ধৰ্ম্মধবঞ্জ ধৰ্ম্মদ্রোহিন (পুং) ধৰ্ম্মায় পরস্ত ধৰ্ম্মীচরণায় ক্রহতি ক্ৰছ শিনি ৩তৎ । রাক্ষস । ধৰ্ম্মদ্ধেধিন (পুং) ধৰ্ম্মং ৰেষ্টি ধৰ্ম্মযিখিনি। ধৰ্ম্মৰে, ধৰ্ম্মদ্বেষকারী, রাক্ষস । ধৰ্ম্মধাতু (পুং) ধৰ্ম্মং অহিংসারূপং পরমং ধৰ্ম্মং দধীতি ধা তুন। বুদ্ধ । ( ছেম' ) ধৰ্ম্মধবঞ্জ (পুং) মিথিলা নগরের জনক বংশীয় একজন রাজা । ইহার বিষয় মহাভারতের শান্তিপবে এইরূপ লিখিত আছে— সত্যযুগে মিথিলা নগরে ধৰ্ম্মধ্বজ নামে জনকবংশসস্তৃত সন্ন্যাসধৰ্ম্মশুজ্বজ্ঞ এক প্রসিদ্ধ নরগতি ছিলেন । বেদ, মোক্ষশাস্ত্র ও দণ্ডনীতি বিষয়ে তাহার সম্পূর্ণ পাণ্ডিত্য ছিল, তিনি ইঞ্জিয়সমূহকে বশীভূত করিয়া মুনিয়মে এই পৃথিবী শাসন করিয়াছিলেন। বেদজ্ঞ পণ্ডিত ও অন্তান্ত ব্যক্তিগণ তাছায় সাধুতার কথা শুনিয়া তাছার স্তায় সাধু হইতে বাঞ্ছা করিতেন। ঐ সময়ে সুলভ নামে এক সন্ন্যাসিনী যোগধৰ্ম্ম অবলম্বন করিয়৷ একাকিনী সমুদয় পৃথিবী পরিভ্রমণ করিতেন । তিনি একদ। নানা স্থানে পর্য্যটন করিতে করিতে ত্ৰিদণ্ডধারী মহাত্মাদিগের মুথে জনক বংশোদ্ভব রাজা ধৰ্ম্মধ্বজের বৃত্তান্ত শ্রবণ করিয়া তিনি যথার্থ মোক্ষধৰ্ম্মাবলম্বী কি না, তদ্বিষয়ে সংশয়াপল্প হইলেন এবং আত্মসনোেহ দুর করিযার জন্ত রাজর্ষি ধৰ্ম্মধবজের সহিত সাক্ষাৎ করিতে কৃতসঙ্কল্প হইয়৷ যোগবলে পুর্বরূপ পরিত্যাগ ও অতি মনোহয় রূপধারণপূর্বক অস্ত্রের স্তায় দ্রুতবেগে নিমেষ মধ্যে বিদেহ নগরে গমন করিয়া তিক্ষা গ্রহণের ছলে মিথিলাপতির সহিত সাক্ষাৎ করিলেন। রাজা ধৰ্ম্মধবজ তাহার অসামান্ত রূপলাবণ্য নিরীক্ষণ করিয়া বিস্ময়াবিষ্ট চিত্তে ইনি কে, কাহার কন্যা, ও কোথা হইতে আগমন করিলেন, এইরূপ চিন্তা করিতে লাগিলেন এবং অবিলম্বে তাহার স্বাগত জিজ্ঞাসা করিয়া পাদ্যাদি প্রদান করিলেন । তাছার পর মুলভ। রাজ যথার্থ মোক্ষধৰ্ম্মবেত্তা কি না ? এই সন্দেহ অপনোদন করিবার মানসে স্বীয় বুদ্ধি দ্বারা তাহার বুদ্ধিতে ও নেত্রদ্বার। তাহার নেত্রে গ্রবেশপুৰ্ব্বক যোগবলে তাহাকে বশীভূত ও রুদ্ধ করিলেন । ঐ সময় তাহদের উভয়েরই বাহ্যশরীর কার্য্যক্ষম হইয়া রহিল । অনস্তর বিদেহরাঞ্জ মুলতার অভিপ্রায় পরিজ্ঞাত হইয়৷ লিঙ্গদেহ আশ্রয়পূৰ্ব্বক হান্তমুখে তাছাকে কছিলেন, দেবি । cऊांमांब्र दांनशम cकाथtघ्न, फूमि काशम्र क्छl, cदाशा शहेष्ठ আগমন করিলে এবং কোথায়, বা গমন করিষে ? জিজ্ঞাসা না করি। কেহই অষ্ঠেয় শাস্ত্রজ্ঞান, বয়ঃক্রম ও জাতির বিষয় [ २२७ ] ধৰ্ম্মধবঞ্জ
- ब्रिख्ळाऊ श्हेcऊ० गt८१ मl । ५भc१ भ९गग्निषtएम अभिtब्र শাস্ত্রজ্ঞানাদির বিষয় বিদিত হওয়া তোমার অষপ্ত কৰ্ত্তব্য। আমি এখন রাজ্যাদি হইতে বিমুক্ত হইয়াছি। অতঃপর তোমার নিকট স্বীয় তত্ত্বজ্ঞান কীৰ্ত্তন করিয়া তোমার সন্মান রক্ষা করা আমার অবশু কৰ্ত্তব্য । মহাত্মা পঞ্চশিখ আমার গুরু, তাহার নিকট হইতেই আমি মোক্ষধৰ্ম্ম প্রাপ্ত হইয়াছি । আমি তাহার প্রসাদেই সাংখ্য জ্ঞান, যোগ ও নিষ্কাম যাগ যজ্ঞাদি এই ত্ৰিবিধ মোক্ষধৰ্ম্মের যথার্থ তত্ত্ব অবগত হইয়া সংশয়বিহীন হইয়াছি। তিনি আমাকে রাজ্যে অবস্থান করিতে নিষেধ করেন নাই, আমি ওঁtহার উপদেশামুभIta १ि६ध१िifत्रशैन श्रॆघ्र! fपदि१ ८भ[*हङश् एव १६॥६नপুৰ্ব্বক পরব্রহ্মে মনঃসমাধান করিয়া কালহরণ করিতেছি। বৈরাগ্যই মোক্ষলাভের শ্রেষ্ঠ উপায়, জ্ঞান হইতে বৈরাগ্যের উৎপত্তি হইয়া থাকে । জ্ঞানদ্বারা যোগাভ্যাস ও যোগাভ্যাস দ্বারা আত্মজ্ঞান উৎপন্ন হয়। আত্মজ্ঞান প্রভাবেই মনুষ্য যোগাভ্যাসনিরত হইয়া মুখত্নঃখাদি পরিত্যাগ ও মৃত্যুকে অতিক্রমপুৰ্ব্বক পরম পদ লাভ করিতে পারে। আমি সেই আত্মজ্ঞান লাভ করিয়া মোহ হইতে বিমুক্ত, নিঃসঙ্গ ও সুথ ফুঃথাদিবিহীন হইয়াছি। সলিলসিক্ত ক্ষেত্র যেরূপ বীজ হইতে অঙ্কুর উৎপাদন কয়ে, তদ্রুপ কৰ্ম্মই মনুষ্যগণকে পুনৰ্ব্বার উৎপাদন করিয়া থাকে। তজ্জিত বীজ যেরূপ সলিলসিক্ত ভূমিতে নিঃক্ষিপ্ত হইয়াও অস্কুরোৎপাদনে অসমর্থ হয়, তদ্ধপ ভগবান পঞ্চশিখের অনুগ্রহে আমার বিযয়-জ্ঞানরূপ বীজ বিষয়ে অবস্থিত হইয়াও অঙ্কুরিত হইতেছে না । আমি বন্ধন সকলের আয়তনস্বরূপ ধৰ্ম্মার্থ কামসংকুল রাজ্যে অবস্থান করিয়াই মোক্ষধৰ্ম্মরূপ প্রস্তরে শাণিত ত্যাগন্ধপ অসির দ্বারা ঐশ্বর্য রূপ পাশ ও স্নেহুরূপ বন্ধন ছেদন করিয়াছি। অয়ি শুভে । পূৰ্ব্বে আমি তোমাকে সন্ন্যাসিনী জ্ঞান করিয়া পরম সমাদর করিয়াছিলাম। কিন্তু এখন তোমার বয়ক্রম ও রূপলাবণ্য দর্শনে তোমার যোগ বিষয়ে আমার সংশয় উপস্থিত হইয়াছে। আর আমি মুক্ত কি না, ইহা পরিজ্ঞাত হইবার নিমিত্ত তুমি যে আমার দেহ রুদ্ধ করিয়tছ, ইছা তোমার ত্ৰিদণ্ডধায়ণের নিতাস্ত অনমুরূপ হইয়াছে। বিষয়ভোগনিরত যোগীর ত্ৰিদণ্ড ধারণ 8র নিতান্ত নিষ্ফল । তুমি ত্রিগুণধারিণী হইয়াও যোগ ধৰ্ম্মরক্ষা করিতেছ না । এখন আমি স্পষ্টই তোমাকে যোগ হইতে পরিভ্রষ্ট ঘলিয়া অবগত হইতেছি । তুমি স্বীয় বুদ্ধিদ্বারা আর্মীয় দেহে প্রবিষ্ট হওয়াতে তোমার য্যভিচার দোষ সগ্রমাণ হইতেছে। দেখ প্রথমতঃ তুমি ধর্ণশ্লেষ্ঠ ব্রাঙ্গণী,
