুণস্বরূপ । ( ১৪শ শ্লোঃ ) ইহার রাজ্যকালের ১৩শ বর্ষে উৎ কীর্ণ একখানি শিলালিপি পাওয়া গিয়াছে । ক্ষীমপালদেৰ । ২য় শুরপালের পর তাছার সহোদর রামপাল সিংহাসনে আরোহণ করেন। উক্ত তাম্রশাসন-মতে, "তাহার পিত জগৎপালনে নিরত থাকিলেও যিনি শৈশবকালেই বিমূর্ধমান তেজঃদ্বারা শত্রুরাজগণকে স্থায়িভাবে চমৎকৃত করিয়াছিলেন।” গৌড় ও বঙ্গের নানাস্থানে এই রামপালের কীৰ্ত্তি দৃষ্ট হয়। বিক্রমপুরের অন্তর্গত রামপাল নামক প্রাচীন গ্রাম এই রামপালের সাম ঘোষণা করিতেছে। এইস্থান মদনপালের তাম্রশাসনে ও সেকশুভোদয় নামক গ্রন্থে২৮ ( পালরাজধানী ) রামাবতী নগরী নামে প্রসিদ্ধিলাভ করিয়াছে। কামরূপপতি , বৈদ্যদেবের তাম্রশাসনে লিখিত আছে, পালরাজ রামপাল মিথিলাধিপতি ভীমকে বিনাশ করিয়াছিলেম ॥৩৯ রামপালচরিত নামে একখানি দ্ব্যৰ্থকাব্য পাeয়া গিয়াছে, ইহাতে রামপালদেবের কীৰ্ত্তিগাথা বর্ণিত হইয়াছে। তাহীর মন্ত্রীর নাম যোগদেব। সেকশুভোদয়ায় লিখিত আছে, রামপালের মৃত্যুর পর বিজয়সেন রাজা হন।so  itsui to I (Journal of the Asiatic Society of Bengal for 1578, part J, p. 149–200 ‘মাণিকচাঙ্গের গান’ এবং সাহিত্যপরিষৎপত্রিক ৬ষ্ঠ ভাগ ২৬৭ পৃষ্ঠায় ‘গোবিন্দচত্রের গীত প্রবন্ধ স্রষ্টব্য। (৩৮) “পুরী রামাবর্তী যত্র ভূষি বিখ্যাতনামিকা।" ( সেকশুভোদয় ) (•») Épigraphia Indica, Vol. II. p. 852. (8•) cनक७tडांलग्नांद्र अधिकां५* कथाहे चबांप्रभूलक, ईहांझ $छिBBBB DD DDB BBDS DtttB BBBBB BBBB BB BBBB BB মুসলমান মসজিদ হইতে আবিষ্কার করেন। তিনি রামপালের মৃত্যুজ্ঞাপক এইরূপ বচন উদ্ধৃত করিয়াছেন— শাকে যুগ্মবেপুরস্ক,গতে কস্তাং গতে ভাস্করে কৃষ্ণষাকৃপতিবাসরে যমতিখে যামন্বয়ে বাসরে । জাহ্নব্যাং জলমধ্যতত্ত্বমশলৈ ধ্যাত্ব। পদং চক্রিণঃ পালাস্বয়মৌলিমগুনমণিগ্রীরামপালে মৃতঃ ” উক্ত শ্লোক হইতে বটব্যাল মহাশয় ৯৭৭ শকাব্দে – ১০৫৫ খৃষ্টকো রামপালের মৃত্যুকাল ও বিজয়সেনের রাজারম্ভকাল নির্ণয় করিয়াছেন। কিন্তু উক্ত কালনির্ণয় ঠিক হইয়াছে বলিয়া বোধ হয় না। সেকশুভে|দয়ায় মতে রামপালই পালবংশীয় শেষ রাজা, কিন্তু মদনপালের ও বৈদ্যদেবের তাম্রশাসন ও নাম শিলালিপি হইতে জানা যায় যে, রামপালের পর তত্ত্বংশীয় কএক জন রাজ রাজত্ব করিয়াছিলেন। অসম্ভব নছে যে, কুমারপালদেব। রামপালের পর তৎপুত্র কুমারপাল রাজা হন । ইহার রাজত্বকালে সেনবংশপ্রদীপ মহারাজ বিজয়সেনের অভু্যদয় । সম্ভবতঃ এই সময়ে গৌড়রাজ্যের উত্তরাংশ পালরাজের অধিকারভুক্ত থাকিলেও গৌড়ের দক্ষিণাংশ উত্তররাঢ়প্রদেশ সেনরাজ্যের সীমান্তর্গত হইয়াছিল। কুমারপালকে স্বীয় পিতৃরাজ্যরক্ষার জন্য সেনরাজের সহিত বিপুল সংগ্রাম করিতে হইয়াছিল। মদনপালের তাম্রশাসনে লিখিত আছে-“তিনি নিজ আয়তভুজবীৰ্য্যদ্বারা বলবান শত্রুদিগের যশঃসাগর পান করিয়াছিলেন এবং নরেন্দ্রবধূগণের কপোলে কপূরের পত্র ও মকরীর চিত্রণবিষয়ে বিপুল কীৰ্ত্তিলাভ করিয়াছিলেন।” দেওপাড়ার শিলাফলকে লিখিত আছে, “বিজয়সেন গোড়পতিকে আক্রমণ করিবার জন্ত পশ্চাদ্ধাবিত হইয়াছিলেন, কামরূপপতিকে বিদূরিত করিয়াছিলেন ’৪১ বৈদ্যদেবের তাম্রশাসনে লিখিত আছে, কুমারপাল আপন মন্ত্রী বোধিদেবের পুত্র ( পূৰ্ব্বোক্ত যোগদেবের পৌত্র ) বৈদ্যদেবকে তিগ্যদেবের স্থানে প্রাচ্য (প্রাগজ্যোতিষ)-প্রদেশ শাসন করিবার জন্য নিযুক্ত করেন। অধিক সস্তব, প্রাগজ্যোতিষ ( কামরূপ )-প্রদেশের শাসনকর্তী তিগাঁ্যদেব বিজয়সেনের নিকট পরাজিত হইলে তাহার উপর বিরক্ত হইয়া পালরাজ কুমীরপাল তাহার স্থানে বৈদ্যদেবকে নিযুক্ত করিয়াছিলেন । ৩য় গোপালদেব । কুমারপালের পর তৎপুত্র ৩য় গোপালদেব রাজা হন । মদনপালের তাম্রশাসনে লিখিত আছে, ‘পৃথিবীপালন দ্বার। যাহার খ্যাতমহিমায়াপ কপূরধূলি উৎক্ষিপ্ত হইয়াছিল এবং যিনি শৈশবে সেই নিজ কীর্তিসমূহুরূপ ধুলিদ্বারা ক্রীড়িত হইয়াছিলেন’ ( অর্থাৎ তিনি শৈশবকালেই রাজ্যপালন করিয়া অতিশয় যশস্বী হইয়াছিলেন । ) भघ्ननुjiछलtनःिसृतः । ৩য় গোপালের পর তাহার পিতৃৰ এবং রামপালের পুত্র মদনপাল সিংহাসনে আরোহণ করেন । তাহার তাম্রশাসন বিজয়সেন রামপালকে পরাজয় করিয়া উপহায় রাজধানী অধিকার করিয়াছিলেন । কিন্তু সেকশুভোদয়ায় রামপালের যে স্লাজ্যাবসান ও বিজয়সেনের যে রাজ্যয়িত্ত্বকাল লিখিত হইয়াছে, তাহাও ঐতিহালিকের চক্ষে প্রকৃত ললিয়। বোধ হয় না। ৰিলহোর্ণ প্রভৃতি বর্তমান ঐতিহাসিকগণ তাহারও অনেক পরে বিজয়সেনের আবির্ভাবকাল নির্ণয় করিয়াছেন । (Epigraphia Indica, Vol. H. p. 313.) (৪১) "গৌড়েশ্রম বেদপাকৃতকামরূপ-ভূপং কলিঙ্গমপি যন্তরস জিগায় ৮ ( বিজয়সেনের শিলালিপি ২১শ শ্লোক )
পাতা:বিশ্বকোষ একাদশ খণ্ড.djvu/৩১৬
অবয়ব