· · विटङ्गङीब्र २४० गाउँ४ वा झरे शबॉब sांक : जब्रिबॉम হইৰে । কিন্তু কার্পাসের উপর লেক্ষেয় এমজি ক্টোক ষে গোপনে উহার ব্যবহার চলিতে লাগিল। : ক্ৰমে ক্রমে ইংলণ্ডেই ভারতীয় বস্ত্রের উপর। ছাপ দিয়া ছিট ও ভারতের ছিট উভয়ে মিলিয়া পশমের জাম্বর, ক্রমশঃই হ্রাস করিতে থাকিল। এদিকে বাতির সলিতার জন্ত কার্পাসের মত সামঞ্জী আর নাই। ইহা সাধারণের প্রয়োअम, शङब्रांश् अखड: देशंग्र अछ७ कां★रिनग्न अंटबांजन । जांहेन हेश निवांद्रण कब्रिएट कांटरून नां । छांग्नष्ठौञ्च रूां★fॉन যে দেশীয় পশমের অমিষ্ট সাধন করিবে, এ সম্বন্ধে পালেমেন্টে অনেক তর্ক হয়। ১৬২৩ খৃষ্টাব্দে ৮ই মার্চ তারিখে rপালেমেণ্টে ঘোরতর তর্ক বিতর্ক হয় । তাহাতে স্থির হয় যে বৎসর বৎসর এক কার্পাসের হিসাবে ৮ লক্ষ করিয়া টাকা ৰিলাত হইতে বাছিয়ে যাইতেছে। এরূপ অর্থনাশ জাতীয় স্বার্থের বিশেষ অনিষ্টকর। ইতিহাসের সেই কথা এখন ভারতে প্রতিফলিত। মনসাহেব ইষ্ট-ইণ্ডিয়া কোম্পানির একজন ডিরেক্টর ছিলেন। ইনি ১৬২১ খৃষ্টাব্দে হিসাব করিয়া দেখেন যে, বৎসর ৫•,••• খণ্ড করিয়া কার্পাসযন্ত্র বিলাতে पञांयमांप्रैौ श्ब्र। 4क श्रृं७ क्लग्न कब्रिग्रां छांशंरज wञांनिष्ठ খরচ পড়ে আ• টাকা, আর বিলাতে উহা বিক্রয় হয় ১০২ টাকায় । সুতরাং লাভ যথেষ্ট। কোম্পানি এতলাভ ছাড়িয়া দিতে প্রভাত নছেন। আমদানী যত অধিক হইতে লাগিল, লাভের ভাগও তত বাড়িতে থাকিল। প্রসিদ্ধ পণ্ডিত ডিফেণ astro 24-v oftto sustfits “Weekly Review” নামক পত্রে লিখিলেন যে, “ভারতের সহিত এই বাণিজ্যে পশমের কারবার অর্ধেক নষ্ট হইল, ইংলণ্ডের অধিবাসীর अर्कोश्थ खप्द्भाग्न भङ अङ्गद्दीन इहेग्रा cभज्ञ ।” ১৭২৩ খৃষ্টাব্দে আবার একটা আইন হইল, তাহাতে কি ইংলণ্ড, কি স্কটলও, কি আয়লও কোথাও কোন ব্যক্তি কোনপ্রকার কার্পাসৰস্ত্র অঙ্গে পরিধান করিতে পারিবেন না, করিলে ৫০ টাকা জরিমান হইবে। আবার বিছালায় বালিসে জানালার পর্দাতে অথবা অন্ত কোন প্রকার কার্পাসবন্ত্র ব্যবহার করিতে পারিবে না, করিলে ২০০\ छेका छब्रिभांनः श्रेष । किरू श्राहेन इदेरण कि इब्र, ইংলওঁীয় মহিলাগণের কার্পাসের দিকে নজর পড়িয়াছিল। cक्श्रङ्कोब्र अहेिन ऊझरनङ्ग श्रुख । श्रृङ्गरबत्र चाहेमकि কলিবে। ১৭৩৬ খৃষ্টাক্ষে ইংলণ্ডের পুরুষজাতিকে, জাইনের कळांब्रछ{इन कब्रिड श्रेण। श्रीब्र बाहेन हरेणcष, कांहींग 1 ஆ , छ?
- ांब्रिटबब । "खांशांङ्ग *न्न ७४ प्र६जब्र झरक्ष७ब्रॉक्के ग्रयांकfब्रहेछे
वहविध श्रणड यूरणा भै यज्ञ थर्पुङ इहेरङ गाशिव ५:४११8 খৃষ্টাঙ্গে ইংলণ্ডে কাপাথবন্ত্র প্রভত করিবার জঙ্গ ব্যবস্থাও इहेण । रुण कांब्रथांच्नांब्र क्क्लबब्रएमब्र छछ , छथन कॉर्नीनতুলার প্রয়োজন হইয়া উঠিল। ভারতের গৰ্ব্বনাশের স্বত্রপাত হইল। ভারত হইত্তে কার্পাসৰন্ত্রের পরিবর্তে কষ্টপাসভূল ইংলগুে নীত হইল। কল কারখানায় অনেক তুলার তুলাও তথায় যাইতে লাগিল। অষ্টাদশ শতাব্দীর শেষ ও উনবিংশ শতাব্দীর প্রথম হইতে মার্কিনতুল জামদানী চলিল। ইতিপূৰ্ব্বে আমেরিকার তুলা ইংলণ্ডে আসিত না। ক্রমে মার্কিনতুলা অধিক পরিমাণে ইংলঙে জামদানী হইতে লাগিল। কিন্তু ইষ্ট ইণ্ডিয়া কোম্পানির ইচ্ছ, ভারত হইতে অধিক পরিমাণে তুলা যায়। কিন্তু মার্কিনতুল অপেক্ষাকৃত উৎকৃষ্ট । সেইজন্য আদর বেশী। ১৭৮৮ খৃষ্টাব্দে কোর্ট অব ডিরেক্টরের ভারতের গবর্ণরজেনেরলকে ভারত হইতে উৎকৃষ্ট তুল৷ পাঠাইবার ব্যবস্থা করিবার জন্য পত্র লিখিলেন। তাহাতে বুঝা যায় যে, ইংলণ্ডের বাজারে মার্কিন তুলার সহিত ভারতীয় তুলার বিলক্ষণ প্রতিদ্বম্বিত চলিয়াছিল। এই দ্বন্দ্বে কখন ভারতের, কখন বা আমেরিকায় জয়লাভ হইয়াছে । আমেরিকার লম্বী আঁশযুক্ত তুলার অাদর, আর ভারতের ছোট আঁশযুক্ত তুলার অনাদর ক্রমশঃই অধিক হইতে লাগিল। তাহার উপর ভারতের তুলার অধিক ভেজাল দেওয়ায় অনাদর আরও বাড়িল। কিন্তু ইংরাজের এদেশে আমেরিকার মত তুলা প্রস্তুত করিবার জন্য বিশেষ চেষ্টা করিতে লাগিলেন । এখানকার কৃষি ও পুষ্পসমিতির সভ্যগণ ও অন্তান্ত অনেকে এই উদ্দেশে বিশেষ চেষ্টা করিলেন। ১৮৩০ খৃষ্টাব্দে কলিকাতার নিকট আখড়া নামক স্থানে ৫৯০ বিঘা জমি লইয়া কার্পাসের চাষ করা হইল । তিন বৎসর পরে দেখা গেল, কোন বিশেষ ফল হয় নাই। এজন্য উহা পরিত্যক্ত হইল। ১৮৩৮ খৃষ্টাব্দে আমেরিকা श्रेष्ठ दौज ७ जूठन न्ठम जोक्रण शहेब्रा प्रभजन श्रोब्रममैं cशोक ভারতে আনীত হইল ; তন্মধ্যে তিন জম বোম্বাই, তিন জন मांद्वांछ, बांब्र छांग्नि छन रुजरमदर्भ ८4ंब्रिष्ठ रुश्श । प्रभएनक cछल्ले इदेण, किड़ kल८ब८कांन व्हांईौ कल भर्शिब् ब्रः । cल८ष মার্কিন কার্পাসের বীজ এদেশের কৃষকগণকে দেওয়া হইল। *४५.१े -मप्झितििब. श्रू-क्छ्aः,ङ्करिष्येकत्र t
