মাধ্যাকর্ষণ 1 ৫৭১ ] মাধ্যাকর্ষণ মাধ্যমিকের ‘মায়া’ শব্দ প্রয়োগে রাঙ্গী নহেন, সাথ্যের প্রধান ও প্রকৃতির ভায় তাহার। “প্রজ্ঞা’ ও ‘উপায়’ ব্যবহার করেন। তাছাদের মতে মূল যে সত্য, জাহাতে ভাল মন্দ কিছুই নাই। মায় হইতেই পাপপুণ্যসমুদ্ভব— “মায়াপুরুষবাতাদেী চিত্তাভাবানপাপকাৰু। চিত্তে মায়াসমেতে তু পাপপুণ্যসমুদ্ভবঃ ॥” (শান্তিদেব) মাধ্যমিনেয় (পুং ) মধ্যমার অপত্য। ( পাe৪১৷১২৬) মাধ্য স্থ (ত্রি ) ১ মধ্যবর্তী । ২ পক্ষপাতশূন্ত, নিরপেক্ষ । পক্ষপাতিত্বশুদ্ধ । आो५;न्छु; (क्लो) म१ाइ-या १। ० भक्षाप्इब्र छाव, भषाइङ', সালিসা । ২ ঔদাসীন্ত ।
- মযাচিতারং ন ছি দেৰদেবমন্ত্রি স্বতাং গ্রাহরিভুং শশাক ।
অভ্যর্থনা ভঙ্গ ভয়েন সাধু মাধ্যস্থ্যমিষ্টেছপাবলম্বচেছর্থে ॥” ( কুমারসম্ভব ১le২ ) মাধ্যাকর্ষণ (ক্লী) ভূপৃষ্ঠে পতিত বস্তুর কেন্দ্রাতিগ আকৃষ্টি-শক্তিবিশেষ। প্রত্যক্ষ প্রমাণে অবগত হওয়া গিয়াছে যে, পৃথীপৃষ্ঠের উপরিদেশ হইতে পতিত কোন বস্তু স্বভাবতঃ ভূকেজের অভিমুখে একটী সরল রেখায় নিপতিত হইয়৷ থাকে । যুরোপীয় প্রসিদ্ধ জ্যোতিৰ্ব্বিদ মহামতি নিউটন বৃত্তচু্যত একটা আতা ফলের ভূপৃষ্ঠসংলগ্নতা নিরীক্ষণ করিয়াই চিন্তায় মগ্ন হন। কি কারণে এইরূপ শূন্তে উৎক্ষিপ্ত বস্তু পুনরায় ভূপৃষ্ঠে নিক্ষিপ্ত হয়, তাহাই তাহার চিন্তার বিষয়ীভূত হয়। উহার ফলে, একটা বস্তুগত আকৃষ্টিশক্তিই মূল কারণ বলিয়৷ অবধারিত হয়। যেমন চুম্বকের অয়স্কৰ্ষণীশক্তি স্বভাবসিদ্ধ, তেমনি লৌহেরও চুম্বককে আকর্ষণ করিবার শক্তি আছে । শেষোক্ত এই শক্তি প্রত্যক্ষানুভূত না হইলেও উহার বিশেষত্ব উপলব্ধি করা যায়। লৌহব্যতীত অপর কোন জ্ঞাত পদার্থে চুম্বকের আকর্ষণী-শক্তি যেরূপ স্পষ্ট অনুভূত হয় না, তদ্রুপ জাগতিক বিভিন্ন পদার্থের মধ্যে পরস্পরে যে একটা অনম্নভূত আকর্ষণশক্তি বিদ্যমান আছে, তাহ সহজে জানিবার উপায় নাই । সার আইজাক্ নিউটন গভীর গবেষণা দ্বারা যে আণবিক বা পাদাধিক আকর্ষণ-শক্তির বিদ্যমানতা স্থির করিয়া গিয়াছেন, আমাদের দেশে তাহার জন্মের বছশতবর্ষ পুর্বে জ্যোতিৰ্ব্বিদুপ্রবর ভাস্করাচার্ধ্য স্বকৃত গোলাধ্যায়ে আকৃষ্টিশক্তিশ্চ মহীতয়া যৎ • • • • শ্লোকে বিবৃত করিয়া গিয়াছেন। স্বতরাং আমরা এইমাত্র বলিতে পারি যে, ভাস্করাচার্য্যের এক্ট বস্তর স্ব-শক্তি, जाहेबाकू मिर्जेन कङ्कङ विस्त्राब्रिरूकट्ण स्वाय्गाडि श्हेब्र জনসমাজে প্রচারিত হইয়াছে। প্রকৃতপক্ষে য়ুরোপ এই শক্তি उररुद्र उडांदब्रिडा मएर । आगामशान छाब्रख्फूबिहे “ई মহাতত্বের প্রথম উদ্ভাবক। পণ্ডিত নিউটন ৰলিয়াছেন, মাধ্যাকর্ষণ ভৌতিক পদার্থনিষ্ঠ, অনিমিত্তক ৰ৷ সহজধৰ্ম্ম। এই ধৰ্ম্মবশতঃ একটা জড়বস্তুমধ্যবর্তী কোনরূপ সংযোজক-জ্ঞালদ্বনের সাহায্য ব্যতিরেকে भूब्रशिङ अछ ५क?ी अफूदजब्र डे°ब्र क्लिब्रा कग्निष्ठ नारब्र ’ माशांकर्ष१ मिन्कब्रहे निर्किडे मिब्रभाळूनांटब्र क्विब्रांकाग्निশক্তিবিশেষ দ্বারা প্রবর্তিত হয় । এই শক্তি ভৌতিক, কি অভৌতিক, তাছা বিবেচনাসাপেক্ষ । উক্ত পণ্ডিতবয় তাহার গ্রন্থের অপর একস্থলে অভিঘাত বা আপীড়নকেই মাধ্যাকর্ষণের কারণরূপে অকুমান করিয়াছেন । প্রসিদ্ধ গণিতাধ্যাপক ইলার (Enlar) মাধ্যাকর্ষণকে কোন চেতন পদার্থের অথবা কোন স্বল্প—অতীজির শক্তিবিশেষের কার্য্য বলিয়া মনে করেন। অধ্যাপক চালিস (Prof Challis) মাধ্যাকর্ষণের প্রকৃত তত্ত্ব আবিষ্কারার্থ কএক বৎসর গচীর গবেষণা করিয়া, শেষে জড়বস্তুসমূহের পরম্পন্ন সংযোগछनिङ जानॆौक्लनzकहे हे शब्र भूल काब्रन बणिग्रा निकाख कब्रिग्र। ছিলেন। তিনি স্পষ্টই বলিয়া গিয়াছেন ষে, বঙ্কসঙ্গের সংযোগ ভিন্ন মাধ্যাকর্ষণের অন্তবিধ কারণ থাকিতে পারে না । মাধ্যাকর্ষণের তত্ত্বনিৰ্দ্ধারণার্থ প্রবৃত্ত হইয়া বৈজ্ঞানিকগণ যে সকল অনুমান কল্পনা করিয়া গিয়াছেন, তাহার কোনটষ্ট অস্থাপি সমীচীন ও সৰ্ব্বষাদিসক্ষত বলিয়া গৃহীত হয় নাই । লর্ড কেলধিনের আবৰ্ত্তবাদ হইত্তে মাধ্যাকর্ষণের উপপত্ত্বি হইবার আশ। অনেকেই পোষণ করিতেছেন। অধ্যাপক টেট (Tait) & ठे,द्राएँद्र (Stewart) Nts čegn Bortzaz (Luminiferoua Ether) সহিত মাধ্যাকর্ষণের সম্বন্ধস্থাপন সৰ্ব্বতেভাবে নিফল । মাধ্যাকর্ষণ বলিলে, বাস্তবিকই, প্রত্যেক বস্তুর সচিত ভিন্ন জাতীয় প্রত্যেক অপরাপর বস্তুর আকর্ষণকেই লুকায় । žri (attraction of gravitation) Côtwv vit**" (magnetic attraction) gère Morset: "jort i ar ge? আকর্ষণী শক্তির গুরুত্বের (intensities) বিভিন্নত অনুধাবন করিলে, স্বতঃই মনে বিস্ময় উৎপাদিত হয়। কিন্তু অনুশীলন দ্বারা সেই সূক্ষ্মতম তত্ত্বের উপলব্ধি হইলে আর কোন সন্দেহ থাকে না। . প্রকৃতপক্ষে চুম্বকে ছুইটী পৃথক্ জাতীয় আকর্ষণের বিস্তুমানত অনুভূত হয় । উহার একটা চুম্বকাধারস্থিত চৌম্বক एषाङ्गं-मृश्ाब्र! gछ्।। ८लोकि नि कं ब्षiझर्श्वश् छद्भि:झ। সমর্থ। পক্ষান্তরে বর্তমান-প্রতিপাদিত মাধ্যাকর্ষণ-শক্তিত্ব