ত্রণরোপণ [ १७ ] ব্ৰণহৎ চক্ষন বা গন্ধকের ধুপ প্রয়োগ করিলে শিথিল ত্ৰণ কঠিন হয়। স্বত, মজ, বসা ও তৈলের ধূপ-প্রয়োগে কঠিন ব্ৰণ শিথিল হইয়া থাকে। ত্রণে এইরূপ ধাপ দিলে ব্রণের বেদনা, প্রাব, গন্ধ, কৃমি, কাঠিন্ত ও মৃদ্ধ প্রশমিত হয়। লোধ, বটগুঙ্গ, খদির, ত্রিফল, এই সকল দ্রব্যের কন্ধ ঘৃতাক্ত করিয়া ব্ৰণে প্রলেপ দিলে ব্রণের শৈথিল্য ও সোঁকুমাৰ্য্য হয়। অৰ্জ্জুন, যজ্ঞডুমুর, অশ্বথ, লোধ, জাম, ও কট ফল এই সকল দ্রব্য একত্র বাটিয়া স্কৃত ও মধুর সহিত মিশ্রিত করিয়া ব্রণের উপর প্রলেপ দিবে, ইহাতে আগ বিশুদ্ধি হইয় থাকে। কালিয়া কাষ্ঠ, তগরপাল্লুক, আস্ত্রের আর্টির শস্ত, নাগেশ্বর ও লৌহচূর্ণ এই সকল দ্রব্য গোময় রলে মৰ্দ্দন করিয়া ত্রণস্থানে প্রলেপ দিলে ঐ স্থান গাত্রের সমান বর্ণ হইয়া থাকে। গন্ধতৃণ, অশ্বথ ও ছিজলমূল, লাক্ষ, গিরিমাট, নাগেশ্বর, গুলঞ্চ ও হীরাকল এই সকল দ্রব্যের প্রলেপ দিলেও ত্রণস্থানের বর্ণ গাত্রের সমান বর্ণ হইয় থাকে। চতুষ্পদ জন্তুর ত্বক, রোম, খুর, শৃঙ্গ ও অস্থি ভস্ম করিয়া সেই ভষ্ম তৈলের সহিত ব্ৰণস্থানে মাখাইলে সেই স্থানে লোমোৎপত্তি হইয়া থাকে। ত্রণরোগী লবণ, অন্ন, কটু, উষ্ণ, বিদাহি ও গুরুপাক অন্নপান এবং মৈথুন পরিত্যাগ করিবে। নাতিশীতল, স্নিগ্ধ, ও অবিদাই লঘু জল্প ও পান এবং দিবসে অনিদ্র ত্রণরোগীর পক্ষে হিতকর। ( চরক চিকিৎসিত স্থা” ২৫ অ” ) মুশ্রত, বাভট, ও ভাবপ্রকাশ প্রভৃতি বৈস্তুক গ্রন্থে ব্রণের भिरु श्रुिझ५ उि इईग्राप्छ् । ত্রণকারিন (ত্রি) ক্ষতোৎপাদক দ্রব্যাদি। ত্রণকৃৎ (পুং) ব্ৰণং করোতীতি কৰূিপ, তুগাগমশ্চ। ১ ভল্লা फक । ( ब्रङ्गभांणां ) ( कि ) २ भाउकांद्रक् । o ত্রণকেতুরী (জী) ক্ৰকেতু হস্তীতি হন-টক্-উীপ, ছঃ শ্ৰেণীকুপ । ( রাজনি” ) ব্ৰণগ্রন্থি (পুং) ত্রণরোগভেদ। ত্রণের উপরিভাগে গ্রন্থির মত হুইলে তাছাকে ত্ৰণগ্রন্থি কহে । ( বাভট উত্তর ২৯ অ” ) ব্ৰণঞ্জিত। ( স্ত্রী) মুণ্ডী, মুণ্ডিী। (বৈস্তকনি” ) ব্ৰশৰিষ (পুং) ব্ৰশস্ত টিপক। ১ ব্রাহ্মণ ঘটক, শোচন্ত্রিক) (ত্রি ) ২ প্রণদ্বেষক । ব্ৰণধূপন (পুং) ব্রান্ত পনং। ব্রণের পানৰিবি। - [ ত্ৰণশদ্ধ দেখ ] রণরোপণ (স্ত্রী) ব্ৰশস্ত রোপণং। ব্রণের রোপণ, ব্ৰণের মধ্য * दहेरङ श्ऊि मांश्नांकि अभए७ इहेरण ८६ ॐषषांकि बांग्न भउ • অংশপূর্ণ হয়, তাছাকে স্ত্রণরোপণ করে। ভাবপ্রকাশে লিখিত আছে যে,দূষিত মাংস অপসারিত হইলে সেই স্থানের মাংসপূরণের --- নিমিত্ত তিলের কব, দ্বত ও মধু সংযোগে প্রয়োগ করিখে, অশ্বগন্ধ, কটকী, লোধ, কটুফল, যষ্টিমধু, মজিষ্ঠ ও ধাইফুল এই সকল দ্রব্য পেষ্ণ করিয়া মধুর সহিত প্রয়োগ করিলে ব্রণরোপণ অর্থাৎ ব্রণের গভীর ভাগ পূরণ হয় । [ ব্ৰণ শব্দ দেখ ] ত্রণরোপণরস (পুং ) ক্ষুদ্ররোগাধিকারের ঔষধ বিশেষ। প্রস্তুত প্রণালী-রস,গন্ধক, অহিফেন, লেীবর্দুল ও সৈন্ধবলৰণ ভুলভাগে লইয়া জৰীয়, ঘৃতকুমার, নরমুত্র ও চিতার রসে তিন তিন দিন পৃথগ ভাবে ভাবনা দিয়া গ্রস্তুত করিতে হইবে। মাত্রা ৬ রতি, অম্বুপান মধু। (রসেস্ত্রচিন্তা" ক্ষুদ্রয়োগাধি” ) ,” ত্রণবৎ ত্রি) ব্ৰণ অস্ত্যর্থে-মতুপ মস্ত ব। ব্ৰণবিশিষ্ট, ত্রণরোগী । ব্ৰণশোখ (পুং ) ব্ৰশস্ত শোথঃ । ত্রণের স্ফীততাকারক রোগ ভেদ। শ্রণ নিমিত্ত খয়থু । ইহার লক্ষণ- * “পৃথকৃ সমস্তদোষোথা রক্ত জগত্ত্বজে তথা । ব্ৰশোথাঃ যড়েতে স্ন্য: সংযুক্তাঃ শোথলক্ষণৈঃ ॥” - ( ভাবপ্র” ব্ৰণাধি” ) পৃথক বা সমস্ত দোষ দুষিত হইয়া ৬ প্রক্সর ত্রণশোথ উৎপন্ন করিয়া থাকে। যথা বাতজ, পিত্তজ, কফজ, সন্নিপাতঞ্জ, রক্তজ ও আগন্তুজ। ইহাতে শোথের লক্ষণ প্রকাশ পায়। ব্ৰণশোধন (পুং ) ১ কম্পিল্লক, কমলাগুড়ি । ( বৈষ্মকনি ) ত্ৰণশেষ (পুং ) ভ্ৰণস্ত শোষঃ । ক্ষতজন্ত শোষরোগ। हेशद्र 研鄂q一 "রক্তক্ষয়াদ্বেদনাভিস্তথৈবাহারযন্ত্রণাৎ। ব্রণিনশ্চ ভবেচ্ছোয: স চাসাধ্যতমো মত: ॥” ( মাধবনি” ) রক্তক্ষয় বা আহার বিশেষ দ্বারা ত্রণরোগীর ত্রণে অতি বেদনার সহিত যে শেষ হয়, তাহাকে ত্রণশোষ কহে। ব্ৰেণস্থান ( ক্লী) ব্ৰশস্ত স্থানং। ব্রণের স্থান। চরক ও সুশ্ৰুতসংহিতায় লিখিত আছে যে, ত্রণের ৮টা স্থান, ত্বক, মাংস, শিরা, স্বায়ু, অস্থি, "সন্ধি, কোষ্ঠ ও মৰ্ম্ম । এই ৮টী স্থানে দোষদুষ্ট ত্রণ হইয়া থাকে । “তানি চ ত্বাংসশিরাস্বায়ুস্থিসন্ধিকোঠমর্শ্বাণীতাই ভবস্তি” ( মুশ্রুত স্ব” ২২ অ” ) ব্ৰশস্ত্রাব ( পুং ) ব্রগন্ত স্রাব । মুশ্রভোক্ত ত্রণরোগের পুয়াদি ক্ষরণ। o “অথাতে ব্ৰণম্রাববিজ্ঞানীরমধ্যায়ং ব্যাখ্যাস্তামঃ” (স্বপ্রস্ত স্বত্রন্থা") ত্রণহ% পুং ) ব্ৰণং হস্তীতি হন-ড। ১ এরও বৃক্ষ। (ত্রি) ২ ক্রণঘাতক । _ ত্রণহরী (স্ত্রী) লাঙ্গলিকৌষধি, বিষলাজুলিয়া । ( বৈষ্ণকলি" ) ত্রণহা (স্ত্রী) ত্ৰণং ংখ্ৰীতি হন-ড, স্থিয়াং টাপ, ও টা শোচ ) ত্রণহৎ ( পুং ) ব্ৰণং হরতীতি দ্ব-ক্ষিপ, কুকচ, । কলি कांग्रैौडूय । (ब्रांजनि°)
