জগন্নাথঙ্গাল [ ه به این } , - खङ्ग*jब्रांथंलांन 鑒 o जेक्रो अश् गरुणप्न नियूङ कब्रिएणन । डिनि डिनभूल भइन। করিয়া-বিবাদভদার্ণবসেতু" নামক স্বত্তিসংগ্ৰন্থ রচনা করিলেন। ইংরাজগণ র্তাহার গুণে বাধ্য হইয়াছিলেন । ক্লাইব, হেষ্টিংস, হার্ডিঞ্জ, কোলব্রুক, জোনস প্রভৃতি মহাত্মগণ র্তাহার বাটীতে আসিয়ামধ্যে মধ্যে দুরূহ বিষয়ের মীমাংসা করিয়া गझेब्रा यांझेरङन । ১৭৭২ খৃষ্টাৰো সুপ্রীমকোর্ট স্থাপিত হয় । তাহার জন্ত একজন প্রধান পণ্ডিতের আবশুক হইলে জগন্নাথকে ঐ পদ দিবার প্রস্তাব হয় । কিন্তু তিনি অস্বীকার করিলে তাহার জ্যেষ্ঠ পৌত্র ঘনশ্যামকে ঐ পদ দেওয়া হইল । তিনি কয়েকখানি গ্রন্থ প্রণয়ন করিয়াছিলেন, কিন্তু তাহার মধ্যে রামচরিতনাটকের কিয়দংশ ব্যতীত আর কিছুই । পী ওয়া যায় না । বঙ্গীয় ১২১৪ সালে আশ্বিন মাসের কৃষ্ণপক্ষীয় তৃতীয়া তিথিতে গঙ্গাগহবরে ১১৩ বৎসর বয়সে তিনি নশ্বর দেহ ত্যাগ করিয়া স্বৰ্গধামে গমন করেন। মৃত্যুকালে তিনি দশ পৌত্রকে সমান ভাগে ১ লক্ষ টাকা এবং নিজ শ্রাদ্ধ ও দৌহিত্র প্রভৃতির জন্ত ছত্রিশ হাজার টাকা রাখিয়া যান। আমার একজন জগন্নাথ তর্কপঞ্চাননের নাম পাওয়া যায়, ইনি জগন্নার্থীয় নামক স্কায়গ্রন্থ প্রণয়ন করেন । জগন্নাথদাস, উৎকলের একজন প্রসিদ্ধ সাধুপুরুষ। উৎকলবালী বৈষ্ণবদিগের নিকট ইনি গোলোকবাসিনী শ্রীরাধিকার অবতার বলিয়া খ্যাত । জগন্নাথচরিতামৃত নামক প্রাচীন উড়িয়া গ্রন্থে লিখিত্ত আছে, একদিন বৈকুণ্ঠধামে ঐরাধাকৃষ্ণ পরম্পর পরম্পরকে দেখিয়া প্রেমাবেশে হাস্ত করিয়াছিলেন, তাহাতে রাধার হাস্ত হইতে জগন্নাথদাস এবং শ্ৰীকৃষ্ণের হাস্ত হইতে চৈতন্যদেব আবিভূত হইয়াছিলেন। শ্ৰীকৃষ্ণের আদেশে পাপীদিগকে উদ্ধার করিবার জন্য জগন্নাথ দাস উৎকলে এবং শ্রীচৈতন্তুদেব নবদ্বীপে উভয়ে এক সময়ে জন্ম গ্রহণ করিলেন । খৃষ্টীয় পঞ্চদশ শতাব্দীর শেষভাগে পুর জেলার অন্তর্গত কপিলেশ্বরপুর নামক ব্রাহ্মণশাসনে উৎকল ব্রাহ্মণের গৃহে ভাদ্রমাসে শুক্লাষ্টমী বুধবারে মাহেক্স ক্ষণে জগন্নাথদাস আবিভূত হইয়াছিলেন । ইহার পিতার নাম ভগবান দাস পুরাণ পাও ও মাতার নাম পদ্মাবতী । বাল্যকাল হইতেই জগন্নাথের হৃদয়ে কৃষ্ণপ্রেম অঙ্কুরিত रुग्न, कारण ठांशांब्रहे cगोब्रख दिसूङ श्हेग्ना डे९कशदांनैौएक বিমুগ্ধ করে । ইনি অল্পবয়সেই কলাপ, বৰ্দ্ধমান প্রভৃতি ব্যাকস্বণ, যজুঃ ও সামবেদ অধ্যয়ন করেন। তৎপরে ষোড়শ কি जर्श्वभभं वर्ष बद्रःक्वभकां८ण धैरक्रtङ्ग श्रांनिब्रl छांभंदङ ** जांद्रद्युछ थक,इम । е কিছুদিন পরে চৈতন্যদেব পুরুষোত্তম দর্শনে আসিলেন । একদিন তিনি দারুব্রহ্ম দর্শন করিয়া ফিরিয়া আসিতেছেন, caभन नमब्र दफू १८शंरभंग्न निकछे ख१झtश्वनांनाक ८भविtड পাইলেন । জগন্নাথের মুখনিঃস্থত ব্রহ্মস্থতি শুনিয়া চৈতম্ভের মন মুগ্ধ হইল। এই দিন হইতে চৈতন্তদেব প্রত্যহ তাহার ভাগবতপাঠ শুনিতে জাপিতেন, কিন্তু গৌড়ীয় ভক্তগণের তাহা ভাল লাগিত না। একদিন তাহারা চৈতন্তকে কহিলেন, “একজন অমুপদিষ্ট উৎকল ব্রাহ্মণের প্রতি এত অনুরাগ ভাল দেখায় না।” চৈতন্ত তাহদের কথা অগ্রাহ করিয়া উত্তর করেন, “উপদিষ্ট কি অনুপদিষ্ট যেই হউক, যাহার মুখে বিশুদ্ধ ভগবৎ নাম শুনিব, সেই আমার অম্বুরাগের পাত্র ।” জগন্নাথদাস ও এই সংবাদ পাইলেন, তিনি চৈতন্তের মঠে অসিয়া যথাবিধানে বৈষ্ণবধৰ্ম্মে দীক্ষিত হইলেন এবং পরমভক্তিতে চৈতন্তের সেবা করিতে লাগিলেন, তাহার প্রেম ও ভক্তিতে বিমুগ্ধ হইয়া চৈতন্যদেব র্তাহাকে “অতি বড়” উপাধি প্রদান করিলেন । গৌড়ীয় বৈষ্ণবগণের হৃদয়ে তাহাতে আঘাত লাগিল, তাহারা পরস্পর বলাবলি করিতে লাগিল, “আমরা এত করিয়া প্রভূর সেবা করি, তবু আমাদের উপর প্রভু কিছুমাত্র তুষ্ট নন, একটা উড়িয়াকে কিনা তিনি আমাদের অপেক্ষা অধিক ভালবাসেন ।” চৈতন্যদেব সৰ্ব্বদাই জগন্নাথকে “অতিবড়” বলিয়া ডাকিতেন, তাহাতে কোন কোন গৌড়ীয় বৈষ্ণব মনে মনে ক্ষুণ্ণ হইয়া পুরুষোত্তম পরিত্যাগপূর্বক যাজপুরে চলিয়া আসিয়াছিলেন । চৈতন্ত ভক্তগণের এরূপ ব্যবহার শুনিয়; বরং জগন্নাথদাসের উপর বেশী অনুগ্রহ করিতে লাগিলেন। জগন্নাথচরিতামৃতে লিখিত আছে যে জগন্নাথদাস ছয় বৎসর কাল চৈতম্ভসেবায় অতিবাহিত করেন । চৈতন্তের প্রেম দেখিয়া জগন্নাথদাসের হৃদয়রাজ্যে সেই রূপ প্রেমতরঙ্গ প্রবাহিত হইল । তিনি নিত্য নৈমিত্তিক সকল কৰ্ম্ম বিসর্জন দিয়া কেবল পুরুষোত্তমের ভক্ত হইয়া পড়িলেন । র্তাহার ভক্তিদর্শনে ঐক্ষেত্রের শত শত ব্যক্তি র্তাহার ভক্ত হইয়া পড়িল । তাহার ভক্তির কথা রাজা প্রতাপরুদ্রের কর্ণগোচর হইল। একদিন তিনি জগন্নাথের সেবকদিগকে ঢাকিয়া কহিলেন, “জগন্নাথদাসের কি দোষ আছে, তোমরা সত্বর আমাকে জানাইবে।” ७क लिन निबैोश्व जभग्न ८म५ ७ ऋभ५! मप्भ झुहेछन দেবদাসীকে জগন্নাথের গৃহে প্রবেশ করিতে দেখিয়া সেবকের।
