পাতা:বিশ্বকোষ চতুর্থ খণ্ড.djvu/৩১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

कच्निनांग कीवेिमाँध्नङ्ग खौदनॆी लेिकिदृशङ दां★♚ग्रां चक्रांडू अङ्कांब्रসমুদ্রে স্বীপ দেখয় একই কথা। কালিদাস সম্বন্ধে বিভিন্ন লোকের বিভিন্ন জগু । স্বল্পালঙ্গেন-বিরচিত ভোজপ্রবন্ধের প্রমাণাফুলীয়ে বোধ श्ब्र, काणिनांन डेडङब्रिबैौबेिदांगैौ cखांजद्रांएजद्र नखांनम् झ्रिनन । बैं cछोखब्रारजग्न ब्राजपकोण ४००० श्रृंडेोक हिौङ्कङ sertts I (Journal Asiatique, Sept. 1844. p. 250) ভোজপ্রবন্ধে কালিদাসের সমসাময়িক এই কয়জন পণ্ডিতের নাম পাওয়া যায়—কপূর, কলিঙ্গ, কামদেব, কোকিল, গোপালদেব, তারেন্দ্র, দামোদর, ধনপাল, প্রসন্নয়াখবগ্রন্থকার জয়দেৰ, বাণভট্ট, ভবভূতি, ভাস্কর, ময়ূর, মল্লিনাথ, মহেশ্বর, মাখ, মুচুকুন্দ, রামেশ্বর প্রভৃতি। বেদান্তাচাৰ্য্যকৃত বিশ্বগুণাদশ পাঠে জানা যায়.কালিদাস, প্রহর্ষ ও ভবভূতি একসময়ে ভোজয়াজের সম্ভার বর্তমান ছিলেন । কিন্তু বিশেষ প্রমাণ পাওয়া গিয়াছে যে, ঐ পণ্ডিতগণ সকলেই কালিদাসের সমকালীন নছেন । [জয়দেৰ, বাশতী, ভবভূতি প্রভৃতি দেখ।] কালিদাস যে বাণ ও ঐহর্ষের বহু পূৰ্ব্বে ছিলেন, বাণভট্টের হর্ষচরিত পাঠ করিলেই তাহা জানা যায় । জ্যোতির্বিদাভরণনামক একখানি জ্যোতিষশাস্ত্র কালিদাসের রচিত বলিয়া প্রসিদ্ধ আছে। এই গ্রন্থে লিখিত আছে-“ধন্বন্তরি, ক্ষপণক, অমরসিংহ, শঙ্কু, বেতালভট্ট, ঘটকপর, কালিদাস, সুবিখ্যাত বরাহমিহির এবং বররুচি বিক্রমের নবরত্বের অন্তর্বর্তী *।.বিক্রম ৯৫ জন শকমৃপতিকে সংহার করিয়া কলিযুগে আপন অন্ধ স্থাপন করেন।...আমি ( কালিদাস ) ৩.৬৮ কলি গতাঙ্গে বৈশাখমাসে এই গ্রন্থ রচনারম্ভ করিয়া কাৰ্ত্তিকমাসে সম্পূর্ণ করি ”. ( ২৪ অধ্যায়ে ৪৬ গ্লোকে লিখিত আছে )—“এখনও কাম্বোজ, গৌড়, অন্ধ, মালব ও সৌরাষ্ট্রদেশীয়গণ বিখ্যাত বঙ্গালুবর বিক্রমের গুণ গান করিয়া থাকেন ।” পূৰ্ব্বকথিত ভোজ-প্রবন্ধ ও জ্যোতিৰ্ব্বিদাতরণকে কখনও প্রামাণিক গ্রন্থ বলিয়া স্বীকার করা যায় না। ১ম, हेठिभूहलीरे निबिउ श्हेब्ररश्–मदद्रङ्ग बिडिम्न जभम्बन्न লোক। ২য়, জ্যোতিৰ্ব্বিদান্তরণের রচনাপ্রণালী জালোচনা করিলে উহা কখনই মহাকবি কালিদাসের করদিহত বলিয়া বোধ হয় না। ওর, জ্যোতিধিনাতরণের শেষোক্ত বর্ণনা ** रुद्भिरण जष्ट्रविड इज़ cष, cखाखिदिंबांग्लङ्ग4 ऋक्लिख् श्रेदांब्र বহু পূর্বে বিক্ৰমাদিত্য বিদ্যমাম ছিলেন এবং জ্যোতির্ষিদ**पूजर्मकश्छिन्न्ट किश्व नषड जगद्ग:कक्व निभाजिभिप्ड ०३ IV I as जिन्न छङ्गणंग्न अंग्रह क्ङ्गिबांक ७ विजयणदर्शौञ्च dवंशान झांब्रेिक्ट्रिक «थक्लांब्रिफ इहेड्रांझिल । জৰ্ম্মণপণ্ডিত মাসেনের মতে, কালিদাস ষ্ট্রের দ্বিতীয় भउाजैौरफ मधूज७८तङ्ग गरूोग्न विज्ञामाम हिष्णम • । फेदेन्ফোর্ড ও প্রিন্সেপ সাহেব লিখিয়াছেন, কালিদাস প্রায় ১৪•• বৎসর পূৰ্ব্বে বর্তমান ছিলেন। জৰ্ম্মণপণ্ডিত ভেবের धृहेरिकङ्ग २ग्न रुहेरठ 8र्ष भंडांकौब्र माथा कांनिधांtनद्र चाविर्डीयकांन मेि{छ कग्निब्रांदइम + । नएब्र ८खरकांदि সাহেৰ কালিদাসের জ্যোতিষশৰ ধরি নির্ণয় করিলেন যে, কালিদাস গ্ৰীক জ্যোতিষশাস্ত্র জানিতেন এবং তদনুসারে छिनि ७९० श्रृंडेटकङ्ग भूउिन ८नाक श्हेरउ नाटक्कन न : । জ্যোতিৰী কেৰ্ণ, ভাওদাঙ্গী, মোক্ষমূলর প্রকৃতির মতে,— কালিদাসের আবির্তাৰকাল খৃষ্টীয় ষষ্ঠ শতাব্দী ঃ। আমাদের দেশীয় পুস্ত্রাভস্বাস্থসন্ধিৎস্নগণের মধ্যে y অক্ষয়कूमान्न गएखग्र भाऊ भूवैद्र छङ्कर्ष*ठांशैौन्न भक्षाङांरभग्न भग्न बé শতাব্দীর শেষভাগের পূৰ্ব্বে এবং ঐতিহাসিক রহস্তপ্রণেতার মতে কালিদাস খৃষ্টীয় ষষ্ঠ শতাব্দীতে বিদ্যমান ছিলেন। প্রধানতঃ দেখা যাইতেছে, অধিকাংশ পুরাবিদের মতেই কালিদাস খৃষ্টীয় ষষ্ঠ শতাব্দীর লোক । তাহাদের যুক্তি এই— উজ্জয়িনীরাজ হর্ষবিক্রমাদিত্য কবি মাতৃগুপ্তের প্রতি সন্তুষ্ট হইয় তাহাকে কাশ্মীররাজ্য প্রদান করেন । এরূপ প্রবাদও জাছে যে, রাজা বিক্রমাদিত্য কালিদাসকে অৰ্দ্ধরাজ্য প্রদান করিয়াছিলেন । কংলণপণ্ডিত রাজতরঙ্গিণীতে রাজা মাতৃগুপ্তকে একজন কবি বলিয়া উল্লেখ করিয়াছেন । হর্ষচরিতের প্রারস্তুে প্রবয়সেন ও কালিদাসের উল্লেখ আছে। প্রবরসেন বিতস্তা নদীর উপর এক সুবৃহৎ সেতু নিৰ্ম্মাণ করেন, কালিদাস সেই সেতু উপলক্ষ করিয়া সেতুকাব্য রচনা করেন। সেতুপ্রবন্ধের টীকাকার রামদাসেরও মতে কালিদাস সেতুবন্ধ লিখিয়াছেন । রাজতরঙ্গিণীর মতে, মাতৃগুপ্ত ও প্রবরসেন সমকালীন। মাতৃগুপ্ত প্রবরসেনকে কাশীয়রাজ্য প্রদান করিয়া কাশীবাসী হন। রািখবভট্ট শকুন্তলাটাকামধ্যে মাতৃগুপ্তচার্ষ্যের কতিপয় জলঙ্কারের শ্লোক উদ্ধৃত করিয়াছেন, তৎপাঠে বোধ হয়, সেগুলি প্রধান فيا

  • Indische Alterthurnskmnde, II. 467, 1156-60, † Weber's Sanskrit Literature, p. 2041', I Monatsberichte der Koniglick Preusaischen Akadémie der wissenchaften zu Berlin, 1872, p. 554–558.

i Ksen's Brihat Sanàitá, p, to : Bhau Dajiin the Jourmał of ther Bambag Brauch Roy. As. Soo. 1961, p. 19-30, 207-2004 Max Müller's ladia what can it teach us, p. 820.