ঘোটক [ ৩৭ ] cघांछेदः ५ष५ ५जणांडीग्न cचाप्लेक अडिभग्न झर्रुण इग्न । हैशंद्र भाषा ব্রাহ্মণ, ক্ষত্রিয় ও বৈশুজাতীয় ঘোটকই রাজগণের পক্ষে ७धभर , भूत्वलाउँौग्न ८थाप्लेक अभत्रणकोबैौ । অশ্ববিদগণ ঘোটকের অঙ্গলুঃস্থান মোটামোট এইরূপ নিরূপণ করেন । -تمہ cघाङ्गांत्र मू४ २१ भ्रांत्रून, कf ७ श्राद्ग, कभग 8 আঙ্গুল, স্কন্ধদেশ ৪৭ আঙ্গুল, পৃষ্ঠবংশ ২৪, ও কটি ২৭ আঙ্গুল, शित्र ७ीक शंङ, श्र७ 8 श्रांश्रूण, भशाझांन २8, झनग्र २७, কটি ও কুক্ষির মধ্যস্থান ৪•, মণিবন্ধ ও প্রত্যেক খুর ৪ এবং পাগুলি দৈর্ঘ্যে প্রায় ১• • আঙ্গুল হইয়া থাকে। ঘোড়ার দাত দেখিয়া বয়স নিরূপণ করা যাইতে পারে, ষ্টহীদের দীতের যথাক্রমে এই আটট অবস্থা ঘটে। যথা— কালিকা, হরিণী, শুক্ল, কাচ, মক্ষিক1.শঙ্গ, মুষলক ও চলত। कांशिक -नटखत शांछादिक द्र७ याहेशा शश्वन काशा চষ্টতে থাকে, তাহীকে কালিকা বলে। প্রথমে ঘোড়ার সকল দfতই শাদ থাকে, বয়ে বৃদ্ধি অনুসারে কাল হয় । ঘোড়ার চারিবৎসর বয়সের সময় কেবল চারিট দন্ত কাল হয় । এই প্রকার পাঁচ বৎসরে পাচটী, ছয় বৎসরে ৬টী, সাত বৎসরে সাতট ও অষ্টম বর্ষে সকল দস্তগুলিই কাল হইয়া যায় । इतिी ॥-नैरङद्र दान द्र ६ गाहेब्रा यथन ठीठरु-f ङ्ग्र, তাঙ্ক কে হরিণী বলে । নবমবর্ষেই পীতবর্ণ হইতে আরম্ভ হয় এবং দশম ও একাদশ বর্ষে সম্পূর্ণ পীতবর্ণ হইয়া যায়। শুক্ল । —পীতবর্ণ দস্তগুলি যখন শাদা হইতে থাকে, তখন তাহকে শুক্ল বলে । ১২ হইতে ১৪ বৎসর পর্য্যস্ত দfত শাদ থাকে । কাচ — দীতের রঙ কাচের স্থায় হইতে থাকিলে তাঁহার নাম কচি ৷ ১৫ হইতে ১৭ বর্ষ পর্য্যস্ত এই অবস্থা হয় । মক্ষিক। —দীতের রঙ মক্ষিকার সদৃশ হইলে তাহাকে সক্ষিক বলে । ১৮ হইতে ২ • পর্য্যস্ত এই অবস্থ{ ঘটিয়া থাকে । শঙ্খ ।--ঘোড়ার দীত শঙ্খের দ্যায় আভাশালী হইলে ङाँ झाञ्च नांग *श्व । অব স্থা থাকে । भूषण –cय नमप्य नैङिeनि भूषणाकृङि इरेशा डेप्%, তখন তাহাকে মুষল বলে। ২৪ হইতে ২৬ বৎসর পর্য্যস্ত এই অবস্থা থাকে । চলত অর্থাৎ দীত নড় । नैfङ नक्लिग्न! ५८दः । •ाप्लिग्रा योझ । বঁাচে না । ২৬ বৎসরের পরে ঘোড়ার সেই অবস্থায় ৩ বৎসর থাকিয়া ভোজের মতে ঘোড়া ৩২ শ বৎসরের অধিক V [ У о ২১ হইতে ২৩ বৎসর পর্যন্ত এইরূপ | ঘোটকের শুভ লক্ষণ ।-খোড়ার শরীর দীর্ঘ ও কৃশ এবং মুখখানি অপেক্ষাকৃত বড় হইলে ভাল । এই ঘোড় যান ও বাহনকৰ্ম্মে প্রশস্ত। ঘোটকের মুখ, ভুজ যুগল ও ককা छैिकी ५हे छाद्रिtी हान नौरीं रुहेरल छाल । नांनिक भूठेवग्र, ললাট ও কফ ( অবয়ব বিশেষ । এই চরিটী স্থান উন্নত থাকিলে তাহাকে প্রশস্ত ঘোটক জানিবে । যে ঘোটকের কর্ণদ্বয়, মণিবন্ধ, পুচ্ছ এবং কোষ্ঠ প্রশস্ত অথচ অপেক্ষাকৃত ক্ষুদ্র, গায়ের রঙ পীত এবং পা চারিখানি ও চক্ষু শ্বেতবর্ণ, তাহাকে চক্রবাক বলে । এই জাতীয় ঘোড়। প্রভূভক্ত ও রাজগণের উপযুক্ত। যে ঘোটকের মুখে পক জম্বুফলের ন্যায় চাদ চিহ্ন থাকে ও পাগুলি শাদা তাহাকে মল্লিক বলে । যে ঘোড়ীর সর্বশরীর শুভ্রবর্ণ, কেবল একটা কাণ কাল সেই অশ্বই অশ্বমেধযজ্ঞের উপযুক্ত । এই ঘোড়া অতিশয় দুর্ঘট । যাহার পুচ্ছ, মুস্ক, মুখ ও মাথার চুল শুভ্র এবং পাগুলি শ্বেতবর্ণ তাহাকে অষ্টমঙ্গল বলে । যাহার পাগুলি শাদ ও কপালে চাদ থাকে, তাহার নাম কল্যাণপঞ্চক, ইহার পলিনে স্বামীর মঙ্গল হয় । নানা রঙের ঘোটক ও প্ৰশস্ত । ত তাঁর মধ্যে যে গুলির গায়ের উৎকৃষ্ট রঙ দিন দিন বাড়িতে থাকে এবং অপকৃষ্ট বর্ণের নাশ হয়, সেই ঘোড়া হইতে অপর ঘোড়ার শ্ৰীবৃদ্ধি হয় । BBBB BBS SSBBB DDD BBBBBB BBB বলে । আবৰ্ত্ত ৬ প্রকার । ঘোটকের ডাইনদিকে আবির্ভ থাক ভাল । নাসিকাগ্ৰ, ললাট, শঙ্খ, কণ্ঠ, বা মস্তকে মীবৰ্ত্ত থাকিলে অশ্ব শ্রেষ্ঠ বলিয়া পরিগণিত হয় । যে অশ্বের ললাট, কুকুন্দর ও মস্তক এই তিন স্থান তিনটী আবর্তে পরিশোভিত, সেই অশ্বই সৰ্ব্বোত্তম । অশ্বের দক্ষিণগঞ্জে আবর্জ থাকিলে তাহার নাম শিব । ইহা পালকের পক্ষে নিতান্ত হিতকারী । কৰ্ণমূল অথবা স্তনমধ্যে আবৰ্ত্ত থাকিলে তাকীকে বিজয় বলে । এই জাতীয় অশ্ব যুদ্ধকালে অতিশয় বল প্রকাশ করিয়! প্রায়ই জয় লাভ করে । ঘোটকের স্কন্ধপাশ্বে মা বৰ্ত্ত থাকিলে সুখকর হয় । নাসিকার মধ্যে একটা অথবা তিনটী অtলপ্ত থাকিলে তাহাকে চক্রবর্তী বলে । এই জাতীয় অশ্ব অপর জাতীয় অনেকের প্রভি আধিপত্য বিস্তার করিয়া থাকে। যাহার কণ্ঠে অ! বৰ্ত্ত থাকে, তাহীকে চিস্তামণি বলে । এই জাতীয় অশ্ব ও পালকের শুভকারী ছষ্টয়! থাকে । অশ্বশরীরের কোন কোন স্থানের রোমগুলির অবস্থানানুসারে ঠিক বৃশ্চিকের দ্যার দৃষ্ট হয়। প্রাচীন অশ্ববিদগণ উহাকে শুক্তি বলিয়া উল্লেখ করেন । যে যে স্থলে
