♥ፒoዮ ৰু স্থান। ইহানের চারটি পারামণ। আখলায়নী, সাখ্যায়নী, শাকল, বাস্কল ও মাণ্ডুর্কাভেদে পাচটি শাখা। অধ্যায় ৬৪টি দশটি মণ্ডল, বর্গের সংখ্যা ২০০৬ ; স্বত্ত ১•১৭ ; ৰাশিষ্ঠের পদক্রম সংখ্যা ১৫২৫১৪ ; অপরের পদক্রম ৮৫ সংখ্যক । ঋকের ১০৫৮ঙ্গ পাদকে পারারণ বলে । প্রথম অষ্টকে এক বর্গ ও এক ঋক্, দ্বিতীয় অষ্টকে দুই বর্গ ও ছুই ঋক্, তৃতীয়ে ১• • ঋক্, চতুর্থে ১৭৫ ঋক্, পঞ্চমে ১২৪৫ ঋক্, ঘষ্ঠে ৩০০ ঋক্, সপ্তমে ১২• ঋক্ এবং অষ্টমে ৫৫ ঋক্ । পঞ্চশাখায় ২০১০ । পূৰ্ব্ব কথিত চারিটি বর্গস্থক্তের নহে । বাস্কল শাখা অনুসারে ঋকুসংহিতার সংখ্যাদি এইরূপ नि#िहै हईग्नां८छ् “চতুর্থ চং সমাখ্যাতং ষট্রসগুতু্যত্তরং শতম্। পঞ্চৰ্চং দ্বাদশশতান্যঃ বিংশোত্তরাণি চ ॥ শতক্ৰয়ং বড় চঞ্চ সপ্তপঞ্চাশহত্তরম্ । সপ্তচমেকোনবিংশদ্ভুত্তরং শতমেককম্ ॥ অষ্টচৰ্ণঃ পঞ্চপঞ্চাশদ্বর্গ স্ক্যনাধিকোত্তরাঃ ।” [ 8१¢ ] 歌 ১ বর্গ ( প্রতিবর্গে) ১ ঋকৃ ( S) o 簇》 సి 懿 ( > ) R »» R », •o (8) సిలి , 纖 \o a ( २१:० ) ১৭৬ , 8 = ( * ~ 8 ) >९२४ ० * , ) ه 8 لاوت ( రి( ) , o se ( २ > 8२ ) ১২৯ , * , ( సెరి రి ) ) e" : "" b. * (88sه २ ● 8 २ ১০৬২২ এখন ঋগ্বেদের কেবল শাকল শাখ পাওয়া যায়, এই শাখার-বর্গ ও ঋকাদি সংখ্যা গণনা করিলে অনেক প্রভেদ লক্ষিত হয় । শাকল শাখার— • ১ বর্গ ( প্রতিবর্গে ) ১ ঋক (S ) Ş *? సి 懿 ( > ) R » ۹ و« (s) No ,, Wo , ( ২৯১ ) » ፃ8 , 8 * ( ৬৯৬ ) *२०१ ० * , { ఆaరి& ) Վ38 օ ա, Wo », ( २०8०) ఫిసె , * , ( wరిలి ) & 3, b. *, ( 8१२ ) २● ● ●* ey so- --
- ांकहणब्र गनग१थT se०१>९ ? वालfथटला ब्र »२०१, বর্গসংখ্যা ১৮ ; আখলায়ন শাখায় পদসংখ্যা এইরূপ । সাঙ্থায়ন শাখার পদসংখ্যা ১৫৩৭৩৪ ; বালখিল্যের ১১৮৬ বর্গসংখ্যা ১৭।
ঋগ্বেদস্য তু শাখাঃ জ্যরেকবিংশতিসংখ্যকাঃ। কেহ কেহ বলেন ঋগ্বেদের ২১ শাখা ; কিন্তু বাস্তবিক তাহা নহে, প্রধানতঃ পাঁচটিই শাখা, যাহার ২১টি বলেন, তাহার। প্রশাখাগুলিও ইহার অন্তর্নিবিষ্ট করিয়াছেন । ঋকৃসংহিভার পারায়ণ স্থই প্রকার, প্রকৃতিরূপ ও বিকৃতিরূপ। প্রকৃতিরূপ ছুই প্রকার-রূঢ় ও যোগ । যেমন “অগ্নিমী’লে পুরোহিতম্” ইত্যাদি রূঢ় ; এবং “অগ্নিৰ্ম্ম ঈলে পুরোহিতম্” ইত্যাদি যোগ। বিকৃতিরূপ আট প্রকার। যথা— “জটা মাল৷ শিখ। লেখা ধ্বজে দণ্ডে রথে বনঃ । অষ্ট্রে বিকৃতয়ঃ প্রোক্তাঃ ক্রমপুৰ্ব্ব মহর্ষিভিঃ ” জট, মালা, শিখ, লেখা, ধ্বজ- দণ্ড, রথ, ঘন এই আট প্রকার বিকৃতিক্রম মছর্ষিগণ কর্তৃক উক্ত হইয়াছে। জটাপটলে লিখিত আছে— "ক্রমে ধখোক্তে পদজাতমেব দ্ধিরভ্যসে্যুত্তরমেঘ পূৰ্ব্বম্ । অভ্যস্ত পুৰ্ব্বঞ্চ তথোত্তরে পদে হবসানমেবং জটাভিধীরতে ॥” জটা—ক্রম প্রকারে পদজাত পদদ্বয় বা পদত্ৰয় ছুইবার করির পাঠ করিৰে । পুৰ্ব্বপদের ন্যায় উত্তরপদ ও অভ্যাস কfরবে। তৎপরে পূর্ব ও উত্তরপদ একত্রিত করিয়া অভ্যাস করিতে হর । “ক্ৰয়াৎ ক্রমবিপৰ্য্যাসাবর্ধর্চস্তাদিতোহভভঃ । অস্তং চাদিল্পরে দেবং ক্রমমানেfত গীয়তে ॥ মালা মালেৰ পুষ্পাণাং পদানাং গ্রথিনী श्ङिt । আবর্তনে ক্রমস্তস্তাং ক্রমবুর্গাৎক্রমসংক্রমাঃ ॥” ক্রম প্রকারের বিপরীত ভাবে অর্থাৎ উত্তরতাগ প্রথমে এবং পূৰ্ব্বভাগ শেষে পাঠ করিবে ; ইহাকেই ক্রমমালা বলে । পুষ্পমালার ন্যার পদমালাও গ্রথিত থাকিবে, তাহাতে ক্রম, ব্যুৎক্রম ও সংক্রম ভেদে ত্ৰিবিধ আৰম্ভীৰ্ত্তন क्लम उधt८छ् । শিখা—“পদোত্তরাঞ্জটামেব শিখামার্ধ্যাঃ প্রচক্ষতে ।” আৰ্য্যগণ উত্তরপদবিশিষ্ট জটাকেই শিখা বলিয়া থাকেন । লেখা—“ক্রমদ্বিত্রিচতুঃপঞ্চপদক্রমমুদ্ৰাছরেৎ । । পৃথক পৃথৰু বিপর্যন্ত লেখা মাছ পুনঃ ক্রমীs"