পাতা:বিশ্বকোষ দশম খণ্ড.djvu/৩৫০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

-* - নেপাল [ ego ) - করা । মন্তং উপত্যক হিমালয়ের তুষারাবৃত উত্তর ও দক্ষিণ পৰ্ব্বতশ্রেণীর মধ্যবর্তী এক উচ্চস্থানে অবস্থিত। এই ब्रांश গোর্খারাজামালার অন্তর্গত নহে। মন্তং গিরিপথের উত্তরভাগে প্রধান রাস্তার উপর মুক্তিনাথ নামে এক গ্রাম আছে। ইহা তীর্থস্থান এবং এখানেও তিব্বতীয় লবণের ব্যবসায় আছে। মস্তং হইতে আটদিনে এবং ধবলগিরির ক্রোড়স্থ মালভূম প্রদেশের প্রধান নগর বিনিসহয় হইতে চারিদিনে মুক্তিনাথ ऎौtं ७िझ। श्रीश्च । ৩ কেরাং পথ-গোসাঞিথান পৰ্ব্বতের পশ্চিমে। ৪ কুটি পথ-গোসাঞিথান পৰ্ব্বতের পূৰ্ব্বে । এই উভয় পথ রাজধানী কাঠমাণ্ডুর নিকটবর্তী বলিয়া এই দুই পথ দিয়াই তিব্বতীয় তীর্থযাত্রীরা এবং ব্যবসায়ীরা প্রতিবৎসর শীতকালে নেপালে আসে। নেপাল রাজধানী কাঠমাণ্ডু হইতে তিব্বত রাজধানী লাস যাইবার রাস্ত কেরাং পথ দিয়াই চলিয়া গিয়াছে। টেংরী নামক স্থানে এই রাস্ত কুটিপথের রাস্তায় মিলিয়াছে। কুটিপথের রাস্তাই তিব্বতে যাইবার পক্ষে অপেক্ষাকৃত সোজা ও ছোট ; কিন্তু এ পথে টাট্ট চলে না। চীন যাইবার জন্য নেপাল-রাজদূতদল যাইবায় সময় কুটিপথ দিয়া যায়, কিন্তু আসিবার সময় চীনদেশীয় টাটু, আনিতে হয় বলিয়া কেরাং পথ দিয়া ফিরিয়া আসে। ১৭৯২ খৃষ্টাব্দের যুদ্ধে চীনসৈন্ত এই কেরাং পথ দিয়াই আসিয়াছিল। কুটিপথের পশ্চিমস্থ তুষারাবৃত পৰ্ব্বতকে খুৰ্দ্দভূমি ( তাম্রভূমি) বলে এবং উছার পুর্ধ্বস্থ পৰ্ব্বতের নাম তাবাকুশ । এই পৰ্ব্বত হইতে তাম্রকুশী নদীর উৎপত্তি হইয়াছে। ইহা কুশীনদীর একটা উপনদী। ভূটিয়া নদীও (কুশীনদীর সপ্ত উপনদীর অন্ততম ) এই কুটিপথ দিয়া প্রবাহিত । ৫ হাতিয়া পথ—কুটিপথের ২০২৫ ক্রোশ পুৰ্ব্বে । কুশীনদীর সপ্ত উপনদীর প্রধান অরুণ নদীও এই পথ দিয়া নেপালে প্রবেশ করিয়াছে। ৬ বল্লং বা বল্লঞ্চন পথ-কাঞ্চনজঙ্ঘীর পশ্চিমে একবারে নেপালের পূৰ্ব্বসীমান্তে এই পথ অবস্থিত। এই সকল পথ দিয়া তিববতীয়েরা শীতকালে নেপালে যাতায়াত করে । अझैौग्न चदरुश्कि । নেপালের যে তিনটী প্রাকৃতিক বিভাগের উল্লেখ করা গিয়াছে। ঐ তিনটকে আরও তিন নামে উল্লেখ করা যাইতে পারে। নেপালে তিনট প্রধান নদী ঘর্ঘরা, গগুক ও কুই যথাক্রমে পশ্চিম ও পুৰ্ব্ব উপত্যকার মধ্য দিয়া প্রবাহিত এবং शशाङ्गाम $ी ठिम फेशृष्ठाक शै। ठिन ननैौद्र मांटम ठड़९ मौग्न अक्तांश्रुि बनिइ कषिऊ श्छ । भै ठिनशै ठेभज़ाक छिद्र श्र७कैौ७ - - इनैनीत्र ऋश cनशाण डगडाक, जहे उगङाकाष्ठरे नर्शग्न पञदहिठ । dषttन बांशमडौ नग्नौ थदांश्ठि ।। 4हें नौ . মুঙ্গেরের সন্মুখে গঙ্গায় মিলিয়াছে। এই চারিট নদীর অববাহিকার পাৰ্ব্বত্য নেপালের সমস্ত ভূখণ্ড স্বভাবতঃ বিভক্ত। এতদ্ভিন্ন পাৰ্ব্বত্য নেপালের দক্ষিণাংশে নেপালরাজ্যের অন্তর্গত ষে ভূখণ্ড আছে, তাহ তরাই’ নামে আখ্যাত হয়। রাজ্য-বিভাগ । পূৰ্ব্বোক্ত প্রাকৃতিক বিভাগগুলি আবার নানা খণ্ডে বিভক্ত । ১ পশ্চিম-উপত্যক বা ঘর্ঘরা-অববাহিক প্রদেশ–এই ২২ট খণ্ডে বিভক্ত। এই দ্বাবিংশতিথওকে একত্রে বাইশরাজ্য বলে। এই বাইশ রাজ্যে বাইশজন রাজা বা জমীদার আছেন, তন্মধ্যে একজন রাজা প্রধান এবং অপর একুশজন র্তাহারই করা। জুমলা, জগৰীকোট, চাম, আচাম, রুগম, মুষিকোট, রোয়াল্পী, মল্লিজন্তু, বলহুং, দৈলিক, দরিমেক, দোতি, মুলিয়ান, বম্ফি, জেছরি, কালাগাও, ঘড়িয়া কোট, গুটম ও গজুর এই বাইশট রাজ্য। ইহার মধ্যে জুমলা-রাজই প্রধান। তিনিই অপর একুশজনের উপর আধিপত্য করেন । জুমলারাজের রাজধানীর নাম চিন্নাচিন । এই রাজ্যের অধিপতি গোর্থীগণকর্তৃক পরাজিত হইবার পূৰ্ব্বে ছচল্লিশটা রাজ্যের অধিপতি ছিলেন । কালীনদী ও গোর্থীরাজ্যের মধ্যে ঐ ছচল্লিশট রাজ্য ছিল, তন্মধ্যে বাইশট কালীনদীর অববাহিকায় ও চব্বিশটী গগুকনদের অববাহিকায় অবস্থিত । এই সকল সামন্তরাজ জুমলারাজকে মৎস্ত, পশু ইত্যাদি দ্ৰব্যদ্বারা কর দিতেন। যদিও এখন জুমলারাজের সে প্রভাব নাই, তথাপি অন্তান্ত সামগুরাজ এখনও তাহাকে চক্ৰবৰ্ত্তীরাজ বলিয়া স্বীকার করেন ও নির্দিষ্টকর দিয়া থাকেন। ছচল্লিশ রাজ্যের মধ্যে গগুক অববাহিকার চব্বিশট রাজ্য বাহাদুর-শাহ, কর্তৃক নেপালের রাজ্যভুক্ত হয়। এই চব্বিশী ও বাইশীরাজ্যের রাজগণ এখনও রাজা নামে কথিত ও রাজবংশীয় বলিয়। সন্মানিত হইয়া থাকেন। ইহার এখন নেপালরাজের জায়গীরদার মাত্র । এই সকল রাজার ৪৫ হাজার হইতে ৪৫ লক্ষ টাকা আয় আছে। ইহাদের সকলেরই স্ব স্ব অস্ত্রধারী অমুচয় আছে । এই অমুচর সংখ্যা কাহারও ৪৫ শত আর কাহারও 8 = ॥१० ख्रमं भक्तःि । জুমলারাজ্যের পরই এখন জোতি রাজ্যের উল্লেখ করা যাইতে পারে। ইহার রাজধানীর নাম দোতি (স্থতি) বা দীপৈৎ (দীপ্তি )। এই রাজ্যে লোকসংখ্যা অপেক্ষাকৃত অধিক। দোতি मश्रंब्रüी कलीगैौ-ननैौब्र cवठ-नक्री नायक *ांथांब्र বান্ধীনে এবং