ভাল [ 86 e ] ভীল অম্ভতম বলিয়। মনে করেন । সংস্কৃত সাহিত্যে ইহারা ভিক্স, কাছার মতে ভার ও আভারনামে ও প্রথিত হইয়াছে। আভার নাম গুনিয়। কেহ মনে করিতে পারেন যে, এখন বাহার ‘অঙ্কীর’ গোয়াল বলিয়া গণ্য, তাহারাই অাষ্ঠীর। { আহার শব্দ দেখ। ] পাৰ্ব্বত্য দুৰ্দ্দান্ত ভালগণ সেই জাতি চহতে পারে না, কিন্তু সাহিত্যদর্পণের “আভারী শাবরীচাপি কাষ্ঠপত্রোপজীবিষু।” অর্থাৎ কান্তর্জাবার আভারী ও পরোপঞ্জীবীর শাবরী ভাষায় কথা কহিবে। এতদ্বারা বোধ হষ্ঠতেছে যে, পুৰ্ব্বকালে আভৗরাদিগের বন্ত-কাষ্ঠ-সংগ্রহই উপজাবিক ছিল, এখনও সৰ্ব্বত্রষ্ঠ ভালদিগের মধ্যে এই বৃত্তি রহিয়াছে। কিন্তু গোপজাতায় আইৗরদিগের মধ্যে এ প্রথা নাই । আভীরেরাহ কালে ভার ও তাহা হইতে চলিত ভৗলনাম লাভ করিয়াছে, এই রূপ কাছারও বিশ্বাস। ষদুবংশ-ধ্বংসের পর যখন অৰ্জ্জুন গুজরাত হইতে কৃষ্ণ-বনিতাগণকে সঙ্গে লইয়। ইন্মগ্রস্তে ফিরিতে ছিলেন, তৎকালে পথে আভীরদমু্যগণই মহাবীর গাওঁবধম্বার নিকট হইত্তে সেই কৃষ্ণপ্রেয়সীগণকে কাড়িয়া লইয়াছিল। সেই আভীরেরাই বৰ্ত্তমান ভালদসু্যগণের পুৰ্ব্বপুরুষ। মহাভারতকালে তাছাদের যেরূপ উপদাবিক ছিল, এখনও তাছাছ রহিয়াছে ; কিন্তু প্রাচীন হিন্দু ধৰ্ম্মশাস্ত্রে ইহার ‘ভিg' নামক অস্ত্যজ জাতি বলিয়াই গণ্য হইয়াছে । [ ভিন্ন দেখ। ] টলেমি এই ভালদিগকেই ফিল্পিতী (Phyllite) নামে উল্লেখ করিয়াছেন । দ্রাবিড়ীয় ব্যাকরণরচল্পিতা ডাক্তার কল্ডওয়েল সাহেবের মতে দ্রাবিড়ায় ‘বিল’ অর্থাৎ ধমু হইতে ভিল্প শন্ধের উৎপত্তি হইয়াছে। e পশ্চিম ভারতে এই ভাল সম্বন্ধে নানা প্রবাদ শুনা যায়। একট প্রবাদ আছে-একদিন মহাদেব এক নিবিড় অরণ্যে ভ্রমণ করিতে করিতে পীড়িত হইয় পড়েন। অকস্মাৎ এক ষোড়শী রূপসী তথায় আসিয়া উপস্থিত হইল। সেই মনোমোহিনীর রূপদৰ্শন মাত্রই মহাদেবের সকল রোগ দূর হইল। সেষ্ট অপুৰ্ব্ব সম্মিলনে কএকট সন্তান জন্মিল। তন্মধ্যে একজন অতি কুরূপ ছিল। একদিন সে ক্রোধবশে মহাদেবের প্রিয় বৃষটকে মারিয়৷ ফেলে। তজ্জয় সে নিবিড় জঙ্গলে ও জনমানবহীল গিরিপ্রদেশে বিতাড়িত হইল। তাহারই সস্তানের সমাজ বাহ ভালঞ্জাতি । তাছারা এখনও "মহাদেবের চোর" বলিয়া স্ব স্ব পরিচয় দিয়া থ: ক । এই বক্স জাতির তীরচালনে অসাধারণ ক্ষমঙ দেখা যায় । এই জন্তু একটা প্রবাদ ও আছে যে, মহাবীর প্রোণাচাৰ্য্য একজন ভালরাজের অপুং ধন্থচালমা দেখিয়া ঈর্ষাপরবশ रुश्द्रा ठाशंग्र ७ ठांशग्न थलांबूरकब्र मभिशश्रख्ग्न ठूकावूछे কাটিয়া ফেলিতে আদেশ করেন। পশ্চিম ও মধ্য ভারতের নানা স্থানে ভৗলদিগকে দেখ। যায়। তাহাদিগের আদিবাসের পরিচয় জিজ্ঞাসা করিলে, তাহার মেৰায় কি মরুদেশ (যোধপুর ) উল্লেখ করিয়া থাকে। সমস্ত রাজপুতনা এক সময় তাহাদেরই অধিকারে ছিল। এখনও কোন কোন রাজপুতরাজের সিংহাসনারোহণকালে ভৗলসীদার আসিয়া রাজটক না দেখিলে তাহার রাজ্যাভিষেক সিদ্ধ হয় না। বহুকাল হইতে দম্ব ও ক্ররপ্রকৃতি বলিয়া গণ্য হইলেও ইহার সাহসী, বীর ও বিশ্বাসী। যেমন আততায়ার উপর মহারোষ, তেমনি শরণাগত ও আশ্রয়দাতার প্রতি অনুরক্ত, এমন কি, প্রাণ দিয়াও আশ্রিতের মঙ্গলবিধানে তৎপর। যে সকল নিবিড় বনে সহসা কেছ প্রবেশ করিতে ভীত হয়, ইহার সেই সকল ছৰ্গম বনজঙ্গলের অলিগলির সন্ধান বলিতে পারে, দুরারোহ গিরিমালার মধ্যে সুগম পথ জানিয়া রাখে, দুর্গম পথ ও গিরিমালার সামুদেশে অনায়াসেই বিচরণ বা লঙ্ঘন করিতে সমর্থ হয়। রাজপুতের এই জাতিকে বন্যপশুর দ্যায় ঘৃণার চক্ষে দেখিয়া থাকেন। কিন্তু রাজস্থানের ইতিহাস পাঠ কর, রাজপুত-প্রভুর জন্ত এই জাতির আত্মোৎসর্গের যথেষ্ট প্রমাণ পাইবে । দুৰ্দ্দান্ত, অবাধ্য ও মহাত্যাচারী হইলেও ইহার বিশ্বাসঘাতক বা দীনদুঃখীর উৎপীড়ক নহে। বরং দেখা গিয়াছে যে, ভাল-ডাকাতেরা বড় বড় রাজপুরুষ ধনা গৃহস্থের বহু বিত্ত লুট করিয়া আনিয়া দীন দরিদ্রসেবায় ব্যয় করিতেছে। পুরুষের যেমন পরস্বাপহরণ ও দস্বত্যায় আমোদ, ইহাদের রমণীগণের সেহরূপ পরোপকারে যথেষ্ট অমুরাগ দৃষ্ট হয়। পুরুষের যেরূপ নিদয়, রমণীরা লেহুরূপ দয়াময়া ও মানময়া । কেছ ভালের করালকবলে পতিত হহলে, ভালরমণীর কৃপাtভক্ষা ভিন্ন তাহার আর রক্ষার উপায় নাহ। ভগবানের কি অপূৰ্ব্ব স্থষ্টিরগণকৌশল ! কত শত অসহায় পাথক ভালের হাতে প্রাণ হারাইতে বসিয়াছে, কিন্তু ভালরমণীর করুণায় তাহার। অনায়ালে প্রাণলাভ করে এবং অনেক সময় তাহাদের সাহায্যে সুদূর দুর্গমপথ পথিকের পক্ষে স্বগম হইয়া থাকে। ভালদগের তীর ও ধন্থকই জাতীয় অস্ত্র। সদার বা প্রধানেরাই কেবল অলি ধারণ করে। তাছাদের কেশজাল পৃষ্ঠদেশ পৰ্য্যস্ত বিলম্বিত, দেহ অপরিষ্কার, নাতিদীর্ঘ নাস্তিত্ত্বস্ব, অথচ*ৰলিষ্ঠ ও কষ্টসহিষ্ণু। রমণীগণ খৰাকার ও দেখিতে ै कमर्यो। गज्ञाख मश्णिालन श्रृंगात्रुणि श्श्८ठ छान्नु गयास्त्र
