পাতা:বিশ্বকোষ দ্বাদশ খণ্ড.djvu/৭৫২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বারবালা [ १48 ] বারাকপুর দ্রাধি” ৭৪° ৩৯′ পূঃ। উক্ত নদীর দক্ষিণকুলে বারমূল নগর অবস্থিত। এখানে নদীবক্ষে একটী বিস্তৃত সেতু আছে । বারবই, মধ্যভারতের ইন্দোর রাজ্যের নিমার জেলার অন্তর্গত একটা পরগণা। ভোপাবর এজেন্সীর শাসনাধীন। ২ উক্ত জেলার একটা নগর । নৰ্ম্মদানদীর ১ মাইল উত্তরে অবস্থিত। এখানে রাজপুতনা-মালব রেলপথের একটী ষ্টেসন থাকায় বাণিজ্যের বিশেষ সুবিধা হইয়াছে। ১৮৪৭ খৃষ্টাব্দে ধরগাও, খসড়াবাড়, মগুলেশ্বর ও বারবই হোলকর-রাজকরে প্রদত্ত হয় । বারবা, মাঙ্গাজ প্রেসিডেন্সীর গঞ্জাম জেলার অন্তর্গত একটা ক্ষুদ্র রাজ্য। ভূ-পরিমাণ ১০ বর্গমাইল । বারবা, ( বারুবা) উক্ত রাজ্যের প্রধান নগর ও বন্দর। এস্থান হইতে নান দ্রব্য ভারতের বিভিন্ন দেশে প্রেরিত হইয়া থাকে। বারবাকি, হেড়ম্বপৰ্ব্বতনিঃস্থত একটা নদী। (দেশা" ৩১।১৩) বারবাটী, উড়িষ্যারাজধানী কটকের অন্তর্গত একটা দুর্গ। কটকের অপরপারে মহানদীর দক্ষিণকূলে অবস্থিত। অক্ষা” ২০” ২৯ উঃ এবং দ্রাঘি” ৮৫° ৫৬ পূঃ । কোন সময়ে এই দুর্গ নিৰ্ম্মিত হয়, তাহার ঠিক বৃত্তাস্ত অবগত হওয়া যায় না। খৃষ্টীয় ১৪শ শতাব্দে হিন্দুরাজগণের অধিকার কালে উহার গঠনকাৰ্য্য সমাধা হয় বলিয়া সাধারণের বিশ্বাস। ১৭৫ খৃষ্টাব্দে মুসলমান ও মহারাষ্ট্রাধিকারে ইহার কতকাংশ সংস্কৃত হয়। এখন এই ভগ্নস্ত,প জঙ্গলে পরিণত হইলেও উহার পূৰ্ব্বদ্বার এবং ফতেখা রহিম-নিৰ্ম্মিত মসজিদ বিদ্যমান আছে। এই দুর্গসীমার চারিধারে দুই স্তবক প্রস্তরপ্রাচীর এবং মধ্যস্থলে পতাকাস্তম্ভ ছিল। পূৰ্ব্বদ্বারের নিকটে ও দুই পাশ্বে দুইটী চতুরস্র গম্বুজ চিহ্নও বিদ্যমান আছে। ১৭৬৭ খৃষ্টাব্দে ভ্রমণকারী মোটে ( M. la Motte ) ইহার গঠনকার্যের সহিত ইংলগুস্থ উইণ্ডসর দুর্গের তুলনা করিয়া গিয়াছেন। ১৮৬৩ খৃষ্টাব্দে মহারাষ্ট্র অভিযানের শেষে এই দুর্গ ইংরাজের অধিকারভুক্ত হয়। বারবাল, বোম্বাই প্রদেশের আহ্মদাবাদ জেলার অন্তর্গত একটা নগর। উতেলী নদীর বামকূলে অবস্থিত। অক্ষা ২২° ৮ ১৫ উঃ এবং দ্রাঘি” ৭১° ৫৭' ৩• পূঃ। এই নগরের চারিদিক প্রাচীর-পরিবেষ্টিত । বারবাল, পঞ্জাব প্রদেশের হিসার জেলার অন্তর্গত একটা তহ সীল। ভূ-পরিমাণ ৫৮০ বর্গমাইল । ২ উক্ত উপৰিভাগের প্রধান নগর ও বিচারসদর। এখানকার ংসাবশেষসমূহ নিরীক্ষণ করিলে এইস্থানের প্রাচীন সমৃদ্ধির পরিচয় পাওয়া যায়। অধিবাসিগণ অধিকাংশ সৈয়দবংশীয় মুসলমান। ইহারাই নিকটবৰ্ত্তী স্থানসমূহের অধিকারী। বারবালপুর, মধ্যপ্রদেশের রায়পুর জেলার অন্তর্গত একটা সামন্তরাজ্য। ভূ-পরিমাণ ৪৩ বর্গমাইল । o বারবিঘা, মুঙ্গের জেলার অন্তর্গত একটী নগর। অক্ষা” २ ¢* ১৪ উঃ এবং দ্রাধি’ ৮৫° ৪৯′ পূঃ। বারসিতকূলী, বেরাররাজ্যের অকোল জেলার অন্তর্গত একটা নগর । बांद्रश्छेमद्रश्द्रनीम (१९) अबडांब्रऽब्रिउनांभरु श्निौ 3इ রচয়িতা। বারা, পঞ্জাব প্রদেশের পেশাবর জেলায় প্রবাহিত একটা নদী। বার নামক উপত্যকাভূমি হইতে প্রবাহিত । নানা শাখাপ্রশাখায় বন্ধিতকলেবর হইয়া কাবুল নদীর শাহ আলম শাখায় পতিত হইয়াছে। বার নামক দুর্গের সম্মুখে এই নদী ত্ৰিধা বিভক্ত হইয়াছে। একটী পেশাবর নগরে এবং অপর দুইটী থলীল ও মোহ মন্দ জাতি-অধিবাসিত প্রদেশে প্রবাহিত থাকিয়া তদেশবাসীকে জলদান করিতেছে। কোহাট ও আটকে দ্রব্যাদি লইবার জন্ত এই নদীবক্ষে ছুইটী সেতু আছে। বারা নদীতীরে প্রচুর পরিমাণে উৎকৃষ্ট ধান্ত উৎপন্ন হয়। শিখ-অধিকারে ঐ চাউল পেশাবরে আনীত এবং উহার অধিকাংশই পঞ্জাবকেশরী রণজিৎপরিবারের আহাৰ্য্যরূপে সংগৃহীত হইত। এই পুণ্যসলিলা নদী তথাকার হিন্দুর চক্ষে পবিত্র বলিয়া গণ্য । বার, অযোধা প্রদেশে উনাও জেলার অন্তর্গত একটা প্রাচীন নগর। অক্ষা” ২৬ ২১ উঃ এবং দ্রাধি’ ৮০° ৪৬ পূঃ । দুষ্ট হাজার বৎসর পূৰ্ব্বে বারা নামক ভরজাতির জনৈক রাজকর্তৃক এই নগর স্থাপিত হয় । এখানে নীথের চাস আছে। বারা, উঃ পঃ প্রদেশের আলাহাবাদ জেলার অন্তর্গত একটা তহসীল। যমুনা হইতে কৈমুর গিরিমাল পর্য্যন্ত বিস্তৃত। ভূ-পরিমাণ ২৫২.২ বর্গ মাইল। ২ উক্ত তহসালের সদর। বারা, উঃ পঃ প্রদেশের গাজীপুর জেলার অন্তর্গত একটা নগর। পলিময় সৈকতদেশে অবস্থিত। অক্ষা ২৫° ৩• ৩° উঃ বারাকপুর, বাঙ্গালার ২৪ পরগণার অন্তর্গত একটা 逸やবিভাগ। ভূ-পরিমাণ ৪২ বর্গ মাইল। এখানে ৬৭টা গ্রাম আছে। বারাকপুর ও নবাবগঞ্জ থানা ইহার অন্তভূক্ত । ১ উক্ত জেলার একটী নগর। হুগলী নদীতীরে কলিকাতা হইতে ৭॥• ক্রোশ দূরে অবস্থিত। অক্ষা ২২ ss૬૦’ উঃ এবং দ্রাঘি ৮৮° ২২ ৫২° পূ: । এখানে ইংরাজের সেনানিবাস স্থাপিত আছে। ১৭৭২ খৃষ্টালে এখানকার সেন"