जीकां বায়ু अक्षाश्रदउँो ! अरु¥ोभिन्नैो । جاجی سیستم.... আকাশবক্সন ( ক্ল) আকাশে শূন্তে বত্ব পন্থাঃ ৭-তৎ । শূন্ত মার্গ। আকাশ পথ। . আকাশবাণী ( স্ত্রী) আকাশস্ত ৰত্নী লভেব। অময়ৰেল লতা । আকাশবেল । আকাশবাণী (স্ত্রী ) আকাশে ভবা বাণী । শাক০ ৭-তৎ । অদৃপ্ত থাকিয়া শূন্ত হইতে দেবতার বাক্য । [ আকাশ ভাষিত শব্দ দেখ )। wrotoforo (Atmosphere) পৃথিবীর চারিদিকে যে বাষ্পরাশি বেষ্টন করিয়া অাছে তাহাকে আকাশবায়ু কছে। উদ্ভিদ এবং প্রাণীদিগের জীবন ধারণের জন্ত আকাশবায়ু নিতান্ত আবখ্যক । এই বায়ু যোগে এক স্থান হইতে অন্ত স্থানে শব্দ চালিত হয়। ইহার স্বারা স্বর্ষ্যের উত্তাপ লাগে এযং রৌদ্রের রূপান্তয় ঘটে । আকাশবায়ু আছে বলিয়। গোধূলী সময়ে আলোর পর ক্রমে ক্রমে অন্ধকায় হইয় আসে। নতুবা”স্বৰ্য্য অস্ত গেলে একেবারেই অন্ধকার হইয়া পড়িত । ইহা দ্বারা মরীচিকা প্রভৃতি অদ্ভুত ভৌতিক দৃশু সকল দেখিতে পা ওয়া যায় । মাধ্যাকর্ষণের নিমিত্ত আকাশবায়ুর আকার ঠিক ডিমের মত । ইহার সমস্ত ভার পৃথিবীর উপরে চাপিয়া আছে । অন্ত অল্প তরল বস্তুর স্থায় ইহুরিও চাপের ক্রিয়। ঠিক জলের তুল্য। কিন্তু ইছার আভ্যন্তরীণ অবস্থা আৰু অল্প তরল দ্রব্যের সদৃশ নহে । আকাশবায়ুর পরমাণু পরস্পর প্রতিক্ষিপ্ত হইতেছে। সুতরাং যে পরিমাণে প্রতিক্ষেপের জোর উপস্থিত হয় ইহার চাপও সেই পরিমাণে অন্ত অন্ত তরল বস্তু হইতে পৃথক্ হইয়া গাকে । কাজেই বাহিরের জোর দেখিয়া ইহাকে অদ্যান্ত তরল বস্তুর সমান বলা যায় । অতএব সমান আকারের জল এবং আকাশবায়ু লইলে বাহিরের চাপে আকাশবায়ুরই অধিক পরিবর্তন হয়, জলের তেমন হয় না । তজ্জন্ত উপরের চেয়ে পৃথিবীর নিকটে যে বায়ুর স্তর অাছে তাহ অধিক ঘন । কারণ অধিক উচ্চে চারিদিকের অতি অল্প পরিমিত বায়ুর চাপ লাগে, তাই উহার পরমাণুর প্রতিক্ষেপ বল ছড়াইয় পড়ে। বায়ু ওজন করিলে ইহার গুরুত্ব স্পষ্ট বুঝিতে পারা বায় । প্রথমে বায়ুপুর্ণ একট কাচের গোলপাত্র ওজন করিয়া পরে বায়ুনিষ্কাশন যন্ত্রদ্বারা ৰাতাস বাছির করিয়া দিয়া আবার সেই পাত্র ওজন করিলে আর তত তার s a 1 [svరి ] থাকে না। কাজেই.ষে পরিমাণে ভার কমিয়া যায় তাহাই বায়ুর গুরুত্ব। তাপমান যন্ত্রে ৬০° তাপ হইলে এবং বায়ুমান যন্ত্র ৩• হইলে ১৭• ঘন ইঞ্চ পরিমিত শুষ্ক বায়ুর ওজন প্রায় ৩১০৭৪ গ্রেগ হুইয়া থাকে । cकान अदा छटण छूवाहेब्रा शब्रिट्न ऊांशंब्र क्रांत्रिদিকে জল সরিয়া যায় । আর্কিমিদিস স্থিয় করিয়াছেন, কোন দ্রব্য জলে ডুবাইয়া ধরিলে তাছার চারি দিকে যে পরিমাণে জল সরিয়া যায় দ্রব্যটার ঠিক সেই জলের পরিমাণে ওজন কমিয়া থাকে। বায়ুর পক্ষেও ঠিক সেই নিয়ম দেখিতে পাওয়া যায় । ইহার পরীক্ষা অতি সহজেই হইতে পারে। একটা স্বল্প নিক্তির ডাওঁীর এক দিকে বায়ুপূর্ণ কাচপাত্রের মুখ বন্ধ করিয়া ঝুলাইয়। রাখিবে । ডাওঁীর অন্ত দিকে ঠিক সমান ওজনের ঢক চড়াইয়া দিবে। তাহায় পর ঐ নিক্তি বায়ু নিষ্কাশন যন্ত্রে বসাইয়। সমস্ত বায়ু বাহির করিয়া দিলে যে দিকে বৃহদাকার দ্রব্য থাকিবে অধিক ভারের জন্ত নিক্তির ডাটা সেই দিকে ঝুঁকিয় পড়িবে। আকাশবায়ুর আকৃতি ডিম্বের মত ; পৃথিবীর কেন্দ্রের নিকট উহার দুই প্রাস্ত সরু ও চাপ এবং মধ্যস্থল উচ্চ। শূন্তে কত দূর পর্য্যন্ত আকাশবায়ু আছে তাহা ভাল রূপ নিশ্চিত হয় নাই। অনেকে অনুমান করেন যে, ৫০ হইতে ১০০ ক্রোশ পৰ্য্যস্ত এই বায়ু থাকিতে পারে । বায়ুর চাপ ইহার একটী বিশেষ গুণ । জলে র দ মকলে এই গুণ স্পষ্ট বুঝিতে পারা যায়। নলের ভিতরে ডাওঁী উত্তম রূপে অর্ণটা থাকে, তাহার পাশ দিয়া বায়ু যাতায়াত করিতে পারে না । ডাওঁী টানিয়া উপর দিকে তুলিয়। লইলে ভিতরে ফাক হয় । সে সময়ে নলের বাহিরে জল উঠিয়া আসিলে তাহাতে বায়ুস্তম্ভের চাপ লাগে, সুতরাং বায়ুর গুরুত্বের জন্য উহা উপর দিকে উঠিয় পড়ে। নলের ডাওঁীট প্রায় ৩৪ ফিট উঠিয়া আসিলে জল উপর দিকে ঠেলিয় উঠে । ইহাতে স্পষ্টই জানা যাইতেছে যে, কোন বায়ুস্তম্ভের ওজন ঠিক তদনুরূপ চক্রাকার এবং ৩৪ ফিট উচ্চ জলস্তম্ভের সঙ্গে সমান । জলাপেক্ষা পারা ১৩৬ গুণ ভারী। পারদস্তম্ভের এক দিকে বায়ুর চাপ না দিলে এবং অল্প দিকে বায়ুর চাপ লাগাইলে জলস্তম্ভের চেয়ে ইহার উচ্চতা ১৩৬ গুণ কম হয়, অর্থাৎ প্রায় ৩৬ ইঞ্চ হুইয়া থাকে।
