পাতা:বিশ্বকোষ দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/২৭৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

- च्यांशन थें शग्न o আহায়ক (ত্রি ) আ-হের-খুল যুক্ত। আছানকারক। আহবারক (ত্রি ) আ-হা-খুল ৷ কুটিল । আহুকৃতি (স্ত্রী ) জা-হুক্তিন্‌। কৌটিল্য। কর্তরি তৃছ। রাজবিশেষ । - আহ্মদ । ( মোল্লা ) । একজন বিখ্যাত মুসলমান পণ্ডিত। ইহার পিতৃপুরুষেরা সিন্ধুপ্রদেশে টট্র নামক স্থানে বাস করিতেন, তাছার সকলেই হানিফা-সম্প্রদায় ভুক্ত ছিলেন, কিন্তু জাহ্মদ শিয়া ছিলেন। ইনি ১৫৮২ খৃষ্টাব্দে আকবর পাদশার সভায় আগমন করেন। ইতিপূৰ্ব্বে খুলাসাৎ উল হয়tৎ’ নামক একখানি ধৰ্ম্মগ্রন্থ লিখিয়াছিলেন । আকষর তাহাকে “ভারিধি অল্ফির সঙ্কলনভায় অর্পণ করেন । শিয়াসম্প্রদায় প্রথম খলিফের নিলা করিয়া থাকেন, তাহাতে অপর সম্প্রদায় বিরক্ত হন। মির্জা ফুলা ধীরলস নামে এক ব্যক্তি বোধ হয় অপর সম্প্রদায়ভুক্ত ছিল । সে একদিন রাত্রি দুই প্রহরের সময় মোল্লাকে আহবান করিল। আক্ষদ সরল প্রকৃতির লোক, নিঃশঙ্কচিত্ত, মির্জা ফুলাদের কথায় বশীভূত হইলেন। তুষ্ট লাহোরের পথে মোল্লার প্রাণ সংহার করিল। অকবর এই ঘটনা শুনিলেন, মির্জা ফুলাদকে হস্তীদলিত করিয়া তাহার প্রাণবধুের আজ্ঞ করিলেন । মোল্লা আহ্মদ ‘তারিখি অল্‌ফি” আরম্ভ হইতে জঙ্গিস খার সময় পর্য্যন্ত দুইভাগে লিখিয়া যান। আসিফ খাঁ জাফর বেগ নামক এক ব্যক্তি ঐ গ্রন্থ সমাপ্তি করেন । আহ্মদ কবীর । একজন মুসলমান ফকীর। ইহঁীর পিতার নাম সৈয়িদ জলাল। মখদুম জহানিরান জাহান গষৎ এবং রাজুমণ্ডল নামে ইহঁীর দুই পুত্র জন্মে। র্তাহারা তুষ্টজনেই সিদ্ধ ছিলেন । মুসলমানের তিন জনকেই বিশেয ভক্তি করিয়া থাকে । মুলতানের উচ্চ নামক স্থানে আহ্মদ কবীরের সমাধি মন্দির আছে । আহ্মদ খ। বঙ্গশ । ফরস্কাবাদের একজন নবাব। মুহম্মদ খ। বঙ্গশের পুত্র। কাইমজঙ্গের মৃত্যু হইলে উজীর সফদর জঙ্গ তাহার সম্পত্তি আত্মসাৎ করিতে চেষ্টা পান। এই সময় আহ্মদ খাঁ। কতকগুলি আফগানসৈন্য সংগ্ৰহ করিয়া উজীরের সহকারী নবলরায়কে পরাজিত ও বিনষ্ট করেন। এই ঘটনার পরে তিনি ফরঙ্কাবাদের নবাব হন । ( ১৭৫১ খৃষ্টাৰা )। ১৭৭১ খৃষ্টাব্দে আহ্মদ খাঁর মৃত্যু হইলে তৎপুত্র দিলারहिन्द्रड शें मसांद हम । আহ্মদ খাঁ কুর । সেরশাহের ভ্রাতুপুত্র। সিকলার শী স্বর • উপাধি ধারণপূর্বক কতকগুলি সম্রাস্ত লোকের সাহায্যে পঞ্জাবের রাজা হন। ইনি ইব্রাহিম খাঁ স্বরকে যুদ্ধে পরাজয় [ ২৩৭ ] আহ্মদ গড় । আহ্মদনগর । च्यांश्रीमनश्रांप्न করেন। ১৫৫৭ খৃষ্টাৰো আফগানদিগের সাহায্যে দিল্লীর সিংহাসন অধিকার করেন। কিন্তু অধিকদিন তাছাকে রাজ্যcडांश्न कब्रिटङ इग्र नाई। रुगांधून उँीशांब्र tगछनिश८क হারাইয় দেন। অবশেষে অঙ্কবর কর্তৃক সৰ্ছিন নামক স্থানে সিকন্দর পরাজিত হইলেন । তিনি পাৰ্ব্বতীয় প্রদেশে পলাইল্প গিল্প আত্মরক্ষা করিলেন । তথা হইতে অনেকবার অকবরের বিপক্ষতাচরণ করিতে চেষ্টা পান, কিন্তু কিছুতেই তাহার মনস্কামনা সিদ্ধ হইল না, অবশেষে তিনি বাঙ্গালায় আগমন করেম, কিছু দিন রাজত্বের পর তাহার মৃত্যু হয় । বুলনাসহরের অন্তর্গত একটা গ্রাম। এই গ্রামের উত্তরদিকে অনুপসহরের রাজা অশিরাজ নিৰ্ম্মিত একটা সুন্দর সরোবর আছে । ষোন্ধাই বিভাগের অন্তর্গত একটী জেলা । অক্ষা ১৮° ২০'•র্ণ হইতে ২০°•%" উঃ, এযং দেশ ৭৩° ৪২% ৪০% হইতে ৭৫ ৪৫% ৫০% পুঃ মধ্যে অবস্থিত। সহাদ্রি আহ্মদনগরের পশ্চিমে বিস্তৃত হইয়া আছে, ইহার কতকগুলি শাখা আহ্মদনগরের পূর্বদিক্‌ অবধি ছাইরা আছে, এইখানে প্রবরা ও মূল নামে দুইটী নদী বহিতেছে। এই জেলার প্রধান নদী গোদাবরী। লোকসংখ্যা সাড়েসাত লক্ষের অধিক। এখানকার অধিবাসীদের মধ্যে মহারাষ্ট্রদিগের ংখ্যাই বেশী । ইহার এই কয়েকট নগর-১ আহ্মদনগর, ২ সোনাই, ৩ পাথমদি, ৪ সঙ্গমনের, ৫ খর্দ, ৬ শ্ৰীগোও, ৭ ভীনগার। ১৪৯৪ খৃষ্টাব্দে, আহ্মদ শা আহ্মদনগর স্থাপন করেন। এই নগর সীনা নদীর বাম পাশ্বে অবস্থিত । আহ্মদ শাহের মৃত্যু হইলে তৎপুত্র বুর্হান নিজাম শাহ রাজা হন। তাহার সময় আহ্মদনগরের অনেক খ্ৰীবৃদ্ধি হইয়াছিল । ১৫৫৩ খৃষ্টাব্যে তিনি ইহলোক পরিত্যাগ করেন, তৎপুত্র হুসেন নিজাম শাহ রাজা হইলেন । হুসেন আহ্মদনগরের চারিদিকে ১২ ফিট উচ্চ প্রাচীর নিৰ্ম্মাণ করাইয়। দেন। তিনি বিজাপুর রাজকর্তৃক ১৫৬২ খৃষ্টাব্দে পরাজিত হন, তাহাতে র্তাহার শতাধিক হস্তী এবং ৬৬•ট। কামান বিজাপুররাজের হস্তগত হয় ; তন্মধ্যে একটী পিতল নিৰ্ম্মিত বৃহৎ কামান ছিল, ততবড় পিতলের কামান বোধ হয় পৃথিবীতে আর নাই, সে কামান এখনও বিজাপুরে রহিয়াছে । ১৫৬৪ খৃষ্টাবো বিজাপুর, গোলকও, বিদর প্রভৃতির রাজগণের সঙ্গে বিজয়নগরের রাময়াজের যুদ্ধ হয়, এই যুদ্ধে হসেন শাহ রামরাজের বিপক্ষে অস্ত্ৰধারণ করেন । সেই যুদ্ধে সকলেই হিন্দুরাজের নিকট পরাজিত ও বঙ্গী হইলেন।