পাতা:বিশ্বকোষ নবম খণ্ড.djvu/৭২৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

নাটক 鄒 - তাহাঙ্কে উপসংৰতিসন্ধি কছে। অর্থাৎ উপসংহারে সকল প্রকার মঙ্গল লক্তি হয় এইরূপ বর্ণনা করিতে হইবে । ধে সকল নায়ক বিরহকাতর ছিল, তাহদের সকলের মিলন করিয়। অর্থসম্পত্তিলাভবর্ণন আৰশ্যক। এই উপসংহারে বিরোগ-বর্ণনা করিতে নাই । বর্তমান সময়ে বাঙ্গালাভাষায় ২৪ খালি বিয়োগাত্তনাটক দেখিতে পাওয়া যায়, কিন্তু ইহ সংস্কৃত অলঙ্কারশান্ত্রবিরুদ্ধ। প্রথমে নাটকের দশটা অঙ্গবর্ণনা করিতে হইবে । যথা— উৎক্ষেপ, পরিকর, পরিষ্কাস, বিলোভন, যুক্তি, প্রাপ্তি, সমাধান, বিধান, পরিভাবনা ও উদ্ভেদ । সন্দর্ভ প্রতিপাদিত অর্থের সমুৎপত্তি অর্থাৎ সংক্ষিপ্তভাবে উত্থাপনের নাম উৎক্ষেপ। সংক্ষিপ্তভাবে উখিত অর্থের বাহুল্যরূপে বিস্তারের নাম পরিকর। পূৰ্ব্ববিস্তৃত বর্ণনের নিশ্চয়রূপে সংকীর্তনের নাম পরিস্কাস । প্রথমে বৃত্তান্তের সংক্ষেপন্ধপ বর্ণন, তাহার পর बङ्लैौकद्रण, ऊझनरुद्र हैशंब्र निश्कब्र कशन । यहे ठिनौ अत्र श्रृंब्र পর বর্ণনা করিতে হইবে। গুণসমূহবর্ণনের নাম বিলোভন। কর্তব্যার্থের নিশ্চয়কে যুক্তি কহে । সুখলাভের নাম প্রাপ্তি। মুলকারণের আগমন অর্থাৎ প্রধান লক্ষ্যরূপে কীৰ্ত্তনের নাম সমাধান। মুখদুঃখবিমিশ্রিত কাৰ্য্যের নাম বিধান । ঔৎসুক্যযুক্ত বাক্যের নাম পরিভাবনা। বীজার্থের অর্থাৎ প্রকৃত বর্ণনীয় বিষয়ের অস্কুরোদয়কে উদ্ভেদ কহে । এই দশটা অঙ্গ মুখসন্ধিতে বর্ণনীয়। প্রতি মুখসন্ধিতে ত্রয়োদশট অঙ্গ-বিলাস, পরিসর্প, বিষ্কৃত, তাপন, নৰ্ম্ম, নৰ্ম্মস্থতি, প্রগমন, বিরোধ, পর্যুপাসন, পুষ্প, বক্স, উপন্যাস ও বর্ণসংহার। মুরথ-সম্ভোগবিষয়ে সম্যক প্রয়োগের নাম বিলাস । যথা—শকুন্তলায় রাজা দুষ্মন্ত শকুন্তলাকে লক্ষ্য করিয়া বলিতেছেন,—“প্রিয় শকুন্তলা আমার অত্যস্ত সুলভ নহে, তথাচ মন তাহাকে দেখিতে সৰ্ব্বদাই অভিলাষী। কামদেব অকৃতকাৰ্য্য হইলেও স্ত্রীপুরুষ উভয়ের অনুরাগ জন্মাইতেছেন।” এই স্থলে ছয়স্তের সুরথবিষয়ক চেষ্টা বর্ণিত হওয়ারবিলাস হইল । অভিলষিত ব্যক্তি আদর্শন হইলে তাহার অন্বেষণের নাম পরিসর্প। প্রথমে কৃতাঞ্জুনয়ের অর্থাৎ আদিতে অল্পনর कब्रिएल ऊांश चैौकांब्र मी कब्रांब्र नांभ दिक्षुङ । इंटे पशग्न অভিলাষে উপায় না দেখিলে তাপন অর্থাৎ তাপ হয় । পরিহাস বাক্যকে নৰ্ম্ম কহে। পরিহাসজাত ধৈৰ্য্যের নাম নৰ্ম্মস্থতি । ৰিপদপ্রাপ্তির নাম বিরোধ। কৃতাঞ্জুনয়ের নাম পধুপিাসন। প্রকর্যপুস্ত্রক বাক্যের নাম পুষ্প। পক্ষবচনের মামধজ। প্রসন্নতা-সম্পাদনকে উপন্যাস কহে । চাতুৰ্বর্গের [ १२० ] नॉल्लेक * ... e. মেলনের নাম বর্ণসংহার। নাটকের প্রতি মুখসন্ধিতে এই अदब्रांभ* मण,वश्वोषधं बर्षमां कब्रिटङ है८द । নাটকের গর্ভসন্ধিতে ত্রয়োদশ অঙ্গ বর্ণনীয়—অভূতাহরণ, মার্গ, রূপ, উদাহরণ, ক্রম, গ্রহ, অনুমান, প্রার্ধন, অক্ষিধি, ত্রেটিক, অধিবল, উদ্বেগ ও বিস্ত্ৰৰ এই ত্রয়োদশ প্রকার অঙ্গ। ব্যাজাপ্রয়-বাক্যৰৰ্ণনের নাম অভূতাহরণ। যথার্থ কথনমার্গ। বিতর্কযুক্ত বাক্যের নাম রূপ। উৎকর্ষযুক্ত বচন উদাহরণ। নিৰ্ব্বিকার চিত্তে তত্ত্বোপলদ্ধি অর্থাৎ যাথার্থ্যামুভবের • নাম ক্রম । প্রিয়কাৰ্য্য ও দানদ্বারা কাৰ্য্যসমাধানকে সংগ্ৰহ करु । क्लिश्रुत्वांब्रां जांशाखांप्नन्न नॉम अछूभांन । ब्रङि पञर्थीं९ अकूরাগ, হর্ষ ও উৎসব প্রভৃতিতে ষে প্রার্থনা, তাছার নাম প্রার্থনা । গুপ্তার্থের কথনকে ক্ষিপ্তি কহে। সকোপ বাক্যপ্রয়োগকে ত্রেটিক। কপটতা করিয়া অভিপ্রায়ের অনুসরণের নাম অধিবল। অনিষ্টাশঙ্কা এবং ত্ৰাসবশতঃ যে আবেগ, তাহাকে বিদ্রব কহে । নাটকের বিমর্ষপঞ্জিতেও ত্রয়োদশ অঙ্গ বর্ণনা করিতে হইবে। যথা—অপবাদ, সম্ফেট, ব্যবসায়, দ্রব, স্থতি, শক্তি, প্রসঙ্গ, খেদ, প্রতিষেধ, বিরোধ, প্ররোচনা, বিমর্ষ, আদান ও ছাদন এই ত্রয়োদশ অঙ্গ। যথাক্রমে ইহাদের লক্ষণ লিখিত হইতেছে। দোষকখনের নাম অপবাদ। ক্রোধপুৰ্ব্বক কথনকে সম্ফেট কহে । প্রতিজ্ঞ অর্থাৎ কাৰ্য্যনির্দেশ ও সাধন নির্দেশের সম্ভবের নাম ব্যবসায়। শোকবেগাদি দ্বারা উৎপন্ন গুরুলোকদিগের ব্যতিক্রমকে দ্রব কহে। ভৎসন ও ভয়প্রদর্শন দ্বারা উত্তেজনের নাম স্থতি । বিদ্বেষের প্রশমনের নাম শক্তি। মন এবং চেষ্টাসমুৎপন্ন শ্রমের নাম খেদ । অভীষ্ট বিষয়ের প্রতীঘাতকে প্রতিষেধ কছে। যে কাৰ্য্য প্রায় ধ্বংস হইয়া গিয়াছিল, তাহার প্রাপ্তির নাম বিরোধন । উপসংহারের অর্থ বিষয় সকল প্রদর্শিত হওয়ার নাম প্ররোচন । কাৰ্য্যসমূহের সম্যকৃগ্রহণের নাম আদান। কাৰ্য্যবশতঃ অপমানাদির সহনকে ছাদন কহে । উপসংহৃতসন্ধিতে অর্থাৎ উপসংহারে চতুর্দশ অঙ্গ বর্ণন করিতে হইবে। যথা—সন্ধি, বিরোধ, এখন, নির্ণয়, পরিভাষণ, কৃতি, প্রসাদ, আনন, সময়, উপগুহন, ভাষণ, পূর্ববাক্য, কাব্যসংহায় ও প্রশস্তি এই চতুর্দশ অঙ্গ, ইহার ब्लकe) शर्थक्लिएम शिथिज्र झहेडा । शैल अर्ष९ि cथङ्गठ दियाब्रव्र ऐंडांदप्नङ्ग नांभ जझि । क6वीं कदर्याग्न अ८इष* पञथीं९ नांप्लेकौञ्च dवंशांम কৰ্ত্তব্যের অঙ্গুসন্ধানকে বিরোধ কহে । প্রধান কর্তব্যঙ্কার্ধ্যের