পাতা:বিশ্বকোষ ষষ্ঠ খণ্ড.djvu/৩৫৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

छैौबे [ eta j फँौमै করে। পর্কোৎসবাদিতে কৃষ্ণ, ধুসর, হরিত, পীত, লোহিত ইত্যাদি বর্ণের বস্ত্রও ব্যবহৃত হয়। সম্রাট স্বয়ং পীত৷ বর্ণের বক্স পরিধান করেন । রাজপরিবারগণ পীতবর্ণ কটিবন্ধ ধারণ করেন । শোকদির সময় গুজবেশ ধারণ করাই চীনের প্রথা। চীনগণ টুপি ব্যবহার করে । ইহারা সমস্ত মস্তক মুগুন করিয়া মধ্যভাগে একটা দীর্ঘ বেণী রাখে । এই বেণী ইহাদের অতিশয় অাদরমায় । ইহা কৰ্ত্তন করিলে চীনগণ সাতিশয় অপমান বোধ কয়ে । চীনদেশে বিংশ বর্ষ অতিক্রম না করিলে কেহ রেসমের বস্ত্র ও টুপি পরিতে অনুমতি পায় না। চীনরমণীগণ অবগুণ্ঠন ব্যবহার করে না । ইহারা মস্তকে বেণী বন্ধন করে এবং তাহাতে স্বর্ণরৌপ্যনিৰ্ম্মিত নানাবিধ ফুল পরিয়া থাকে । भtभाँकिंभ छूौtणांक । भtनॉब्रिम भूझव । চীনের দীর্ঘ নখ রাখাকে সম্রাস্তবংশের চিহ্ন জ্ঞান করে, কেনন! হীনবংশীয়দিগকে কাৰ্য্য করিতে হয়, সুতরাং নখ ভাঙ্গিয়া যায় । যাহার যেরূপ সন্ত্রম, তাহার নখও সেইরূপ দীর্থ। সম্রাটের নখই সৰ্ব্বাপেক্ষ বড় হয় । পারিবারিক ও সামাজিক রীতি -চীনে বহুবিবাহ প্রচলিত অাছে। বিবাহিত রমণীগণ এমন কি প্রথমপত্নীও স্বামীর সংসারে বিশেষ প্রতিপত্তি লক্তি করিতে পারে না ; তবে পুত্রৰতীদিগের বিশেষ ক্ষমতা আছে । পুত্র যত বড়ই হউক না তাহার উপর মাতার ক্ষমতা জসীম । এই কারণেই চীন-রমণীগণ কথঞ্চিৎ সপত্নী-নিগ্রহ সহ করিতে পারে । রাজাঞ্জার ধনী লোক ও বণিকৃদিগকে নিজ নিজ দাস দাসীর বিবাহ দিতে হয় । স্ত্রীর গর্ভাবস্থায় ও শিশুর স্তস্ত পান কালে স্ত্রীসঙ্গম একান্ত নিষিদ্ধ বলিয়া অনেকে দারাস্তুর পরিগ্রহ করে। ধনীগণ বিশেষরূপে ঐ নিয়ম প্রতিপালন করিয়া থাকে। সম্রাটের অন্তঃপুরে প্রধান সম্রাজ্ঞী ব্যতীত আরও অনেক রাজমহিষী আছেন। প্রত্যেক মহিষীরই ভিন্ন ভিন্ন গৃহ, দাস, দাসী ও অন্যান্য ভাবগুকীয় আসবাব আছে । এই সকল রাজমহিষীদিগের জন্ত ১৮৭৭ সালের কিন-ভি-চিনের রাজকীয় বাসনের কারখানা হইতে প্রায় ১১,৮৩৮টা চীনা বাসনের মৎস্তাধার, ফুলদানি, এবং বহুচিত্র বিচিত্র উৎকৃষ্ট পাত্র প্রেরিত হয় । যাহা হউক সপত্নী-যন্ত্রণা-ভয়ে অনেকে আত্মহত্য পর্য্যন্ত করিয়া উহার হাত এড়াইয়া থাকে । চীনে জ্যেষ্ঠাদি ক্রমে সন্তানগণের বিবাহ দিয়া থাকে । অভিভাবক কিম্ব আত্মীয় স্বজনেরাই কষ্ঠ নিৰ্ব্বাচন করে । বিবাহের পূৰ্ব্বে বর কন্যাকে দেখিতে পায় না । বিবাহের দিন দিবাভাগেও মশাল জ্বালিয়া বাসুভাণ্ডসহ মহা আড়স্বরে কস্তাকে পান্ধী করিয়া বরের বাড়ী পাঠান হয় । তৎপরে তথায় যথারীতি বিবাহকার্য্য সমাধা হয় । কস্তা শ্বশুর শাশুড়ীকে অভিবাদন করে এবং নবদম্পতি ঈশ্বরোপাসনা করিলে রমণীগণ কম্ভাকে অন্তঃপুরে লইয়া যায় । দাম্পত্যপ্রণয়ের আদর্শ স্বরূপ বিবাহে চক্রবাবমিথুন আনীত হয় । বিবাহের পর অন্তঃপুরে রমণীগণ ও বাহিরে পুরুষগণ আমোদ প্রমোদ করিতে থাকে, পরে খুব ধুমধামের সহিত আহারাদি সম্পন্ন হয় । - বিবাহের প্রণালী রাজনিয়মের অন্তর্গত। কন্যা ১৪ বর্ষ বয়স্ক না হইলে বিবাহ করিতে পারে না । স্বগোত্রে কিম্বা নিতান্ত অস্তুরঙ্গ মধ্যে বিবাহ নিষিদ্ধ । নট, কোটাল, নাবিক, দাস প্রভৃতি নিজ নিজ সম্প্রদায়ের মধ্যে বিবাহ করে । চীনে বিধবা বিবাহ সন্মানকর নহে। কিন্তু পুরুষ যত ইচ্ছা বিবাহ করিতে পারে । বিবাহকালে অনেক স্থলে কস্তার পিতা বরের নিকট হইতে পণ গ্রহণ করে । পূৰ্ব্বে বলিয়াছি বর বিবাহের পূৰ্ব্বে কল্প দেখিতে পায় না, সুতরাং অনেক সময় এমম ঘটে যে, কস্তা বরের অভ্যালয়ে আসিলে তাহার পচ্ছন্দ शग्र मां । उथन कछ दिभूथौ श्हेब्र किब्रिद्र यांछ । शिरु এরূপস্থলে বরকে বৃথা অনেক ব্যয় ভার বহন করিতে হয়।