স্থ ঐ [ স্বগৃঙ্গ (ত্রি) উজ্জ্বল শৃঙ্গবিশিষ্ট। ( ত্ৰি ) স্ব-শু-ৰু । সুতপ্ত, অতিশয় তপ্ত । “উত্তার্য্য গোপী সুশৃতং পয়ঃ পুনঃ। প্রবিগু সংদৃপ্ত চ দ্বখ্যমন্ত্রকং ॥” ভোগবত ১৭৯৭) ‘সুশৃতং সুতপ্তং ( স্বামী ) সুশেরু (পুং ) বালুকায় কঙ্কর। হশেব (ত্রি) স্ব সুখকর । “সখা স্বশেবে অৰয়াঃ" (খক ১১৮৭৩) “স্থশেবঃ ষষ্ঠ মুখকরঃ’ ( সারণ) হশেবা (ত্রি) স্বথের নিমিত্ত হিতকর। স্বশেব্যং নমসী রাতহবnঃ” ( ঋক্ ৫৪৪৷১৪ ) ‘সুশেব্যং স্বথায় হিতং ( সাল্পগ ) স্থশোক (ত্রি ) শোভন দীপ্তি, শোভনদীপ্তিযুক্ত । “অগ্নিঃ সুশোকে বিশ্বাস্তপ্তাঃ” ( ঋক, ১৭o॥১ ) "সুশোকঃ শোভনদীপ্তিঃ’ ( সায়ণ ) সুশোণ (ত্রি ) অতিশয় অরুণবর্ণ, অতিশয় রক্তবর্ণ। “দূরে স্বহৃন্মথিঙপ্লোষস্থশোণদৃষ্টা তাতপ্যমানমকরেরগন ক্রচক্রঃ ।” "সুশোণ অত্যরুণা" ( স্বামী ) হুশোভন (ত্রি) ১ অতিশয় শোভাযুক্ত, অতিশয় শোভাবিশিষ্ট। ( ক্লী ) ২ অতি শোভন । সুশোভিত (ত্রি) মুসজ্জিত, অতিশয় শোভাবিশিষ্ট। সুশোষিত (ত্রি ) উত্তমরূপে শোষিত । "সুশোষিতানৰ্ত্তি পিবেৎ পয়শ্চ ।” ( বৃহৎস” ৭৬৭ ) কুশচন্দ্র (ত্রি ) শোভনাইলাদন, শোভন আহলাদযুক্ত। “সুশ্চন্দ্রং বর্ণদধিরে সুপেশমং” ( ঋক্ ২।৩৫৷১৩ ) “সুশ্চন্দ্ৰং শোভনাহলদিনং’ ( সায়ণ ) স্বপ্রম (পুং ) ধর্মের পুত্রভেদ। (বিষ্ণুপুং ) (ত্রি ) ২ অতিশয় শ্রমবিশিষ্ট । হুঞ্জব (ত্রি ) বিশিষ্ট স্বস্বরযুক্ত । মুঞ্জবন (ত্রি ) শোভন হৰিযুক্ত, শোভন হৰিবিশিষ্ট। সুশ্রবসং জলং প্রবাদ্য ফুষ্ঠিতদিবঃ- ( ঋক ১৷৪৯৷২ ) ‘সুশ্রবলং শোভনহবিযুক্তং ( সায়ণ ) স্বপ্রবস্তা (স্ত্রী) শোভনাচ্ছে, আপনার শোভন অন্নেছা। “ইন্দ্ৰঃ সুশ্রবস্ত প্রণাদঃ” ( ঋকৃ ১৷১৭৮৷৪ ) “সুশ্রবস্তা শোভনাস্লেচ্ছা’ ( সারণ ) স্বগ্রাত (ত্রি ) সুশৃত, অভিশল্প তপ্ত । ( ঋৰু ১•১৭৯৩ ) সুশ্রান্ত (ত্রি) স্ব-শ্রম-ক্ত। অতিশয় শ্রাপ্ত, অত্যন্ত পরি শ্রমবিশিষ্ট । স্থ শ্ৰী (ত্ৰি ) স্ন শোতন অতিস্বন্দর। ( ভাগবত ২৭২৪ ) শ্ৰীধস্ত । সুন্দর, শোভন ঐবিশিষ্ট, sa ] স্বপ্রত কুঞ্জীক (ত্রি ) শোভন ঐ শোভা যত, ‘শ্রীলপিরাদেঃ কপ, ইতি কপ, সমাসাস্তঃ । মুম্বর ত্রযুক্ত, অতিশয় শোভাবিশিষ্ট। প্রিয়াং টাপ, মুত্রকা, সল্পকী। ( রাজনি" ) সুগ্রহণ (ত্রি) স্ব প্রসিদ্ধ, অত্যন্ত দুর্জয়বিষয়। “যে স্বশ্ৰণং সুশ্রত্যেধুঃ” ( ঋক্ ১,৭৪১ ) “সুশ্ৰণং সুপ্রসিদ্ধাং অত্যন্ত দুজরবিষয়াং' ( সায়ণ ) মুশ্রুত (ত্রি) স্ব-শ্র-ক্ত। ১ শোভনক্ষপে শ্রড, যাহা উত্তমরূপে শ্রবণ করা হইয়াছে। ( ক্লী ) ২ গোষ্ঠীশ্রান্ধে তৃপ্তি প্রশ্ন। “পিত্র্যে স্বদিতমিত্যেব বাচ্যং গোষ্ঠে তু মুশ্ৰুতং । সম্পন্নমিতাভু্যদয়ে দৈবে রচিতমিতাপি ॥” ( মন্ত্র ৩২৫৪ ) শ্রাদ্ধের পর ব্রাহ্মণকে তৃপ্তি প্রশ্ন করিতে হয়, অর্থাৎ তাহদেয় শ্রীদ্ধে ভোজন করিয়া তৃপ্তি হইয়াছে কি না ইহা জিজ্ঞাসা করিতে হয় । পিতামাতার একোদ্দিষ্ট শ্রীদ্ধে "স্বদিতং” এই কথা বলিয়া তৃপ্তি জিজ্ঞাসা করিবে । গোষ্ঠীশ্রীদ্ধে ‘মুশ্রুভং’ এই কথা বলিয়া, বৃদ্ধিশ্রান্ধে সম্পন্নং’ চহা বলিয়া এবং দেবেীদ্দেশপ্ৰাদ্ধে "রুচিতং বলিয়। তৃপ্তি জিজ্ঞাসা করিতে হয় । ( পুং ) ৩ বিশ্বামিত্রমুনির পুত্র, চিকিৎসা-শাস্ত্র-কৰ্ত্ত। “তথা ধশ্ব গুরিবংশে জাতঃ ক্ষীরান্ধিমন্থনে। দেবাণীনাং জীবনায় আয়ুৰ্ব্বেদমুৰাচ হ। বিশ্বামিত্রস্থতায়ৈব স্বশ্ৰাতায় মহাত্মনে।” ( গরুড়পু• ১৫অ• ) সমুদ্রমন্থনকালে ধন্বন্তরি উৎপন্ন হন, পরে তিনি দেবতাদিগের জীবনের জন্ত বিশ্বামিত্রপুর মহাত্মা স্বশ্ৰাতকে আয়ুৰ্ব্বেদশাস্ত্র উপদেশ দেন। স্বশ্ৰত ধন্বন্তরির নিকট আয়ুৰ্ব্বেদ অবগত হইয়া লোকের হিন্তের জন্ত তাণ্ড প্রকাশ করেন । ভাবপ্রকাশে মুশ্রীতের উৎপত্তির বিধয় এইরূপ লিখিত আছে যে, ইন্দ্র মর্ত্যলোকে জীবসমূহকে ব্যাধিগুপীড়িত দেখির ধশ্বস্তরিকে সমগ্র আয়ুৰ্ব্বেদ শিক্ষা দেন, এবং তাছাকে বলেন, তুমি কাশীধামে দিবোদাস নামে ক্ষত্রিয় হইয়া জন্ম গ্রহণ কর । ধন্বন্তরি কাশীধামে জন্ম গ্রহণ করলে বিশ্বামিত্র প্রভৃতি মুনিগণ জ্ঞানচক্ষুঃ দ্বারা অবগত হইলেন যে, এই ৰাষ্ট্রাণসীতে ধশ্ব স্করি আলিয়া দিবেদাস কাশীরাজ নামে বিখ্যাত হইয়াছেন । অনস্তর বিশ্বামিত্রমুনি জীৱলোককে রোগ প্রপীড়িত দেপিয়া স্বীয় পুত্র স্বশ্ৰাতকে কহিলেন, বৎস মুক্ৰত ! তুমি বিশ্বেশ্বরের প্রিয়তম স্থান কাশীধামে গমন কয়, বিনি ক্ষত্রিয়ার গর্ভে জন্ম গ্রহণ করিয়া দিবোদাসনামে তথাকার রাজ্যে অভিষিক্ত হইয়া অবস্থান করিতেছেন, তিনি আয়ুৰ্ব্বেদ-বিশারদ স্বয়ং ধন্বন্তরি, অতএব তুমি লোকৃেপিকারের জন্য তাছার নিকট গমন করিয়া আয়ুৰ্ব্বেদশাস্ত্র অধ্যয়ন ও তংপ্রচারে দেশের মহান উপকার সাধন করিয়া পরোপকাররূপ * श्९ शुद्ध श्||६# झ६ ।। -
