ভারতবর্ষ [ ৩৮২ ] ভারতবর্ষ অবসর গ্রহণ করির বদাউনের নিভৃত নিলয়ে ধৰ্ম্মালোচনায় নিম্নত হন। তাহার অবসরসময়ে বহুলোল লোদীনামা জনৈক সন্ত্রাস্তবংশীয় আফগান, রাজকাৰ্য্য পৰ্য্যৰেক্ষণ করিতেন। আলাউদ্ধান্ ৰ্তাহাকেই স্বীয় উত্তরাধিকারী মনোনীত করিয়া যান । লোদীধংশ । বাণিজ্যব্যপদেশে ভারতে আসিয়া লোদী বংশীয় আফগানগণ ক্রমশঃ উন্নতি লাভ করেন। খিজির থার সহিত ভোগলকাধীন উজীর একবাল থার যুদ্ধসময়ে বহু লোল লোনীর খুল্লতাত স্বহস্তে একবালের প্রাণ সংহার করেন। কৃতোপকারের পারিতোধিক স্বরূপ তিনি সৈয়দ-প্রতিনিধি কর্তৃক সরহিন্দের শাসনকর্তৃত্ব লাভ করেন। ঐ ব্যক্তি ভ্রাতু-পুত্র বহুলোলের সহিত নিজ কম্বার বিবাহ দেন ৬ । পিতৃব্যের মৃত্যুর পর তিনি সহিদের শাসনকর্তৃত্ব লাভ করিয়াছিলেন । ক্রমে তাহার যশোভাতি চারিদিকে दिगैर्ण श्रेष्ग आगाउँफैोप्नद्र नृष्टि भाङ्गहे श्य। ऐमग्रनग्राम তাহাকে উজীর পদ দিয়া বিশেষ সন্মাননা করেন । ১৪৭৮ খুঃ অঃ সিংহাসনে আঁধরোহণ করিলেও প্রকৃতপক্ষে ১৪৫২ ( মতান্তরে ১৪৫• ) খৃষ্টাকে আলাউদ্দীনের বুদাউন প্রস্থানের পর হইতেই বহুলোলেঞ্চুরীরাজ্যশাসনকাল করন করা যায়। ২৬ বৎসর যুদ্ধের পর তিনি শর্কি রাজগণের নিকট হইতে জৌনপুর কাড়িয়া লন। বহুলোল নিজ অধিকৃত হিমালয় হইতে বারাণসী পৰ্য্যন্ত ভূভাগ তাহার পাচ পুত্রকে বিভাগ করিয়া দিতে ইচ্ছুক হন, কিন্তু অমাত্যবর্গের প্রার্থনায় তাহার সে ইচ্ছ। কাৰ্য্যে পরিণত হইতে পারে নাই। অমাতাগণ র্তাহার এক পৌত্রকে এবং বেগম সাহেব তাহার পুত্র নিজাম খার জঙ্ক সিংহাসন রাখিতে বহু লোলকে অমুরোধ করেন । এরূপ গোলযোগের মধ্যেই রাজার মৃত্যু ঘটে । পৌত্রকে সিংহাসন দিতে বহু লোলের ও র্তাহার জ্যেষ্ঠপুত্র বর্ষাক খায় অভিমত থাকিলে ও অমাত্যগণ যুবরাজ নিজাম খাকেই সিংহাসনে অধিষ্ঠিত করেন। তিনি সিকেনার cगानौ नाम शाब्रगभूतरु निङ्गो-निश्शगटन आनैौन श्हेब्राहे • भूमणक्य ऐठिशान क्श्रणात्णइ स्त्रक विदत्र१ ७रेको निथिठ बुझ् । विश एशीश श्मि बोङ्कारं ब्रह्मषशभt cखtश ग्रिडद्द्रिशनं, खबि बिरिङ्ग शिशीयः श्रृंह्याथ उप्ले श्७ब्रो७ छैशब्र गाऊाङ्ग शृङ्गा श्त्र : किङ्ग भर्डइ नि७ औविऊ थीकांश गर्ड क्विांद्र१ कड़िछ cनश् ज*एक गिङ्गदा भाइ cशानैौ क्tिभव पtङ्ग जांनन नीलम करन। पश्रणोप्णन्न चरणोकिक अन्ननकन cवक्ञिा लाइ cनाकै eशब्र पश्tनाल मांन ब्रांषिक cबन । निफ़्रवाब कडूंचाषैोप्य ठिमि किरणष ६झड दरेब्रश्ष्लिन। [ पश्tनालcणाशैcबष] ]. বিরুদ্ধাচারী স্বীয় জ্যেষ্ঠ ভ্রাতা বাৰ্ব্বাকের বিপক্ষে অস্ত্ৰধারণ করেন এবং পরিশেষে তাছাকে জৌনপুরের শাসনকর্তৃত্ব হইতেও বঞ্চিত করিয়াছিলেন। মালব, বুন্দেলখণ্ড প্রভৃতি স্থানের হিন্দুরাজগণ তাহার হস্তে নিগৃহীত হইয়াছিলেন। ১৫১৭ খৃষ্টাব্দে তাহার মৃত্যু ঘটিলে, তৎপুত্র ইব্রাহিম লোদী দিল্লীশ্বর হইয়াছিলেন, তাহার, ভ্রাতৃবিরোধ ও তাহার পিতার হিন্দুবিরোধ হতিহাসে অতুলনীয়। তাহার, রাজত্বকালে বেহারের শাসনকর্তা বাহাদুর খাঁ। লোহানী ও পঞ্জাবপতি দোলৎ খ। লোদী দিল্লীর অধীনতাপাশ উচ্ছেদ করেন। দৌলতের সাদর আমন্ত্রণে মোগলসম্রাটু বাবর, সসৈন্তে কাবুল হইতে আসিয়া পাণিপথের রণক্ষেত্রে ১৫২৬ খৃঃ অঃ ইব্রাহিমকে পরাজিত ও নিছত করিয়া দিল্লীরাজসিংহাসন অধিকার করেন, ইত্ৰাহিমের পতন হইতে পাঠানবংশের নিষ্ঠুর অত্যাচার ভারত হইতে লোপ পাইয়াছিল । পাণিপথ-যুদ্ধের অবসান হইলে, মোগলের সৌভাগ্যলক্ষ্মা ভারতসিংহাসনে অধিষ্ঠিত হইয়াছিলেন, কিন্তু মোগলরাজবংশের অধিষ্ঠানের পুৰ্ব্বে, পাঠানশাসনে প্রপীড়িত হইয়। যে সকল মুসলমানবংশ দক্ষিণাত্যে প্রতিষ্ঠা লাভ করিয়া স্বাধীনভাবে শাসনবিস্তার করিয়াছিলেন, এখানে তাহারই সংক্ষেপ-পরিচয় প্রদত্ত হইল। পাঠান-রাজত্বে ভারতের প্রকৃত অৰস্থা। মহম্মদ তোগলকের কঠোর অত্যাচারই পাঠান-সাম্রাজ্যের অবনতির মূল কারণ। তাহার পরবর্তী অৰ্দ্ধশতাব্দ মধ্যে পাঠানরাজবংশের সম্পূর্ণ অধঃপতন ঘটিয়াছিল। এই পতনপ্রসঙ্গে স্থানে স্থানে কএকটা স্বাধীন মুসলমানরাজ্যের অভু্যদয় হয়। যে সমস্ত হিন্দু ও মুসলমান রাজগণ পাঠানের অধীনতা স্বীকার করিয়াছিলেন, তাহারা সকলেই রাজকর প্রদান করিতে বাধ্য ছিলেন, কিন্তু অন্যান্ত সকল বিষয়েই তাহারা স্বাধীনভাবে কাৰ্য্য করিতেন । এই সকল মুসলমান শাসনকর্তাগণ সময়ে সময়ে হিন্দু কৰ্ম্মচারিগণের উপর বিশ্বাসস্থাপনপূর্বক রাজকাৰ্য্য সম্পন্ন করিতেন, কিন্তু যেখানে মোল্লাদিগের প্রভাব বিস্তৃত ছিল, সেইখানেই ছিন্দুগণ বিশেষরূপে নিগ্ৰহ ভোগ করিতেন। এই বিদ্বেষী ম্লেচ্ছগণের উপত্ৰৰে কাশী ও পুরীধাম ব্যতীত কুরুক্ষেত্র, প্রভাস, বৃন্দাৰন, অবোধ্যা ও গুজরাত প্রদেশের নানা তীর্থক্ষেত্র ও মন্দিরাজি উৎপাদিত এবং তৎপরিবর্ষে অনেক মসজিদ প্রভৃতি নিৰ্ম্মিত হইয়াছিল। এই নিগ্রহের সময় অসংখ্য তেলী, জোল, নিকারি, পাজারি, পটুয়া ও পাৰ্ব্বতীয় ৰিভিন্ন জাভি ইসলামধৰ্ম্মে দীক্ষিত হয়। হিন্দুশক্তির জঙ্গৰ
পাতা:বিশ্বকোষ ত্রয়োদশ খণ্ড.djvu/৩৮২
অবয়ব