" - ۰ - ۰ به س-- سد ممس. مساس سس مدخم स्नायो उखु | TF-F-T এই অনুকৃতিৰাদই ভাষার উৎপত্তিমূলক বলিয়৷ সাধারণে z প্রতিপন্ন করিয়া থাকেন। কোন পদার্থনিঃস্থত শৰী, জন্তুর স্বতঃপ্রবৃত্ত রব অথবা ইঞ্জিয়গোচর কোন পদার্থদর্শনে আমাদের মুখ হইতে আপনাপনি ষে স্বর বা শব্দ উথিত হয়, তাহার অনুকরণেই ভাষার উৎপত্তি স্বীকার করা যায় । অমুকরণশক্তি মানবের স্বভাবসিদ্ধ, তাই আমরা বালককে বঁাশী দেখিলেই ভোপে, কুকুর দেখিলে ‘ঘেউঘেউ, প্লোরুকে ’হাম্বা, পারাৰতকে বিক্ৰম প্রভৃতি অমুরূপ শব্দ প্রয়োগ করিতে দেখি। মনুষ্যসৃষ্টির প্রারম্ভে সম্ভবতঃ ঐক্লপ অসুস্থতিতে আর্য্য পুৰ্ব্বপুরুষগণ শম্বস্বষ্টি করিয়া পিয়াছেন । স্বপ্রাচীন সংস্কৃত ভাষায় বৈয়াকরণগণের উপদ্রব হেতু অনেক রূপাস্তুর খটিয়াছে, বর্তমানে শব্দ ধরিয়া তাহার মূল গোত্র নির্ণয় করা এক প্রকার অসম্ভব হইয়। পড়িয়াছে। সংস্কৃত ‘নিষ্ঠীবন’ শব্দে অমুকুতি-লক্ষণ লুক্কায়িত আছে। বিশেষরূপে বিপর্যায় প্রাপ্ত হওয়ায়, এক্ষণে তাহার সেরূপ সহজে অনুভূত হয় না। কিন্তু তাহার প্রকৃতি প্রত্যয় নিন্দেশ করিলে, নিষ্ঠীবন = নি+ষ্ঠীব,+ লুটুি এই প্রকার পদ হইবে । এই ষ্টা শব বা ধাতু ( অর্থাৎ মূল শব্দ বা root ) শুদ্ধ অমুক রণাত্মক। নিষ্ঠ বন ত্যাগকালে মুখ হইতে কিংবা পতনাস্তুর ভূমি হইতে যে শঙ্ক সমুখিত ছয়, তাহা সংস্কৃতে ষ্টব, বাঙ্গালায় ছিপ, ছেপ, পিক্ বা পিচু ও ইংরাজীতে ম্পিটু ( Spi: ) প্রভৃতি শব্দে অমুকত হইয়াছে। চলিত বাঙ্গালা ‘খুথু' শব্দ যে অমুকরণমূলক তাহ সহজে উপলব্ধি হইয় থাকে । নিষেধবাচক দস্ত্য 'ন' শব্দের উৎপত্তিও ঐন্ধপ • । পুত্রপোষণেচ্ছ মাতা ক্রোড়ষ্ট শিশুকে বলপূৰ্ব্বক দুগ্ধ পান করাইতে উন্মত হইলে, বালক মুখবদ্ধ করিয়া ‘নি নি ন লু উ:! প্রভৃতি অব্যক্ত স্বর উচ্চারণ করে। প্রথমে ন উচ্চারণ করিয়া বালক নিষেধাজ্ঞাপন শিক্ষা করিয়া থাকে । বালকের শিক্ষ হইতে যুবকের অভ্যাস হয় । অসভ্য আদিম নর ধাহা শিখিয়াছিল, এখন সভ্য নরের তাহাই অভ্যস্ত হইল। আদিমের অমুকরণ সম্ভোর পরম্পরা শ্রত হইয়। দাড়াইল । আপোগও শিশুর ইচ্ছাশক্তি না থাকাই সম্ভব, সুতরাং তাহার অন্থকরণেচ্ছা বলবতী হতে পারে না । তাছার এরূপ কাৰ্য্য কেবল শারীরিক-অসুস্থতিমূলক । S BBBBS BBBBS DBBDDSBBS BDSDS DDBDSK প্রকৃতি । XIII 8>१ ] } ed ভাষাতত্ত্ব বর্তমান ভাষাবিজগণের মধ্যে কেছ কেহ এই অঞ্জকরণবাদ হইতে ভাষায় অপৌরুষেরত্ববাদ ও সন্মত্তিৰাদ এবং কেক কেহ ঐ একই কথা খুরাইয়া ভাষাকে স্বভাবজা ও অহঙ্কতি লক্ষণ বলিয়া কল্পনা করিয়া থাকেন । ব্যাকরণ বিপৰ্য্যয়ে ভাষার যেরূপ পরিবর্তন ঘটিয়াছে, দেশভেদে ও অবস্থাভেদে ভাষায় সেইরূপ উচ্চারণবৈষম্য প্রতিপাদিত হইয়াছে। উহাই ভাষার বিবর্তনধাদ। এতদ্ভিজ্জ একই দেশে ক্ষিপ্রপ্রয়োগবশতঃ শঙ্কেরও রূপান্তর ঘটিয়া BBB S BB BBB BBBBB BBB BBSDD D DD DS 'হিমাব’ স্থানে ‘ইণ্ডিয়া নামের উৎপত্তি দেখিতে পাই। . সৰ্ব্বত্রই নগরের ভাষা হইতে পল্লিগ্রামের ভাষার স্বাতন্ত্র্য লক্ষিত হয়। পল্লিগ্রামের ভাধা শিথিল, বিরল গ্রন্থ ও দীর্ঘবয়ববিশিষ্ট, পক্ষাস্তরে নগরের তাধা, সাধারণতঃ দৃঢ় শুদ্ধ অস্পষ্ট ও স্বল্পাবয়ববিশিষ্ট হইয়া থাকে। নগরবাসিগণ পরম্পরের জনতা ও ব্যৱসা বাণিজ্যের ব্যস্ততানিবন্ধন স্বল্প কথায় মনে+ ভাব ব্যক্ত করিতে বাধ্য হইয়াছে। এইরূপ "করিল। মামি বা হাম স্থলে করিলাম, কল্লাম, কলুম ও কল্প : মধ্যম দাদা মহাশয় স্থলে মেজুদা, ঠাকুর-মাত-ঠাকুরাণী স্থানে ঠাউমা বা ঠাম। প্রভৃতি শব্দের প্রয়োগ হইয়াছে। §. প্রথমে ধাতুকে (root) শব্দের মূল বা প্রকৃতি গ্রহণ করিয়া তাহাতে উপসর্গ (prefix) ও প্রত্যয় ( suffix ) যোগ করিলে শব্দের লালিতা ও অর্থ-বৈচিত্র্য সংঘটিত হয়। আবশ্যকমত শঙ্কের রূপপরিবর্তনের জন্ম কএকটী বিভক্তি (affix) প্রবর্তিত হওয়ায় ভাষার অঙ্গ পুষ্টি সাধিত হইয়াছে। তদনন্তর শব্দের এতিমুধুরতা বৃদ্ধির জন্য সাধারণের চিত্ত আকৃষ্ট হইয়াছিল। সেই শব্দমাধুর্য্য পরিবদ্ধন-প্রয়াসে ভাষার লালিত্য ও পুষ্টি সাধিত হইয়াছে। ক্ৰন্দনাদি অব্যক্ত স্বর ব্যতীত মানবের একট ব্যক্তস্বর (articulate sounds) attz, Eri wtal čierni xtaræt« প্রকাশ করিতে সমর্থ হয়। বর্ণমালার আবিষ্কারপ্রসঙ্গে যখন সেই পরম্পরাশ্রত স্বর-লহরী ভাষায় প্রয়োজিত হয়, তখন তাছাতে স্বরবর্ণ ও ব্যঞ্জন বর্ণের সমাবেশ আৰপ্তক হইয় পড়ে। বর্ণমাল উদ্ভবের প্রাক্কালে ভাষা পূৰ্ব্বাপর শ্রীতিবিষ্ঠায় পরিণত ছিল। জগতের সর্বপ্রাচীন উন্নত আৰ্য্যগণের বেদম্ভাব পরম্পরশ্রত হইয়া আসিতেছিল । বর্ণমালার আবিষ্কার-সহকারে এক্ষণে তাহ সাধারণের পাঠ ও উপলব্ধির উপযোগী হুইয়াছে। প্রথমে প্রাচীন কালের মানবগণের গিখিত ভাল। প#িfচয় ৰ৷ কোণাকার লিপিতে সমাস্থিত হইত। এক্ষণে নানা মুসভ্য দেশে ভিয়পক্টর বর্ণমালার ব্যবহার হইতেছে। বর্ণমালী শখ দেখ ]
পাতা:বিশ্বকোষ ত্রয়োদশ খণ্ড.djvu/৪১৭
অবয়ব