যোগ { হঠযোগ ) ( ta J যোগ ( হঠযোগ ) T ब्रकृ.८ब* भtांव्छड कfब्रtङ श्tव । यङिमिम हर निजायगांप्न, ভোজনশেষে এবং মায়ংকালে করিতে হয়। • হৃদ্ধেীক্তি তিন প্রকার--দস্তধেীতি, স্বাসধেীতি । न scशोठि-फगांग्न भ:ज, या शब्रिडtब्र मtण बषवl cवजम७, দর মধ্যে পুনঃ পুনঃ প্রবেশ করাই পরিচালনপুৰ্ব্বক বাক্ষর কfরবে। ইহা প্রথমে কোমলপদার্থের দণ্ড হইতে শেষে ক্রমশঃ কঠিন পদার্থের দণ্ডদ্বারা অভ্যাস করিতে হয়। ষ্টছাড়ে কফপিত্তাদি ক্লেদ মুখ হইতে নিৰ্গত হয়। বমনধেীত্তি—আহারের শেষে কণ্ঠ পৰ্য্যন্ত পরিপূর্ণ করিয়৷ জলপান করিতে হয়, পরে ক্ষণকাল উদ্ধদৃষ্টি করিয়৷ সেই জল বমন করিয়া ফেলিৰে । - ৰাসধোঁতি-প্রথমে চতুরঙ্গুল বিস্তৃতি স্বল্পবসনধও ক্রমশ: গলাধঃকরণ করিয়া পুনৰ্ব্বায় বহিষ্কৃত করিবে। ইহা অভ্যাস হষ্টলে ৩২ হস্ত পরিমাণ বস্ত্র উক্তরূপে গলাধঃকরণ করিয়৷ পরে উহা বাহির করিতে হক্টৰে । মূলশোধন—যে কাল পর্যন্ত মূলশোধন অর্থাৎ গুহাদেশ প্রক্ষালন করা না হয়, সে পয্যন্ত অপানবায়ুর কুটিলন্ত থাকে। অষ্টএৰ এই অপানৰায়ুর কুটিলতা নষ্ট করিবার জন্য মূলশোধন করিম্ভে হয় । হরিদ্রামুল বা মধ্যমাঙ্গলি দ্বারা যত্নপুৰ্ব্বক জল দিয়া বার বার গুহদেশ ধোত করিতে হইবে । বস্তি—ইহা দুই প্রকার, জলবস্তি ও শুষ্কবস্তি। জলবস্তি জলে এবং শুদ্ধবস্তি স্থলে করিতে হয় । জলে নাভি পর্য্যস্ত ডুবাইর উৎকটাসনে উপবেশন করিয়া গুহৃদেশ আকুঞ্চিত ও প্রগাৱিত করিতে হৰ্চবে, ইছার নাম জলবস্তি । স্থলে এই রূপ ক্রিয়ার নাম শুষ্কৰ্যন্তি । নেতিযোগ-অৰ্দ্ধহস্ত পরিমিত সরু স্বতা নাকের মধ্যে প্রবিষ্ট করাইয়। পরে মুখ দিয়া বাহির করিতে হইবে, ইহাদ্বারা থেচরসিদ্ধি ও কফদোষ নষ্ট হয় । বমনধেীতি ও লৌলিক যোগ-অতিবেগে উদরকে উভয়পাশ্বে সঞ্চালিত করিবে, ইহাতে সকল রোগ নষ্ট এবং অগ্নিবৃদ্ধি হয় । ত্রটিক-বে পর্যন্ত চক্ষু হইতে জল পতিত না হয়, সে পৰ্য্যস্ত নিমেষ না ফেলিয়া কোন স্বল্পবী লক্ষ্য করিয়া নিরীক্ষণ করিবে। এই ত্রটিক যোগ অভ্যাস করিলে শাস্তবীমূদ্রাসিদ্ধি এবং চক্ষুরোগ নষ্ট হয় । কপালভাতিযোগ, ইহা তিন প্রকার—বাক্তক্রম, বুৎক্রম স্তু শীৎক্রম। बाङ कभ-दाभनागाभू मिग्रा वायू शूझ१ कब्रिब्रा मणि१ নাসারন্থ, দিয়া বহির্গত কৱিবে, এবং দক্ষিণ নালাপুট দিয়া বায়ু পুরণ করিয়া বামনাসারন্ধ, দ্বারা রেচন করিবে, পুরক ও রেচক করিবার কালে বেগে বায়ুচালন এবং অধিক কাল বায়ুধারণ করিবে না। - ব্যুংক্রম—নাসাযুগ দ্বারা জল আকর্ষণ করিয়া লইয়া মুথদ্বারা রেচন করিবে, এবং এইরূপে মুখ দিয়া লইয়া নাসা দিয়া বাহির করিতে হত বে। শীৎক্রম—মুখদ্ধার শীৎকার অর্থাৎ শোষণ করিয়া জলগ্রহণ• পূৰ্ব্বক্স নাসারন্ধ, দিয়া রেচন করিবে । এই যোগাggানে শ্লেষ্মদোষ নিবারিত হয়। যোগী য়োগের প্রারম্ভে এছ সকল দেহশোধনকাৰ্য্য সম্পন্ন করিয়া আসুন শিক্ষা করিবেন। দেহ বিশুদ্ধ ন হইলে স্থাসন কোন ফলদায়ক হয় না, এই জন্ত দেংশোধন প্রথমে বিশেষ আবখ্যক । জীব জস্তুর সংখ্যার ন্যায় আসনের সংখ্য অসংখ্য, তাহার মধ্যে ৩২ প্রকার আসন ষোগোপযোগী, এই আসন যথা—সিদ্ধ, পদ্ম, ভদ্র, মুক্ত, খঞ্জ, স্বস্তিক, সিংহ, গোমুখ, বীর, ধন্থ, মৃত, গুপ্ত, মৎস্ত, মংস্তেম্র, গোরক্ষ, পশ্চিমে ওনে, উৎকট, সংকট, ময়ুর, কুকুট, কুন্ম, উত্তানকুন্মক, উত্তানমধুক, বৃক্ষ, মধুক, গরুড়, বুধ, শলভ, মকর, ডট্র, ভূজঙ্গ এবং যোগাসন এই ৩২ আসন । [ এই সকল আসনের বিবরণ যোগাসন শব্দে দেথ । ] যোগীর দেহগুদ্ধির পর আসনসিদ্ধি হইলে তৎপরে মুদ্রা অভ্যাস করিতে হয়, এই মুদ্রাও ৰহুবিধ, তন্মধ্যে ২৫ প্রকার মুদ্র যোগোপকারিণী। মাসন জয় করিয়া মুদ্র অভ্যাস করিতে পারিলে তখন যোগপথে অনেক দূর অগ্রসর হইয়াছে বুঝিতে হইবে । এই সকল মুদ্র। যথা—মহামুদ্র, নভোমুদ্র, উড্ডায়ানমুদ্র, জলন্ধর, মুগবন্ধ, মহাবদ্ধ, মহাবেধ, খেচরা, বিপরীতকরণ, যোমি, বজোণী, শক্তিচালিনী, তাড়াগী, মাওবা, শাম্ভব, অধোধারণা, আম্ভসাধারণা, বৈশ্বানরীধারণা, বায়ৰীধারণ, নভোধারণ, অশ্বিনী, পাশিনী, কfর্কী, মাতঙ্গী, ও ভুঞ্জঙ্গিনী। এই সকল মুদ্রা অভ্যাসে কুলকুণ্ডলিনীশক্তি জাগ্রত। হন এবং ঘটুচ ক্রস্থিত পদ্ম ও গ্রন্থিসকল ভেদ হইয়া থাকে। ব্ৰহ্মরন্ধু মুখস্থিত নিদ্রিত পরমেশ্বরী কুলকুণ্ডুলিনৗশক্তিকে জাগান বিশেষ আবশ্যক। কিন্তু মুদ্রাভ্যাস ভিন্ন তাছা ফইক্তে পারে না । [ মুদ্রা দেখ । ] যোগী বৎসরের মধ্যে বসন্ত ও শরৎ ঋতুতে যোগারস্ত করিবেন, অন্ত ঋতুতে যোগ আরম্ভ করিলে যোগ সিদ্ধ হয় না, বরং নানাবিধ রোগ হইয়া থাকে। যোগী প্রথম কুশাসন, হরিণ বা ব্যাঘ্রচন্ম, অথবা কম্বলাসনে উপবেশন করিয়া পূৰ্ব্ব
পাতা:বিশ্বকোষ ষোড়শ খণ্ড.djvu/৫৫
অবয়ব