পাতা:বিশ্বকোষ দশম খণ্ড.djvu/১৬৯

উইকিসংকলন থেকে
পরিভ্রমণে চলুন অনুসন্ধানে চলুন
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

নিরুদ্ধপ্ৰকশ - [ ১৬৯ ] নিরুপদ্রুত হিত থাকে। এইরূপ অবস্থা হইলে, একাগ্র অবস্থা জানিতে । হইবে । এখন নিরুদ্ধ অবস্থার বিষয় পর্যালোচনা করা যাউক । পূৰ্ব্বোক্ত একাগ্র অবস্থা অপেক্ষ নিরুদ্ধাবস্থার অনেক প্রভেদ আছে । একাগ্র অবস্থায় চিত্তের কোন না কোন অবলম্বন থাকে, কিন্তু নিরুদ্ধাবস্থায় তাহ থাকেন। চিত্ত যখন আপ- i নার কারণীভূত প্রকৃতিকে প্রাপ্ত হইয়া, কৃতকৃতার্থের স্তায় নিশ্চেষ্ট থাকে, দগ্ধস্থত্রের ন্যায় কেবলমাত্র সংস্কারভাবাপন্ন হইয়া থাকিলেও তৎকালে তাহার কোনও প্রকার বিসদৃশ পরিণাম থাকেনা। এইরূপ চিত্তের অবস্থা হইলে, তাহাকে নিরুদ্ধাবস্থা কহে । এই ৫ প্রকার চিত্তবৃত্তির মধ্যে একাগ্র ও নিরুদ্ধ অবস্থায় । যোগ হইয়া থাকে। চিত্তের নিরুদ্ধ অবস্থাই যোগ শব্দের প্রকৃত বা মুখ্য অর্থ জানিতে হইবে। নিরুদ্ধ অবস্থা সহজে বোধগম্য হইবার নহে। চিত্তকে নিরুদ্ধ করিতে হইলে প্রথমে ক্ষিপ্ত, মূঢ় ও বিক্ষিপ্ত অবস্থা দূর করিতে হয়। তাহার পরে, একাগ্র ও নিরুদ্ধ অবস্থা হইয়া থাকে। - চিত্তের নিরুদ্ধাবস্থা হইলে, মনের লয় হইয়া থাকে, আত্মা | তখন দ্রষ্ট স্বরূপে অবস্থান করেন । ( পাতঞ্জলদ" সমাধিপা” ) নিরুদ্ধগুদ (পুং ) ক্ষুদ্ররোগবিশেষ । মলদ্বার সরু হওয়া । “বেগসন্ধারণাদ্ধায়ুবিছিতোগুদসংশ্রিতঃ । নিরুণদ্ধি মহৎস্রোতঃ স্বাক্ষসৰ্ব্বং করোতি চ ॥ মাৰ্গস্ত সৌক্ষ্মাৎ কৃচ্ছে শ পুরীষং তন্ত গচ্ছতি । তং নিরুদ্ধগুদং ব্যাধিমেনং বিদ্যাৎ স্ন্যুস্তরম্ ॥” 3. ( স্বশ্ৰত নিদানস্থান ১৩ অ" ) ; মলবেগ ধারণ করিলে, বায়ু প্রতিহত হইয় গুহৃদেশ আশ্রয় ! করিয়া থাকে মগনির্গমনের প্রধান স্রোতকে বদ্ধ করে। এবং সুগ্মম্বার প্রস্তুত করিয়া দেয়, তাহাতে পথের সুগ্নতাবশতঃ অতিকষ্টে পুরীষ নির্গত হইয়া থাকে, এইরূপ লক্ষণ হইলে নিরুদ্ধগুদব্যাধি কহে । এই ব্যাধি অতিশয় কষ্টকর। ( স্বশ্ৰত ) { নিরুদ্ধপ্রকশ দেখ । ] মলবেগধারণে কুপিত অপান বায়ু মলবাহী স্রোতকে | সমুচিত করিয়া বৃহৎদ্বারকে স্বল্প করে, এজষ্ঠ অতিকষ্টে মল- | নিৰ্গম হয়। এরূপ দারুণরোগকে নিরুদ্ধগুদ বা সন্নিরুদ্ধগুদ | বলে। এই রোগে বাতন্ত্র তৈল দ্বায়া পরিষেক ও নিরুদ্ধপ্রকশ । রোগের মত চিকিৎসা করিবে । ( ভাবপ্র” ) নিরুদ্ধপ্রকশ (পুং ) মেদুজাতক্ষুদ্ররোগবিশেষ । معه श िगरिक मूल्छात्रु आवश् कल्लाग्न cभक्षुद्र श्रश्नडोभ अापक থাকে ; তাহা হইলে, দ্বারের অগ্নতাপ্রযুক্ত মূত্রস্রোত রুদ্ধ হয়, भक्छ cवान न हरेत्र, यत्रशtब यूज निर्मड इश भर्षद र्निनाओं বিস্তৃত না হওয়াতে সূত্র বাহির না হইয়া একবারে রুদ্ধ থাকে। এইপ্রকার বাতজব্যাধিকে নিরুদ্ধপ্রকশ’ বলে। এই রোগে লৌহময়ী দ্বিমুখী নল অথবা কাঠের নল কিংবা জন্তু স্থতাক্ত করিয়া প্রবেশ করাইবে, শুশুক ও শূকরের বসা ও মজ্জাম্বারা পরিষেক করিবে । বাতনাশক দ্রব্যযুক্ত চক্রতৈল প্রয়োগ করিলেও, নিরুদ্ধপ্রকশ ভাল হয়। এই রোগে তিন দিন অন্তর ক্রমান্বয়ে, স্থূলতর নল লিঙ্গমার্গে প্রবেশ করাইবে। তদ্ধার ক্রমেই বন্ধিত হইবে। চুচ চালাইয়া সন্তঃক্ষতের স্তায় চিকিৎসা করিলেও এই রোগ নিবারিত হয়। এই রোগে আহারার্থ স্নিগ্ধ অন্ন প্রয়োগ করিবে । ( ভাবপ্র” ) সুশ্রাতের মতে—যখন পুংচিহ্নের চৰ্ম্ম বায়ুযুক্ত হইয়া, মণি-2 স্থানকে আশ্রয় করে, এবং মণিচৰ্ম্মম্বারা আচ্ছাদিত হইয়া মূত্র স্রোতকে রোধ করে, তাহাতে সেই মণিস্থান বিীর্ণ না হইয়া মন্মধারায় প্রস্রাব নির্গত হয় । ইহাকে নিরুদ্ধপ্রকশ রোগ কহে । ( সুশ্ৰুত নিদান স্থান ১৩ অ” ) নিরুদ্যম (ত্রি) নির্নাস্তি উদ্যম যস্ত। উদামশুল্ক, উদ্যমরহিত, নিরুদ্যোগ । নিরুদ্যোগ (পুং ) নির্নাস্তি উদ্যোগঃ যস্ত। নিরুদ্যম, উদ্যোগ হীন, যাহার উদ্যোগ নাই । “নিঃসত্ত্ব লোলুপ রাজন নিরুদ্যোগ গতন্ত্রপাঃ "(ভাগ ৮৮২৯) নির দ্বিগ্ন ( ত্ৰি ) নির্নাস্তি উদ্বিগ্নঃ যন্ত । উদ্বেগরহিত, নিশ্চিন্ত. নির্ভাবনা । নিরুদ্বেগ (ত্রি) নির্নাস্তি উদ্বেগে যস্য। উদ্বেগশূন্ত, নির্ভাবন, নিশ্চিন্ত । নিরুপক্রম (ত্রি ) নির্নাস্তি উপক্রমে যস্য। উপক্রমশূন্ত।

  • হংসায় দহ্লনিলয়ায় নিরীক্ষকায় কৃষ্ণায় মুষ্টযশসে নিরুপক্রমায় ।” ( ভাগ” ৬৯৪৫ ) নিরুপক্রমায় আদিশূন্তায়' ( ঐধরস্বামী ) নিরুপদব (ত্রি) নির্নাস্তি উপদ্রবোইস্য। উপদ্রবরহিত, উৎ

পাতহীন, দৌরাত্ম্যহীন। “নিরুপদ্রব্যাণি ন কৰ্ম্মাণি প্রবৃতানি ভবস্তি” (শকুন্তল ৩১৩) ( রাজতর ১৪•, রামা” ৫।৭৩৫৬, বৃহৎস” ১৮৭২৩ ) নিরুপদ্রবতা (স্ত্রী) নিরুপদ্রবসা ভাব নিরুপদ্রব-তল-টাপূ! উপদ্রবণুষ্ঠত, উৎপাতরাহিত্য । “নিরুপদ্রবতয়া রাষ্ট্রঞ্চ বৃদ্ধিমেতি” ( কুল্লক, মচু ৮৪০২) BBBBB BBBB BBBSBBB BB BBB BBB S BBBBB SYS BBBBBBBSBBBB tES X 8○