mana • ॐथमान अर्थीं९ कैौétनञ्च मांभ aथन। cबगैगश्शरव्र देशद्र উদাহরণ—"ভীম পাঞ্চালীক্ষে সম্বোধন করিয়া বলিতেছেন, জনি পাঞ্চালি ! আমি জীবিত থাকিতে দুঃশাসন কর্তৃক বিপর্যন্ত বেশি, তুমি নিজ হস্তার সাহার করিতে পরিবে ম, আমি নিজেই সংহার করিয়া দিতেছি। বেণীসংহার মাটকে বেণীসংহার প্রধান কর্তব্য কার্যা,–এই স্থলে তাহার কীৰ্ত্তন হওয়ায় গ্রখন লক্ষণের সমাবেশ হইল। অমুস্তৃতার্থের কখন অর্থাৎ কৃতকার্ধোর কথনকে নির্ণয় ও কুৎসাস্থচক বাক্য কথনকে পরিভাষণ কহে । লন্ধবিষয় সকলের প্রকাগুরূপে স্থিরীকরণের নাম কৃতি । শুশ্ৰুষাদিকে প্রসাদ কহে। অভিলষিত ব্যক্তি সকলের প্রাপ্তিসম্বলিত মনের প্রীতির নাম আননা । সকল প্রকার দুঃখের অপগমের নাম সময়। অদ্ভুত সম্প্রাপ্তি অর্থাৎ অতি আশ্চর্যাভাব—প্রিয়জন প্রভৃতির সমাগমকে উপগৃহন কহে। প্রিয়বাক্যকথন ও দানাদির নাম ভাষণ। পূৰ্ব্ববাক্যের সমুচিত প্রত্যুত্তরদানকে পূৰ্ব্ববাক্য কহে। অর্থাৎ নাটকের প্রারম্ভের পূৰ্ব্বে কটুক্তি প্রয়োগ করিয়াছেন, পরে তাহাদিগের মধ্যে প্রধান ব্যক্তিগণকে সমুচিত শাস্তিবিধান করিয়া সেই বাক্যের যথোচিত উত্তরদানকে পূৰ্ব্ববাক কহে। অভীষ্ট বস্তু সকলের লাভকে কাব্যসংহার, অর্থাৎ শেষ দৃশ্বে যে সকল মঙ্গল অভিলষণীয়, যাহার সহিত যাহার মিলন হওয়া প্রয়োজন, সকলই দেখাইতে হইবে, তাহাকে উপসংহার কহে তাহার পর—রাজ, দেশ বা ব্ৰাহ্মণ প্রভৃতির শাস্তিস্থচক প্রার্থনার নাম প্রশস্তি। নাটকীয় বিষয়ের উপসংহার হইলে রাজাদির মঙ্গলসূচক প্রার্থনা করিয়া অভিনেতা সকল প্রস্থান করিবেন। নাটকের ‘পূৰ্ব্বলিখিত চতুঃষষ্টি প্রকার অঙ্গ ; পঞ্চসন্ধিতে যথাক্রমে এই সকল অঙ্গবিন্যাস করিতে হইবে । রসের অনুরোধে কোন অঙ্গ নির্দিষ্ট সন্ধিতে বর্ণিত না হইয়া অন্য সন্ধিতে যদি বর্ণিত হয়, তাহ হইলে দোষাবহ হইবে না। প্রথমতঃ সৰ্ব্বতোভাবে রসের দিকে লক্ষ্য করিতে হইবে। রসভঙ্গ করিয়া অঙ্গাদি প্রয়োগ সুসঙ্গত নহে। নাটকে যথাবিধি অঙ্গ সকল প্রয়োগ করিলে তাহার ৬ প্রকার ফল হয়—ইষ্টার্থরচনা, আশ্চর্যালাত, বৃত্তাস্তবিস্তর, রাগপ্রাপ্তি, প্রয়োগ মধ্যে অর্থাৎ বৃত্তাস্ত মধ্যে গোপ্যের গোপন এবং প্রকাপ্তের প্রকাশন, অঙ্গের এই ষড়বিধ ফল। ८षयम चक्रशैब नद्र ८कांन कांर्षी कग्निरठ गभर्थ इन न, সেইরূপ অঙ্গহীন কাব্যও অভিনয় প্রভৃতিতে প্রয়োগ করা ऋनजफ जप्छ। माइक ७ मंउिनाइक गब्रि चल कब्रिग्न [ ৭২১ ] ore. সম্পাদন কল্পিবে, তাছার অভাবে পতাকাদি, জল্লবে বীজ প্রভৃতি সম্পাদন করিবে । * ふ“ भूर्ति ¢ष जरूण अत्र शण शहेबांtश्, नीरजब्र भर्षांन' ब्रचन করার জন্য যে তাহাদের পর পর বিন্যাস করিতে হুইবে, তাহা নহে, তবে রসের অনুগামী হইয়া যেখানে যে অঙ্গ বর্ণনা করিলে রসেল্প কোনরূপ ক্ষতি ম হয়; বরং তাছার উৎকর্ষ হয়, এইরূপ ভাবে অঙ্গাদি সংস্থাপন কয়াকে ‘ইষ্টার্থ রচনা কহে । রস কাৰ্য্যের প্রাণস্বরূপ প্রাণ বিনষ্ট করিয়া অর্থাৎ রস ভঙ্গ করিয়া অঙ্গাদি প্রয়োগ স্বসঙ্গত নহে। যে সকল বৃত্তি যে সকল রসের সহিত ৰিক্ষদ্ধ, তাহ পরিত্যাগ করিতে হইবে। শৃঙ্গাররস-বর্ণনে কৌশিকী বৃত্তি, বীররসে সাৰতী, রৌজ ७ वीौड९णब्रट्न श्रांब्रखणै, ऐश छिद्र आना ब्रट्न डांब्रडी इखि रुहेररु । uहे कांब्रिणैौ दूखि-मॉफ़ेरकब्र छननैौचक्रनं, औई कांब्रि বৃত্তিতেই নাটক রচনা করিতে হইবে। নায়িক সকল মনোহর বেশভূষায় ভূষিত এবং তাছার সহিত সহচরী নারী সকলও প্রচুর পরিমাণে মৃত্য গীত ও কামোপভোগের উপচার ও মনোহর বিলাসযুক্ত বর্ণনার নাম কৌশিকী। ইহার চাৰিটা অঙ্গ—মর্শ, নর্থ", মৰ্ম্মস্ফোট ও নৰ্ম্মগর্ড। সামাজিকবর্গের মনোরঞ্জনকর চতুরতার সহিত ক্রীড়নের নাম নৰ্ম্ম । এই নৰ্ম্ম তিন প্রকার—শুদ্ধহস্তবিহিত, সপৃঙ্গার হস্তবিহিত ও সভয় হস্তবিহিত । স্বখকর ভয়ান্ত নব সঙ্গমের নাম নৰ্ম্মস্বর্গ। ভাবাদি অর্থাৎ আকার, ইঙ্গিত ও চেষ্টা এই সকল দ্বারা ভাবাতিবাকি অল্পমাত্রায় সুচিত শৃঙ্গারকে নৰ্ম্মস্ফোট কহ যায়। নায়কনায়িকদিগের প্রথম দর্শনে বা গুণাবলী শুনিয়া পরম্পর পরম্পরের প্রতি যে অমুরাগ জন্মে তাহাকে নৰ্ম্মস্ফোট কহে । নায়কের গুপ্তভাবে ব্যবহারকে নৰ্ম্মগর্ত বলা যায় । যেরূপ মালতীমাধব নাটকে মাধব সখীর রূপ ধারণ করিয়া মালতীয় মরণেচ্ছা হইতে তাহাকে নিবৃত্তি করিয়াছিল। এইরূপ বর্ণনকে নৰ্ম্মগৰ্ভ কহে । সত্ত্ব, শৌর্য্য, ত্যাগ, দয়, সরলতা, আনন্দ, শোকরাহিত্য, চমৎকারিত্ব ও অল্পশৃঙ্গারযুক্ত বর্ণনার নাম সাৰতীবৃত্তি। অর্থাৎ শৌর্য্য প্রভৃতির বর্ণনা হইতে সাৰতীবৃত্তি বলা যাইতে পারে। এই বৃত্ত্বির চারিপ্রকার ভেদ অাছে—উত্থাপক, সংহত্যি, সংলাপ ও পরিবর্তক । नमब्र फेखजनकईौ दांएकाद्र माम $थीभरू । अद्वगाँ প্রভৃতি সকলের পরম্পর পৃথক্করণ সংহত্যি, নান টাৰ পৃষ্ণ IX Xbo) ·
