श्वन হিন্দু কৰিয়াজের ইছাৰে বলকারক এবং শক্তি, সৌন্ধৰ্য্য, বুদ্ধি, মেধা ও শৃঙ্গারশক্তিবর্ষক বলিয়া মনে করেন। কাজিক, তৈল, গোমূত্র, ঘোল প্রকৃতির সঙ্গে ইহা মিশ্রিত করিয়া এবং সেই মিশ্রণকে পুনঃ পুনঃ গরম ও ঠাও করিয়া, জারিত সুবর্ণ প্রভত হয় । ভৎপয়ে পারদের সঙ্গে মিশ্রিত করিয়া ইহা উত্তপ্ত করা হয় এবং ইহার সঙ্গে কিঞ্চিৎ পরিমাণ গন্ধকও মিশ্রিত করিয়া হামামূদিত দ্বারা ভাছ স্বল্প চুর্গে পরিণত করা হয়। এক csान् इहेrङ झहे cयन् बाजांब्र देश ठेक्षक्ररन वावरुउ रहेब्र थाटक, ७उषाडौष्ठ अंछछ अरमक डेयरशब्र गरण७ हेश भिविष्ठ করিলে তাছাদের গুণ ও শক্তি বৃদ্ধি হয়। স্বর্ণশিক্ষুর এবং মকরধ্বজ যে কিরূপ উপকারী ও বলকারক ঔষধ তাছা ভারতবালী মাত্রই পরিঞ্জাত আছেন । - . সুবর্ণমায়ণ-মুবর্ণের অতি স্বল্পপতিকে দ্বিগুণ পরিমাণ পায়দের সহিত মিশ্রিত করিয়া অন্নরস দ্বারা মর্দন করিতে করিতে পিণ্ডাকৃতি করিবে ; শুৎপরে উভয়ের সম পরিমাণ গন্ধক চূৰ্ণ ঐ গোলকের অধঃ ও উদ্ধদেশে প্রদান করিবে। জনস্তয় মূষীমধ্যে ঐ পিণ্ডাকৃতি পদার্থ রাখিয়া বস্ত্রখও কর্দমাক্ত করিয়া মুর্ষার সন্ধিস্থল উত্তমরূপে রুদ্ধ করিবে। তৎপরে ৩০ খান বিলঘুটে দিয়া পুটপাকে পাক করিতে হইবে। এইরূপ প্রণালীতে চতুর্দশ বার পুটপাক করিলে মুবর্ণনিরুখ ভস্ম হয় ; অর্থাৎ আর উহা কোন রূপে প্রকৃতিস্থ হইতে পায়ে না। অগুবিধ—সুবর্ণ গলাইয় তাহার ১৬ অংশের এক অংশ সীসক উহাতে নিক্ষেপ করিয়া ঐ সীসকমিশ্রিত স্বর্ণ উত্তমরূপে চুর্ণ করিতে হয়, পয়ে ঐ চুর্ণ অল্প রস দ্বারা পেষণ করিয়া গোলক প্রস্তুত করিবে। অতঃপর পূৰ্ব্বোক্তরূপ সমপরিমাণ গন্ধক দ্বারা গোলকের উৰ্দ্ধাধোভাগ বেষ্টন করিয়া পূৰ্ব্ববৎ মুষার মধ্যে রাখিয়া পৃথকৃ পৃথক্ সাতবার পুটপাকে পাক করিবে। জগুবিধ-পারা ও গন্ধক সমভাগে লইয়া কজলী করিবে । পরে রক্তকাঞ্চনের রস দ্বার। পেষণ করিয়া স্ববর্ণের পাত্রে লেপিয়া গোলক প্রস্তুত কল্পিৰে। পরে রক্তকাঞ্চনের ত্বকু পেষণ করিয়া উদ্ধার দুইটা মূষ প্রস্তুত কiিস্থা তন্মধ্যে উক্ত সুবর্ণগোলক ং স্থাপন করিবে । তৎপরে উহা স্মৃত্তিকালিখিত মুম্বা মধ্যে রাখিয়া - মুব দ্বয়ের সন্ধিস্থান রুদ্ধ এবং বস্ত্ৰখণ্ডও সঞ্জল স্কৃত্তিক ধারা উত্তম রূপে লেপ দিয়া রৌদ্রে শুষ্ক করিবে। তৎপরে তীব্রতর ‘অগ্নির উত্তাপে ভিনপুটে পাক কৱিবে । এই প্রক্রিয়া দ্বার সুবর্ণ সৰ্ব্ব কার্ঘ্যে প্রয়োগাৰ্ছ ও নিরুখভন্ম হইয়া থাকে । , উপরিউক্ত রক্তকাঞ্চনম্বারা সুবর্ণভশ্নের বিধানানুসারে লাঙ্গলী, छेत्रणांत्रणैौ दा मन:निणा शाब्रां७ श्दर्भ उपौछूऊ श्हेरङ भारब्र । মনঃশিল ও লিঙ্গুর সম ভাগে চূর্ণ করিয়া আকলের জাট [ ७१ ]; সুবর্ণ वांब्रां गांडवांद्र छांबम 醫 ४ए uकदांछ उॉरुमा शिंtद gव१ এক একবার গুৰু করিfেএইরূপে পুনঃ পুণঃ डांवर्मा हिब्र उक করিতে হইবে। পরে স্বর্ণ গলাইয় তাহাতে উক্ত কন্ধ সমগঞ্জ ? মাণে নিক্ষেপ করিয়া পুনৰ্ব্বার তীব্রতর অগ্নির উত্তাপে এরূপ
- ॉफ् कब्रिtव, 6य भै रुद छभ हऎब्र विणब्र «aां« श्ब्र। ५ईक्ल८°
তিনবার উক্ত কঙ্ক প্রদান করিগুপীৰ কৱিলে স্বর্ণভন্ম হয়। ৰৈক্তকমতে স্বর্ণগুণ—শীতবীৰ্য্য, কামুক বৃষ্ক্রিয় হিতসম্পাদক, বলকারক, গুরু, রসায়ন, মধুস্থ, তিক্ত, ক ఫ్టే মধুর বিপাক, পিচ্ছিল, পবিত্র, শরীরের উপচয়কারক, ခ္ယံန္ဟင့္ হিতকৃষ্ণু মেধাজনক, স্থতিশক্তিবৰ্দ্ধক, বুদ্ধিপ্রদায়ক, ছদয়গ্রাহী, অf কাস্তিজনক, বাকূণ্ডন্ধিকারক, বয়ঃস্থৈৰ্য্যসম্পাদক, কৃশ ব্যক্তির शूटैकांब्रक, झांयग्न ७ छत्रभक्षिभद्रकtब्रक ; $श्राम, बिtनांषबग्न ও রাজবল্পনাশক। সুবর্ণ যদি উক্ত রূপে শোধিত না হয় তাহা হইলে উহাদ্বারা বলবীৰ্য্যনাশ প্রভৃতি সকল প্রকার অনিষ্ট ঘটিয়া থাকে । ( ভাবপ্র” দ্বিতীয়ভাগ" ) + %. বৈঞ্চক মতে গুণ-স্নিগ্ধ, কথায়, তিক্ত, মধুর, ত্রিদোষনাশক, শীতল, স্বাছ, রসায়ন, রুচিকারক, চক্ষুষ্য, আয়ুতি, প্রজ্ঞা, বীৰ্য্য, বল ও স্থতিবদ্ধক । সুবর্ণধারণে কান্তিবুদ্ধি, হরিতক্ষয় ও শ্ৰীবৃদ্ধি হয়। ( রাজনি" ) بي ، : বৈস্তক মতের অনেক ঔষধে সুবর্ণ ব্যবহৃত হইয়া থাকে। ঔষধে সুবর্ণ ব্যবহার করিতে হইলে উহাকে শোধন-মারণাদি করিয়া লইতে হয়। বৈদ্যকে স্বৰণের উৎপত্তি, শোধন ও মারণাদির বিষয় এইরূপ লিখিত আছে— “পুর নিজাশ্রমস্থানাং সপ্তর্ষীণাং জিতাত্মনাং। পত্নী বিলোক্য লাবণ্যলক্ষ্মীসম্পন্নযৌবনীঃ ॥ কন্দপদপবিধ্বস্তচেতসো জাতবেদলঃ । * পতিতং তদ্ধরাপৃষ্ঠে রেতন্তু হেমতামগtৎ ॥” ( তীবপ্র*} পুরাকালে সপ্তর্ষিদিগের রূপ-যৌবনসম্পন্ন পত্নী অবলোকন করিয়া অগ্নির রেতঃ ধরাপৃষ্ঠে খলিত হইয়া উহা সুবর্ণরূপে পরিণত হয়। বৈস্তকশাস্ত্র মতে,—উৎকৃষ্ট সুবর্ণ গ্ৰহণ করিয়া সেই সুবর্ণ মারণ করিতে হয়। যে স্বর্ণ দগ্ধ করিলে রক্তবর্ণ, ছেদন করিলে শুক্লবৰ্ণ, এবং যাহার কষ কুস্কুমের স্তায় অভিাবিশিষ্ট ও যে স্বর্ণ রৌপ্য বা তাম্র সংযুক্ত নহে, অথচ স্নিগ্ধ, অকঠিন ও গুরু তাহাই উৎকৃষ্ট। যে স্বর্ণ শ্বেতবর্ণ, কঠিন, রুক্ষ, বিবর্ণ, মলসংযুক্ত; সদল এবং পোড়াইলে বা ছেদন করিলে যাহা খেতবর্ণ দেখা যায়, এবং আঘাত দিলে যাহা ফাটিয়া যায় ও লঘু এবং যে স্বর্ণের কষ শ্বেতবর্ণ, তাহা অপকৃষ্ট । এইরূপ স্নবর্ণ কদাচ মায়ণ করিষে না । পূৰ্ব্বোক্ত উৎকৃষ্ট লক্ষণাক্রান্ত স্বর্ণ গ্রহণ করিয়া মায়ণ করবে।
