পাতা:বিশ্বকোষ নবম খণ্ড.djvu/৭৪৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ময়ের দীর্ষতা ও বিস্তৃতি হইয়া থাকে। এই নেদারলন (স্বশ্ৰত স্বত্র ৭ অ” ) नॉफ्रैंौवनम्न (*) मांज पछिकांग्राः छांना४६ बनयर रगशांकात्र যন্ত্ৰম্। সিদ্ধাস্তশিরোমণিকথিত যন্ত্রভেদ। এই যন্ত্রদ্বারা নাড়ী অর্থাৎ ঘটিকাবিষয়ক জ্ঞান জন্মে। সিদ্ধান্তশিরোমণিতে এই যন্ত্রের বিশেষ বিবরণ লিখিত আছে । नांईौदि७श् (*) नजैिौनारबा दिशाह राष्ट, अलिङ्गभएां९ e उषtरु९ । अङिङ्ग* छूत्रौ, शिवांशफ़ज़रङन । নাড়ীত্রণ (পুং) নাড়ীসংগয়ো ব্ৰণঃ সৰ্পদ গলন্ত্রেণ, যে বা সকল সময় গলায় থাকে, চলিত নালী ঘা। মাধবকর নিদানে ইহার লক্ষণ এইরূপ লিথিয়াছেন— “যঃ শোথ মামমিতি পক্ষমূপেক্ষতেহজ্ঞো যে বা ত্ৰণং প্রচুরপুরমসাধুবৃত্ত । অভ্যস্তরং প্রবিশতি প্রবিদাৰ্য্য তস্ত স্থানান পূৰ্ব্বৰিহিতানি ততঃ সপুষঃ ॥ তস্তাতিমাত্রগমনাৎ গতিরিষাতে তু নাড়ীব যদ্বহতি তেন মতা তু নাড়ী।” ( মাধবকর নিদান ) ভাবপ্রকাশে এই নাড়ীত্রণের বিষয় এইরূপ লিখিত জাছে,-যে সকল লোক অজ্ঞানতাবশতঃ পঙ্কত্রণকে অপকজ্ঞান করিয়া পুত্ব নিঃসারণ না করায় ও অহিত আহার বিহারকারী ব্যক্তি গম্ভীর অথচ অত্যধিক পূয়সংযুক্ত ব্ৰণকে উপেক্ষা করিয়া পুস্তাব না করায়, তাহার সেই সঞ্চিত পূয় ত্বকৃ, মাংস, শিরা, স্নায়ু, সন্ধি, অস্থি, কোষ্ঠ ও মৰ্ম্মস্থানকে বিদারণ করিয়া অভ্যন্তরে প্রবেশ করে এবং অত্যন্ত দূরে যায় বলিয়া সৰ্ব্বদা স্ৰাবযুক্ত থাকে। সছিদ্র নলাদি নাড়ীর ন্যায় প্রবাহিত হয় বলিয়া ইহাকে নাড়ীব্ৰণ কহে । নাড়ীত্রণ পাঁচ প্রকার—বাতজ, পিত্তজ, কফজ, সন্নিপাতজ এবং শল্যজ । - বাতিক নাড়ীত্রণের লক্ষণ—বাতজন্ত নাড়ীত্রণ কর্কশ, স্বাক্ষা ছিদ্রবিশিষ্ট ও বেদনাযুক্ত। রাত্রিকালে ইহা হইতে সফেন পু্যু অধিক পরিমাণে নির্গত হইয়া থাকে। পিত্তজন্ত নাড়ীত্রণে পিপাসা, জর ও দাহ হয় এবং উহা হইতে দিবাভাগে অধিক পরিমাণে পুরস্কাৰ হইয়া থাকে। কফ জন্ত নাড়ীত্রণ শুক্লবৰ্ণ ও পিচ্ছিল, ইহা হইতে অধিক পরিমাণে পূরাদি নির্গত হয়। ইহা বেদনাহীন ও কণ্ডুযুক্ত হইয়া থাকে। রাত্রিকালে অধিক পূয় নির্গত হয় । ত্রিদোষজ নাড়ীব্রণে উক্ত বাতাদি দোষত্রয়ের সমস্ত লক্ষণ अहं नीड्, बब्र, श्रीम्, यूं ७ मूथमिति ख्रऽ*म श्ा । “रै রোগ কালরাত্রির ন্যায় অতি ভয়ঙ্কর ও প্রাণনাশক । & [ १७s ] শল্যঙ্গ নাড়ীত্রণের লক্ষণ-বিপথগামী শল্য আৰু মাংসাদির मरश cयंविहै इहेद्र अतृङउॉरय थांकिएन भैजहे मांडीौउ१ ठे९णांनम করে, ইহাকে শল্যঙ্গ নাড়ীত্রণ বলে। ইহা হইতে সৰ্ব্বদ বেদনার সহিত মথিত রক্তমিশ্রিত অথচ সফেন উষ্ণস্রাব হয় । নাড়ীত্রণের অসাধ্য ও যত্নসাধ্য লক্ষণ—ত্রিদোষজ নাড়ীত্রণ অসাধ্য, অন্যান্ত দোষজন্য ও শল্যজ নাড়ীত্রণ যত্নসাধ্য। নাড়ীত্রণের চিকিৎসা।--বাতজ নাড়ীত্রণে প্রথমত উপনীহ (পুলটিস্) প্রদান করিয়া ব্ৰণস্থান কোমল হইলে সমস্ত নাড়ীকে বিদারণ করিবে, পরে আপাঙ্গের ফল উত্তমরূপে পিষিয়া সৈন্ধব সহযোগে ক্ষতস্থান পূরণ করিয়া বন্ধন করিবে এবং বৃহৎ পঞ্চমূলীয় কাথদ্বারা ধৌত করিবে। পরে হিংস্রান্ধতৈল ব্যবহার করিলে ত্রণের শোধন, রোপণ ও পূরণ হয়। এই তৈল প্রস্তুত প্রণালী—তৈল /৪ সের, কন্ধাৰ্থ জটামাংগী, হরিদ্র, কটুকী, বচ, গোজিহা ও বিম্বমূল এই সকল মিলিত এক সের। জল ১৬ সের। পরে যথাবিধানে পাক করিবে । পিত্তজ নাড়ীত্রণে প্রথমে ছুষ্ক ও স্বতসংযুক্ত উৎকারিকা দ্বারা পুলটিস্ দিতে হইবে। পরে ত্রণস্থানের কোমলতা সম্পাদন করিয়া শস্ত্রদ্বারা নালী ছেদন করিবে। অনস্তুর তিল, নাগকেশর, দস্ত্রী ও মঞ্জিষ্ঠ উত্তমরূপে পেষণ করিল। ক্ষতস্থানে পূরণ করিয়া বন্ধন করিবে এবং হরিদ্র, গুলঞ্চ ও নিমের কাথ দ্বারা ক্ষতস্থান ধৌত করিবে। পরে শুীমায়ুত এই ক্ষতস্থানে প্রয়োগ করিলে কোষ্ঠগত নাড়ীত্রণ নিবারিত হয়। প্রস্তুত প্রণালী--ঘ্নত ৪ সের কন্ধাৰ্থ অনস্তমূল, তৈউড়ী, ত্রিফল, হরিদ্র, লোধ ও কুটজ এই সকল মিলিত এক সের। গোন্ধ ১৬ সের। যথানিয়মে পাক করিলে এই গুামায়ুত প্রস্তুত হয় । কফজ নাড়ীত্রণে প্রথমে কুলখ কলায়, শ্বেতসর্ষপ, ছাতু ও বিবদ্বারা উপনাহ (পুলটিস্) প্রদান করিয়া ব্ৰণস্থান কোমল হইলে তাহা শস্ত্র দ্বারা ছেদন করিয়া নিম্ব, তিল, চিত, দন্তী, সৌরাষ্ট্রমৃত্তিক ও সৈন্ধব একত্র পেষণ করিয়া ব্ৰণস্থানে পূরণ করিয়া বন্ধন করিবে এবং কলঞ্জ, নিম্ব, জাতী, আকন্দ ও পীলু এই সকলের রসে ক্ষতস্থান ধৌত করিবে । পরে স্বর্জিকাগুতৈল ব্যবহার করিলে এই কফজ নাড়ীত্রণ প্রশমিত হয় । ইহাতে সৈন্ধবান্ধতৈলও বিশেষ উপকারী। স্বর্শ্বিকাপ্ত তৈল—তৈল চারি সের। কন্ধাৰ্থ স্বর্জিকাক্ষার, সৈন্ধব, দস্ত্রী, চিত, যুখী, শৈবাল ও অপাঙ্গৰীজ, এই সকল মিলিত একসের। গোমুত্র ১৬ সের। পরে যথাবিধানে পাক করিতে হইবে ।

  • यकर्षाश्रटेठग-tउन s cगद्र ! ककॉर्ष tगकर, अमांकन,