•r - t3 به دهه. ... ' লীলামেহ লালাবাৰু মলির ও তাহার চূড়া নিৰ্ম্মিত হইয়াছিল বলিয়া সাধারণের “লালাতgযুতং মূত্রং লালামেছেন পিচ্ছিলম্।।” (ভাবপ্র” ) ধারণা। ১৬৩৯ খৃষ্টাব্দে তখনি রাজবংশীয় মীর্জ জানি এই [ প্রমেহ রোগ শব্দ দেখ ] সাধুর উদ্দেশে আর একটা সুবৃহৎ সমাধিমন্দির নির্মাণ করেন। निकूद्रांछ मैौद्र रुद्रम च्यांगैौ भै ऊांगशूद्र हेशद्र बाङ्ग ७ ठूफांद्र গুম্বেজ রূপার পাত দিয়া মুড়িয়া দেন। এই মন্দিরে আরবী ভাষায় উৎকীর্ণ কএকখানি শিলাফলক আছে। লালসিংহ (রাজা), এক জন শিখসর্দার। তিনি রাণী চাদ কুমারীর প্রিয়পাত্র ছিলেন। এই স্বত্রে রাজসরকারে তাহার প্রতিপত্তিও অক্ষুণ্ণ হইয়া পড়িয়াছিল। রাজা জবাহির সিংহের মৃত্যুর পর, ১৮৯৪ খৃষ্টাব্দে তিনিই প্রধান মন্ত্রীর পদ প্রাপ্ত হন। সিপাহীবিদ্রোহের পূৰ্ব্বে তিনি কিছুকাল আগ্র নগরীতে নজর বন্দিরূপে বাস করিয়াছিলেন। লালসিংহ (পুং) একজন প্রসিদ্ধ জ্যোতিৰ্ব্বি । লালসাক ( ক্লী) পিচ্ছিল। (শক্ষরজ্ঞা ) ठलोलो (ी) शग-गि5. অচ, টাপ। মুখভবঙ্গল, চলিত নাল। পধ্যায়--তৃশিক, শুন্দিনী, দ্রায়িকা, স্বণীক, মুখস্রাব। (রাজনি") ৭ইনছেদাং ভবেচ্ছোপে লালানিদ্রাভ্রমন্তম " (মশ্রত ৪২২) লাল, উত্তরপশ্চিম ভারতবাসী কালতির আনক্ষক উপাধি। কখন কখন বিদ্যালয়ের শিক্ষক, কেরাণী বা হিসাব রক্ষকদিগকে সরম প্রদর্শনার্থ লালাজী বলিয়া সম্বোধন করিতে দেখা যায়। লাল জয়নারায়ণ, চণ্ডীকাব্য ও হরিলীলাগ্রণেতা। हेनेि লাল রামপ্রসাদেয় পুত্র । [ রামপ্রসাদ দেখ । ] ললাট (ত্রি) ১ ললাটসম্বন্ধীয়। লীলাটি (পুং ) ললাটের গোত্রাপত্য। ( সংস্কারকেী” ) লালটিক (ত্রি) ললাটং পশুতীতি ললাট (সংজ্ঞায়াং ললাটकूङ्गे शडि। “ा 98I६७) हेडि क्। अङ्ग्र কপালদশী, কাৰ্য্যাক্ষম, যে স্তৃত্য ক্রোধ ও প্রসাদাদি চিহ্ন জ্ঞানের জন্ত প্রচুর ললাট অবলোকন করে। “লালাটিক: সদালন্তে প্রভূভাব নিশিৰি ।- ( অজয় ) (পুং) ২ জাশ্লেষণবিশেষ । (ত্রি ) ৩ ললাটসম্বন্ধ। যথা “প্রাপ্তিপ্ত লালাটিকী” ললাট ( স্ত্রী) ললাট । 9. জাকিসংক্ষেপ রচয়িত বামদেবের প্রতিপালক। লালাভক্ষ, (গ্রি ) • লাল-ভোজনকারী। ২ নরকভেদ | *াহারা দেবতা, পিতৃগণ ও অতিথিকে ভোজ্য বস্ত নিবেদন না করিশ্ন ভোজন করে, তাহার এই ঘোর নরকে গমন করে। লালামিক (ত্রি) ললামগ্রাহী, সৌন্দৰ্যগ্রাহী। লালমেহ (পুং) স্বালাৱং মেহতীতি মিং-অচ, প্রমেহ বিশেষ। এই মেহরোগে লালার তার শুক্র প্রক্রত হয়, এই জন্ড ইহাঙ্কে লালামেছ.ক্ষছে। XVII Qo) লালায়িত (ত্রি) লাল-“নমন্তপে বরিব কওভি করতে" ইতি-কা, লালায়-ক্ত। লালাবিশিষ্ট, কাতর। অত্যন্ত কাতর হইলে মুখ হইতে লালাম্রাব হইতে থাকে। একজন প্রসিদ্ধ বাঙ্গালী সাধু ও পরম বৈষ্ণৰ। মুর্শিদাবাদ জেলার কান্দী নগরের সুপ্রসিদ্ধ উত্তররাষ্ট্ৰীয় কায়স্থ ভূম্যধিকারী হরেকৃষ্ণ সিংহের বংশে তাহার জন্ম। কলিকাতার উত্তর উপকণ্ঠস্থিত পাইকপাড়া গ্রামে তাহদের একটি বাসভবন আছে। এইজন্ত তাহারা পাইকপাড়ার রাজা বলিয়া খ্যাত। লালাৰাযু-অতুল ঐশ্বৰ্য্যের অধিপতি ছিলেন এবং স্বীয় ধৰ্ম্মজীবনে পরন্থঃখে কাতর হইয়া মুক্ত হন্তে অর্থব্যয় করিতেন বলিয়া লোকে তাহাকে লালাবাৰু বলিয়া সম্বোধন করিত। র্তাহার পিতামহ দেওয়ান গঙ্গাগোবিন্দ সিংহ ভারত প্রতিনিধি ওয়ারেন্ হেষ্টিংসের শাসনকালে ইষ্ট ইণ্ডিয়া কোম্পানীর দেওয়ান নিযুক্ত হন। গঙ্গাগোবিদের পুত্র প্রাণকৃষ্ণ ( পরে দেওয়ান ) স্বীয় জ্যেষ্ঠতাত রাধাগোবিন্দের (বঙ্গেশ্বর নবাব সিরাজ উদ্দৌলার প্রধান রাজস্ব-সংগ্রাহক ) তত্ত্বাবধানে থাকিয়া বিষয়কৰ্ম্মে বিশেষ দক্ষতা লাভ করেন। তিনি পিতৃসম্পত্তির অধিকারী হইয়া স্বীয় স্বভাবজাত দয়ার্ক্সতানিবন্ধন যথেষ্ট উদারতার পরিচয় প্রদান করিয়াছিলেন । এই মহানুভবের পুত্র দেওয়ান কৃষ্ণচন্দ্র সিংহ ওরফে লালা, বাৰু পিতার স্কার সদগুণশালী ছিলেন। প্রথম জীবনে তিনি বৰ্দ্ধমান ও কটকের কলেক্টারীর দেওয়ান হইয়াছিলেন। পরে র্তাহার বিষয়তৃষ্ণ ক্রমশঃই নিৰ্ব্বাপিত হইয়া আইসে। শুন যায়, একদিন সন্ধ্যাকালে তিনি স্বীয় প্রাসাদোপরি বায়ুসেবনার্থ পদচালনা করিতেছেন, এমন সময়ে অদুরন্থ রজরুগৃহ হইতে এক রজকিনী তারস্বরে বলিয়া উঠিল, “ও বেলা গেল গেল বাসন গুলা জালিয়ে দে।” সাধকের প্রাণ অকস্মাৎ ঐ কথায় চমকিয়া উঠিল। রজকের ব্যৰহারের কলার বাসনা তাহার মনে হইল ন, তিনি মনে করিলেম কে যেন তাহাকে বিষয়মদে মন্তু দেখিয়া বিষ্ক্রপ করির বলিতেছে, “সময় অতিবাহিত হইয়া চলিল, বাসনা গুলি জালাইয়া দাও।” তখন র্তাহার হৃদয়ে দাবাগ্নিদগ্ধ বৃক্ষछाड़ब्रह गैरफ़ेब्र नैौक्लॉग्न झांग्र विषम छांग फे°श्ठि हऐण। डिनि বৈরাগ্যাবলম্বন করিলেন । বৈরাগ্যোদয় হইলে তিনি বিষয়-ভোগলালস পরিত্যাগ করিয়া পশ্চিমাঞ্চলে তীর্থযাত্রায় বহির্গত হন । এখানে भांनिग्रा अठि ठौcर्षश् फिनि चैौग्र अभिलेशठांब्र भाथहै °ब्रिहग्न দিয়া গিয়াছেন। বৃন্দাবনে জাসিয়া তিনি রাজপুতনার
