পাতা:বিশ্বকোষ ষোড়শ খণ্ড.djvu/১০০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

西夺 ] ۰۰ لا [ • রক প্রধান স্থান। রক্ত ঐ দুই স্থান হইতেই দেহের সমুদয় শোণিতক্রিয়ার আমুকুল্য করে। রক্ত উষ্ণ ও নহে শীতলও নহে, স্নিগ্ধ, রক্তবর্ণ, গুরু, মাংসগন্ধযুক্ত এবং পিত্তের স্থায় বিদাহগুণবিশিষ্ট । রক্ত-প্রকোপের কারণ–পিত্তের প্রকোপ হইলেই রক্ত কুপিত হয়, অথবা যদি সৰ্ব্বদা দ্রব, স্নিগ্ধ ও গুরুপাক দ্রব্য আহার, বিভাগে নিদ্র, অতিশয় ক্রোধ, অগ্নিতাপসেবন, রৌদ্রসেবন, क्षम, श्रछिपोङ, श्रीर्णअनक वा विक्रक अयाप्छाछन हे७Iनि অতিীচরণে রক্ত কুপিত হইয় থাকে। বায়ু,পিত্ত ও কফ এই তিন ঘোষের মধ্যে কোন দোষ কুপিত না হইলে রক্ত কুপিত্ত ছয় না। অতএব সেই অনুষঙ্গী দোষ যে যে কালে কুপিত হয়, রক্তেরও সেই সেই কালে প্রকোপ হইয় থাকে। কোন দোষ কুপিত হইলে কোষ্ঠদেশে বেদন ও দেহে দূষিত রক্তের সঞ্চার, অমরপযুক্ত পানায় প্রব্যে অভিলাষ, অন্নে অরুচি এবং হৃদয়ে শ্লেষ্মার আশ্রয় হইয়া থাকে। রক্তক্ষীণ হইলে দ্রাক্ষা, দাড়িম, মাখম ও স্নেহসংযুক্ত লবণ, রক্তসিদ্ধ মাংস সেবনে অভিলাষ হয়। "দ্রীক্ষাদাড়িম শুক্লানি সস্নেহলবণানি চ | রক্তসিদ্ধানি মাংসালি রক্তক্ষীণেtহভি কাজক্ষতি ॥* (ভাবপ্রকাশ ) রক্ত-সঞ্চালন–জীবসমূহের বক্ষোমধ্যে ছুইটী যন্ত্র আছে, একটর নাম ফুসফুস্থ ও অপরটর নাম হৃৎপিণ্ড। রক্তই জীবের মূলাধার। জীবগণ মাহ আহার করে, উহা পরিপাক হইয়। রক্তে পরিণত হয়, রক্ত শরীরের সবিত্রই ব্যাপিয়া আছে । ইছার চলাচলের নিমিত্ত শরীরের সমস্ত অংশেই পথ বা নালী আছে । এই নালী ধমনী শিরা প্রভৃতি নামে প্রসিদ্ধ । বৃক্ষাদি স্থাবরগণ যেরূপ পৃথিবী হইতে রস আকর্ষণ করিয়া জীবিত থাকে, জঙ্গম জীবগণ ও সেইরূপ পাকস্থালীস্থ অন্ন হইতে রক্তসংগ্ৰছ করিয়া জীবন ধারণ করে। ক্ষেত্রস্থিত পয়ঃপ্রণালীসমূহ যেমন ক্ষেত্রের সর্বত্র জল বহন করিয়া শস্তসমুহকে বাচাইয়। রাখে, শরীরের ধমনী এবং শিরা সকল ও শুদ্ধপ দেহের সকল স্থানে রক্ত বহন করির শরীরকে সঞ্জাব রাখে। এই সকল নালীস্থ রক্ত শরীরের সমস্ত অংশে জলবং ৰ্যাপ্ত রহিয়াছে। সাধারণত: ধরিতে গেলে জীবের হৃদপিণ্ডই রক্তের आषाइ । झुगि७ श्३८ठ हेश्। क्षभनौप्ठ ७द९ षभनौं श्हेप्ङ শিয়ামণ্ডলে প্রবাহিত হয়। তাছা হইতে শোণিত ফুসফুস দি। স্বদপিণ্ডে ফিরিয়া আসে এবং হৃদপিণ্ড হইতে পুনৰ্ব্বার पछाश षमनौ८ङ ७ तिब्रॉब्र शमन कtद्र । ५ईक्रप्* *न्नैौब्र-वृtइब्र অভ্যস্তরে শোণিত অবিরতই চলাচল করিতেছে । শোণিত নালীর মধ্যে কোথাও কোন দ্রব্য থাকিলে রক্তপ্রবাহে তাহ বাহির হইয়া থাকে। রক্ত দুষিত হইলে সমগ্র শরীরকে মুহূৰ্ত্ত মধ্যে দূষিত করে। রক্ত-সঞ্চালনের পথ–হৃদপিণ্ডের দক্ষিণ পার্শ্ব হইতে ফুস্ফুসের ধমনী দিয়া শোণিত ফুসফুসে প্রবাহিত হয়। তাহার পর ফুসফুসের কৈশিক নালী ও শিরাসমূহ দ্বারা তাহ হৃদপিণ্ডের বামদিকে ফিরিয়া আহসে, অতএব ইহা দ্বারা জান৷ যায় যে, রক্ত ছুইটী পথ দিয়া সঞ্চালিত হইয়া থাকে। তন্মধ্যে একটা ছোট ও অপরটা বড়। হৃদপিণ্ডের দক্ষিণ পাশ্ব হইতে ফুসফুসে এবং তথা হইতে হৃদপিণ্ডের বামপাখে একটা ছোট পথ ; আর হৃদপিণ্ডের বাম হইতে প্রবাহিত হইয়৷ রক্ত সমস্ত শরীরে সঞ্চালিত হয়, তাহার পর হৃদয়ের দক্ষিণ দিকে ফিরিয়া আসে এইট বৃহৎ পথ। কিন্তু বিশেষ বিবেচনা করিয়া দেখিতে গেলে রক্তসঞ্চালনপ্রণালী একটী মাত্র বলা যাহতে পারে, কারণ সমগ্র শোণিতপ্রবাহেই এককালে ফুলফুসের ভিতর দিয়া প্রবাহিত হইয়া থাকে। বিশুদ্ধ শোণিত মানবের জীবন, ইহার শোধনের জন্য বিশুদ্ধ বায়ুর বিশেষ আবশ্যক। রক্তশোধনাৰ্থ বায়ু প্রতি মিনিটে নুনাধিক ২০ বার ফুসফুসের মধ্যে প্রবেশ করে ७दः ७९॥ श्हे८ङ पूषिऊ श्हेब्र। १lश्ड रुग्न । दाबू ९ि७६ न হইলে তদ্বারা রক্তশোধিত হইতে পারে न, cमश्इ मूषिक পদার্থসমূহ বহির্গত হইতে না পারিলে দেহের বিশেষ অনিষ্ট ও নানাবিধ পীড়া হইয়া থাকে । রক্তসঞ্চালনপ্রণালী—জীবদেহ সৰ্ব্বদাই সক্রিয়, জীব নিজে ক্রিয়াশূন্ত হইয়া নিশ্চিন্ত ভাবে বসিয়া থাকিলেও তাছার শরীরযন্ত্রের অভ্যস্তরে প্রতিক্ষণে নানা প্রকার কার্য্য চলিতেছে, হৃদপিও, ফুসফুস, ধমনী, শিরা, পাকস্থলী প্রভৃতি অবিরত স্ব স্ব কার্য্যের অনুষ্ঠান করিতেছে, যে শক্তির একবার অপচয় বা ক্ষয় হয়, শরীরবৃন্ত্রের মধ্য হইতে তাছার আর পুনৰ্ব্বার পুরণ হয় না। তাহ বাহিরের দ্রব্য দ্বারা পূরণ করিতে হয় সেই বাহিরের দ্রব্য খাদ্য। জীব যাহা আহার করে, তাছা পাকস্থলীতে যাইর, রক্ত ও মলমূত্ৰাদি পদার্থে পরিণত হইতেছে। এই রক্ত দ্বারা ক্ষতি শক্তির পুনৰ্ব্বার *[ब्र१ श्ब्र, এবং মলমূত্রাদি শরীরের দুষিত পদার্থ সমুদয় লইয়৷ শীর হইতে বাহির হইয়া যায়। অতএব শোণিতই জীবের শক্তি, ইক্ষার বর্ণ লাল বলিয়। ইছাকে রক্ত কছে। রক্ত একটা ক্ষারবছল তরল পদার্থ, ইহাতে জলীয়, কঠিন ও বান্ধৰ পদার্থ আছে, স্ত্রী ও পুরুষ এবং বয়স ও অবস্থা