পাতা:বিশ্বকোষ তৃতীয় খণ্ড.djvu/১৫৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

कमनांकांखि उप्लेiफ्रांर्शी इहेम्नांझिण 1 फांछिe ५lषां८म कभशाँकttरुग्न द११५ब्र११ दां★ করিতেছেন। যজ্ঞমান বংশধর কমলাকাস্তেয় প্রপৌত্র। কমলাকান্ত ভট্টাচাৰ্য্য। একজন প্রসিদ্ধ সাধক এবং বৰ্দ্ধমানের সভাপণ্ডিত । ইনি ১২১৬ সালে অম্বিক কালুন। হইতে বৰ্দ্ধমানে আলিয়। তৎকালীন বৰ্দ্ধমানাধিপতি তেজশ্চন্দ্রকে প্রসন্ন করিয়৷ তাছার সভাপণ্ডিতপদে নিযুক্ত হন। কমলাকান্ত একজন সাত্বিক, অভিমানশূন্ত ও পরম দেবীভক্ত ছিলেন, তাহার ইষ্ট নিষ্টায় মুগ্ধ হইয়া তেজশ্চন্দ্র তাহাকে আপন গুরুপদে বরণ করেন এবং তাহার বাগের জন্ত বৰ্দ্ধমানের নিকট কোটালছাট গ্রামে সুন্দর বসতবাটী নিৰ্ম্মাণ করাইয়া দেন । এই বাটতে তিনি মহা সমারোহে শ্ৰীশ্ৰীvশুমাপুঞ্জ। সম্পন্ন করিতেন । উক্ত পুজার দিন তাহার শত্রু মিত্র সকলে একত্র হুইয়। তাহাকে কৃতাৰ্থ এবং তাহীর ভক্তিগাথ। শ্রবণ করিতেন । যেরূপ পদাবলীতে য়ামপ্রসাদ দেবীকে সন্তুষ্ট করিয়াছিলেন, যে পদাবলী এখনও সমস্ত বঙ্গবাসীর হৃদয়ে অমৃত ঢালিয় দেয় ; কমলাকান্ত সেইরূপ পদাবলী গান করিয়া এক সমরে বর্দ্ধমানবাসীদিগকে মাতাইয়া গিয়াছেন । কি বtলক, কি যুবক, কি বৃদ্ধ, যে কোন লোক হউক, যখন তাহাকে অনুরোধ করিত, তিনি যে কোন সুর ও তালে একটি শুমাবিষয়ক পদ রচনা করিয়া নিজে গাহিয়৷ ভাহাকে পরিতৃপ্ত করিতেন । তিনি নিভাক ও সরলচিত্ত ছিলেন। শুনা যায়, একদিন রাত্রিকালে ‘ওড়গায়ের ডাঙ্গা’ নামক মাঠ দিয়া যাইতেছিলেন, হঠাৎ কতক গুলি দম্য ভীমরবে তাহাকে আক্রমণ করে । তিনি দেখিলেন, এইবার বুঝি তাহার অন্তিমকাল উপস্থিত। তখন নিৰ্ভয়ে পরমানন্দে রামপ্রসাদী স্বরে এই বলিয়া শু্যাম মাকে ডাকি লেন,— “আর কিছু নাই শু্যাম তোমার, কেবল ছুটি চরণ রাঙ্গ । শুনি তাও নিয়াছেন ত্রিপুরারি, অতেব হ’লেম সাহস ভাঙ্গা ॥ জাতি বন্ধু স্থত দার, মুখের সময় সবাই তার, কিন্তু বিপদকালে কেউ কোথা নাই, ঘর বাড়ী গুড় গায়ের ডাঙ্গা। নিজ গুণে যদি রাখ, করুণ-নয়নে দ্যাখে, নইলে জপ করি যে তোমায় পাওয়া, সে সব কথা ভূতের সাঙ্গ। কমলাকাস্তের কথা, মারে বলি মনের ব্যথা, আমার জপের মাল বুলি কঁথি, জপের ঘরে রইল ঠাঙ্গ ॥ দস্থ্যগণ মোহিত হইল। তাহারা বৈল্পভাব বিসর্জন দিয়া कभशांकां८छद्म शृणांनष्ठ श्ध अभी ¢ांर्थन! रुग्निण । कमल|কাপ্ত তাহাদিগকে সন্তুষ্ট করিয়া বৰ্দ্ধমানে ফিরিয়া জালিলেন। [ ১৫৩ ] কমলাকান্ত বিদ্যালঙ্কার তিনি বিবেকজোঙে ভালিতেন, সংসারের কিছুমাত্র मभङl रातिtउन नt । छमां शांम, शथम उँjहांझ हौक नांह राग्निबांद्र छछ फ्रेिष्ठ थजबशिऊ इग्न, उषम रुगशांकtछ मूङ) করিতে করিতে গাছিলেন— “কালি ! সব ঘুগলি লেঠা। শ্ৰীনাথের লিখন আছে যেমন, রাখবি কিন রাখবি সেটা । তোমার কৃপায় হয় তার স্মৃষ্টি ছাড়া রূপের ছটা । তার কটিতে কেঁাপিন যোড়ে না, গায়ে ছাই অtয় মাথায় জট । শ্মশান পেলে মুখে ভাস তুচ্ছ বাস মণি কোঠ। আপনি যেমন ঠাকুর তেমন খুচল না তার সিদ্ধি ঘোট । কুঃখে রাখ মুখে স্নাথ করবে। কি আর দিয়ে খোট । আমি দাগ দিয়ে প’রেছি আর পুছতে কি পারি সাধের ফোট।। জগত জুড়ে নাম দিয়াছ, কমলা কান্ত কালীর বেট। এখন মায়ে পোয়ে কেমন ব্যাভার ইহার মৰ্ম্ম জানবে কেট ॥” কুমার প্রতাপচাদ ও র্তাহার শিষ্য হইয়াছিলেন । শুনা যায়, তাকায় মৃত্যুকালে মহারাজ তেজশ্চন্দ্র স্বয়ং র্তাহার ভবনে উপস্থিত হন এসং গুরুদেবকে গঙ্গাতীরন্থ করিবার জন্ত অনেক অসুনয় বিনয় করেন । তাঁহাতে কমলাকান্ত একটা পদাবলী গাহিয়া তাহাকে উত্তর দিলেন— “কি গরজ কেন গঙ্গাতীরে যাব । অামি কেলে মায়ের ছেলে হ’য়ে বিমাতার কি শরণ লব ॥" অনন্তুর কমলাকান্ত ইহসংসার পরিত্যাগ করিলেন । প্রবাদ এইরূপ, সাধকের তৃণশয্যা ভেদ কয়িয়া ভোগবতীর স্রোতোবেগ প্রবাহিত হুইয়াছিল। কমলাকান্ত বিদ্যtলঙ্কার । আজকাল ইংয়াজের প্রাচ্যবিবয়ে জ্ঞানলাভ করির খোদিত লিপি, প্রাচীন হস্তাক্ষর প্রভৃতি পাঠ করিয়া বে সকল তত্ব আবিষ্কার করিতেছেন, তাছার মূল এই পণ্ডিত কমলাকান্ত বিদ্যালঙ্কার। ইনি উনবিংশ শতাব্দীর মধ্যভাগে এসিয়াটিক সোসাইটর পণ্ডিত ছিলেন। যৎকালে পণ্ডিত কমলাকাস্ত এই সমাজের পণ্ডিত ছিলেন, তখন প্রধান পুরাতত্বরিৎ গ্রিন্সেপ সাহেব ইহার সম্পাদক ছিলেন। প্রাচীন শিলালিপি, তাম্রফলক, হস্তাক্ষর প্রভৃতির মৰ্ম্মোদ্ধার করাই পত্তিত কমলাকাম্বের कॉर्पी झि छ । - দিল্লী ও আলাহাবাদে দুইটি লৌহস্তম্ভে প্রাচীন অপ্রচলিত তাষায় কোন বিষর অঙ্কিত ছিল । ইহার অনুলিপি পূৰ্ব্বেই প্রচারিত হইয়াছিল, কিন্তু সার উইলিয়ম জোন্স, কোলব্রক ও হোরেস হেমেন উইলসন প্রভৃতি সংস্কৃতবিং गांtएएदब्रl ऐशत्रु जर्ष फग्निह७ वl cफtन् जtउँौग्न अभtग्न లిసి 鲁