সেীমা [ ১৮২ শতপথব্রাহ্মণে ( ৯৭। ২৮ ) এরূপও আছে,—আকাশেই সোম ছিলেন, গায়ী পক্ষীরূপে গিয় তাহাকে আনিয়া ছিলেন – “দিলি বৈ সোমঃ আৰ্মীৎ তং গায়ত্রী বয়ো ভূত্বাহহরৎ ।” ঋগ্বেদে সোমরস ও ইহার অধিষ্ঠাত্রী দেবতায় লান গুণ আবে।পিত হইয়াছে, যথা— সোমল’তকার রসকে "অমৃতমদ" বলা হইয়াছে ( ১৮৪৪ ) ইহা দেবতাদিগের অতি প্রিয় পানীয় ( ৯ ৮৫৷২ ; ৯৷১০৯৷১৫ ) ইহ। রুশ্নের পক্ষে ঔবধস্বরূপ ( ৮ ৬১১৭ )। সকল দেবতারাই ইহা পান করিয়া থাকেন ( ৯৷১০৯৷১৫ ) । ইহার অধিষ্ঠায়ী দেবতা যাহা কিছু উলঙ্গ তাঁহাই আবৃত এবং যাহ। কিছু আতুর তাহাই মুস্থ করিয়া থাকেন। তাছার রূপায় অন্ধ দেখিতে ও খঞ্জ হাটিতে পারে (৮৬৮২ )। ইনি মনুষ্যদেহের রক্ষক এবং এই দেহের প্রতি অঙ্গেই বিয়াজমান । ( ৮৷৪৮,৯ )। ঋগ্বেদে সোমে নানা প্রকারের দৈবশক্তি ও ক্রিয় জারোপিত श्ब्रां८छ् । हेंet८क कारग्न ( >॥१७१०, *१8॥१ ), य८ख्ळ प्रे पञIषा ( ৯।২।১•, ৯৬৮) এবং অমৃত ( ১৪৩৯ ) বলিয়া উল্লেখ করা হইয়াছে। ইহা পান করিয়াই দেব ও নর অমরত্ব লাভ ক রয় থাকে ( ১৯১১, ৬, ১৮ ; ৮৷৪৮৩ )। ঋগ্বেদের যে স্থানে স্বর্গমুখের কল্পনাটি বিশেষ রূপে ফুটির উঠিয়াছে এবং ঐকাথিক ভাবে এই মুথলাভের জন্ত প্রার্থনা করা হইয়াছে, সেখানে সোমকেই মুপের বিধাত বলিয়া সম্বোধন করা হইয়াছে। এই থানে লোমকে কত যে বড় বলিয়া ভাব হইয়ছে, তাছা নিম্নলিখিত আরাধনাটি হইতেই বেশ পরিষ্কার রূপে বুঝ। যাইতেছে—“হে পবিত্র দেব, হে অক্ষয় ও মনস্ত লোক অনস্থ জ্যোতিঃ ও অনন্ত মহিমার আবার, আমাকে লষ্টয়া বাইয়। সেই খানে স্থাপন কর । হে ইন্দু ( সেন্ম ) ইন্দ্রের দিকে প্রবাচিত হও। যেখানে রাজ। বৈবস্বত রাজত্ব করেন, যেখানে আকাশের অবরোধন আছে, যেখানে সেই সকল বৃহৎ বৃহৎ জল প্রবাহ আচে, জামাকে সেই খানে অমর করিয়া রাখ।” সোম বরুণ, মিত্র, ইন্দ্র, বিষ্ণু, মরুৎগণ ও অন্তান্ত দেবতাবুলৰে এযং বায়ু, স্বর্গ ও পৃথিবী এই সকলকেই মাতাইয়া রাখেন (৯৯০e ; মা৯৭৪২)। ইহার রস মিষ্ট এই কথা বলিয়া দেশ ও মাল্লুব উভয়েই ईझांब्र শরণাপন্ন হইয়া থাকেন (৮৷৪৮৷১) । ইe। পান করিয়াই আদিত্যগণ বলবান এবং পৃথিবী মই ९झेब्रttछ् ( solve॥२ ) । cनामहे हेप्ठ ब्र वक्र, गशग्न ५षर श्रांश ( e.৮১ ও ২ ; ৯৮৫৩ )। ইনি ইঞ্জের তেজ বৰ্দ্ধিত এবং বৃত্রের সহিত সংগ্রামে র্তাহাকে সাহায্য করিয়া থাকেন ( ; બિર ૭ માઇગરર)ા નામ ઃ મળ થર સાલ લયન | সোম रुद्रिग्रl १I८कम ( भ४१I> ) ; क्रूि ईशव्र निtछब्र७ श्र**{ भई এবং বায়ু দ্যায় ইষ্টবামা আছে ( ৯৮৬৪৭ ও ৯.৮৮৩)। শ্রুতিতে লিখিত আছে "অপাম সোমং অমৃত অভূম” (শ্রুতি) আমরা সোম পান করিল, সেমি পান করিয়৷ অমর হইব । ইত্যাদি, শ্রুতি হইতে জানা যায় যে, ঋষিগণ সোমপান করিয়া অমরত্ব লাভ করিতেন । যজ্ঞে দেবগণের উদ্দেশে সোম দান করা হয়, তৎপয়ে বজ্ঞাবসানে ঋষিগণ সোম পান করিয়া থাকেন । ইনি পবিত্ররথ ও সহস্ৰ বৃষ্টি ( ৯৮৩৫ ; ৯৮৬৪o )। বীর পুরুষের স্তায় ইনি ইহার অস্ত্ৰধারণ করেন ( ৯,৭৬২ ) ; এই সকল অস্ত্র ভীম ও তীক্ষ ( ৯৬১৩- ) ইনি তীক্ষায়ুধ ও ক্ষিপ্রধস্ব৷ (৯৯•৩ ) ইন্দ্রের ন্যায় ইনি ৪ বৃত্ৰঙ্গ, শত্ৰুহন্তারক এবং পুরভিং (১।৯৫৷e , ৯৬১২ ; ৯৮৮৪ ) । ৯৫৯ ঋকে ইহাকে প্রজাপতি এইরূপ বিশেষণও প্রদত্ত হইয়াছে ফলিয়া বোধ হয়। ইনি দেবতাদিগের স্রষ্টা ও পিতা ( ৯৷৭২৪, ৯৮৬।১০, ৯৮৭২, ৯।১৯৯৪ ) ষ্ট্ৰেীঃ পৃথিবী, অগ্নি, স্বৰ্য্য, ইন্দ্র ও বিষ্ণু সোম এই সকলেরই জনিত (৯৮৬৪) ইনি তমো বিনাশ ও অন্ধকার রাত্রিতে আলোক প্রদান করেন এবং বৃহৎ বৈশ্বনয় স্বৰ্য্যকে স্বষ্টি ও আলোকময় করিয়াছেন (১৯১২ ; ৯৬৬৷২৪ ; ৬ s৯৩ ; ו ( פו • ננות ; רוי • רות ; כיוו תות ; טיולטיות ; 9 יו8שוט সোম নিজে অন্তরীক্ষ (ভ1৪৭৩) এবং পিতৃগণের সাহচর্য্যে আকাশ ও পৃথিবী বিস্তার করিয়াছেন ( ৮৪৮.১৩ ) ইনি আকাশ ও পৃথিবীকে পৃথক্ করিয়া ধারণ করির রহিয়াছেন ( ৬৪৪৷১৪ ; ৬৪৭৷৫ ; ৯৮৭২ ; ৯৮৯৮ ; ৯১-৯৬ ) । যে দুইটি স্বৰ্গলোক মানবের প্রতি স্ব ভাবাপন্ন ইনি যজ্ঞে সেই দুই লোক উৎপাদন কবিয়াছেন ( ৯।৯৮৯ )। ইনি দেব ও নরের রাজা (৯৯৭২৪) এবং বিশ্ব-ভুবনোপরি স্বৰ্য্যদেবের স্তায় স্ব প্রতিষ্ঠিত রহিয়াছেন (৯৫৪৩ ) । প্রাণী সকল ইহারই হাতে (৯৮৯.৬ ) । ই হfর ব্ৰতসমূহ রাজ বরুণের ব্রতের স্তায় ( ১৯১13 ; ৯৮৮৮ ) । এই সকল ব্ৰত ভঙ্গের অপরাধ মার্জন করিবার জন্য ; পুত্রের প্রতি পিতার স্তায় প্রসন্ন হুইবার জন্ত এবং মৃত্যু হইতে পরিত্রণে করিযার জন্ত ইহার আরাধন কর। ইর (৮৷৪৮৯ ; ১০৷২৫৷৩ ) । इनि সহস্ৰ লোচন ( ৯৷৬০৷১, ২ ) এবং সকল প্রাণীকেই দেখিতে ও জানিতে পান আর অব্রাতদিগকে অতলে নিক্ষেপ করেন ( ৯৭৩৮ )। গোপালক যেমন তাহার গোপাল সযত্নে প্রতিপালন করির৷ থাকে, ইনিও তেমন জঙ্গম প্রাণীদিগের জীবন রক্ষা করিয়া থাকেন ( ১৯২৫৬) তিনি উগ্রদিগের মধ্যে সৰ্ব্বাপেক্ষী উগ্র ও প্রধান ; বীরদিগের মধ্যে শ্রেষ্ঠ বীর, দাতার মধ্যে শ্রেষ্ঠ দাতা এবং সংগ্রামে চিরকালই বিজয়ী ( ৯৬৬৷১৯ ) । আপনার ভক্তদিগের জন্ত তিনি যুদ্ধ করিয়া গো, রথ, অশ্ব, স্বর্ণ,
