পাতা:বিশ্বকোষ সপ্তদশ খণ্ড.djvu/৭২৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বঙ্গবন্ধু ' ২ শ্বফন্ধের কন্যা ও শাম্বের পত্নী। “বিশ্রুত শাস্বমহিষী কন্যা চাস্ত বসুন্ধর । রূপযৌবনসম্পন্ন সৰ্ব্বসত্ত্বমনোহর ” (হরিবংশ ৩৮৷e৩ ) বমুন্ধরাধর (পুং ) ধরতীতি ধু-অৰ্চ, ধর বসুন্ধরায়া ধর । ভূধর, পৰ্ব্বত। বম্বন্ধরাধব (পুং ) বম্বন্ধরায়াঃ ধবঃ। পৃথিবীপতি। বম্বন্ধরেশ (ত্রি) বসুন্ধরায়াঃ ঈশঃ । বসুন্ধরাপতি, পৃথিবীপতি। বসুন্ধরেশ (স্ত্রী) ঐরাধা। • বস্থপতি (পুং ) বহুনাং পতিঃ । ধনপালক । “তুং বৃত্ৰগ বস্থপতে সরস্বতী” ( ঋক্ ১১১১ ) বিস্তুপতে ধনপালক (সারণ) বহুপত্নী (স্ত্রী) ক্ষীরদধি আজ্যাদি বহুবিধ ধনের সন্ধা পালন- ; কারিণী। “বহুপত্নী বস্তুনাং বৎসমিচ্ছন্তী” ( ঋক ১১৬৪২৭ ) { ‘বসুপত্নী ক্ষীরদধাজ্যাদি বচধনানাং সৰ্ব্বদা পালয়িত্রী (সায়ণ) | বস্তুনাং পত্নী । ২ বস্তুদিগের পত্নী । বহুপাতৃ (প: ) , শ্ৰীকৃষ্ণ । ২ ধনরক্ষক কুবের । বতুপাল (পুং ) পৃথিবীপতি, রাজা। “তল্লাকপালবস্তুপালকিরাঁটযুঃপাদাম্বুজ রঘুপতি শরণ: প্রপছে ” ( ভাগ ৯১১৷২১ ) নিকপাল। দেব বসুপালাঃ . বসুধাপালাশ্চ তেষাং কিরীটেযুঃং ( স্বামী ) বসুপালিত (পুং ) ব্যক্তিভেদ । ( দশকুমারচবিত ৬৭৷১৩ ) বহুপূজ্যরাজ (পুং ) জৈন অবসপিণীর দ্বাদশ অর্কতের প্রতি । বহু প্রদ (ত্রি ) > ধনদ । ই শিব । ৩ স্কন্দামুচরভেদ । | বহুপ্রভ ( ) অগ্নির সপ্ত জিহবার একটী । বসুপ্রাণ (পুং ) বহু দীপ্তি: প্রাণা ইবাস্ত। অগ্নি। (গন্ধরয়া) বসুবন্ধু, মহাযানমতবিস্তারকারী একজন প্রসিদ্ধ বৌদ্ধস্থবির। : हेनि পুরুষপুর জনপদের কৌশিকগোরীয় জনৈক ব্রাহ্মণ সামন্তরাজের পুত্ররূপে আবির্ভূত হন। কথিত আছে, এষ্ট ব্রাহ্মণের তিন পুত্র ছিল, তিনি তিন জনেরই নাম বসুবন্ধু বাথিয়া ছিলেন। তৃতীয় পুত্ৰ নরবিবাদ-শাখাধ্যায়ী হইয় অর্থঙ্কর আচরণ করিয়া জ্ঞানমার্গাস্বসার হইয়াছিলেন। তিনি স্বীয় মাতার নামে বিলিঞ্চীবৎস নামে খ্যাত হইলেন । জ্যেষ্ঠ বনুবন্ধু কনিষ্ঠের । grপনারীমুসারী হইয়াও প্রকৃত জ্ঞান বা মোক্ষলাভ বঞ্চিত হইয়া আত্মহত্যার চেষ্টা পান। পরে তিনি মৈত্রেয়ের নিকট ননান-মতবিবৃতি লাভ করিয়া সে সংকরত্যাগপূৰ্ণক জম্বদ্বীপে ফিরিয়া আসেন এবং একান্তমনে জ্ঞানালোচনায় প্রবৃত্ত হন। এই কারণে তিনি অসঙ্গ বস্তুবন্ধু বলিয়া প্রসিদ্ধি লাভ করেন । দীপে অবস্থানকালে তিনি মহাযানহুত্র অবলম্বন করিয়া উপদেশ রচনা করিয়া যান । [ १२¢ ] * দ্বিতীয় ভ্রাতা সঞ্চাস্তিবাদ শাখাধ্যায়ী হইয়। অপর ভ্রাতৃদ্বয়ের XVII እኔም : . यशषकू - - - छत्र भांग्रजांम नाड केंद्रिबाशिगन । ॐशत्र छाब बश्नर्ने ७ स्वामरुन् ७९रूोष्ण ८कहहे श्णि ना । छिनि cकषण प्रणि বসুবন্ধু নামে বিদিত ইয়াছিলেন। • • * বুদ্ধনিৰ্ব্বাণের ৯ম শতাৰ * পরে, ৰিদ্ধাপর্বতপাখৰালী বিন্ধ্যাকর তীর্থক নামক একজন পণ্ডিত অযোধ্যা নগরে আলিয়া একদা রাজা বিক্রমাদিত্যের রাজদরবারে উপস্থিত হইলেন । তিনি রাজসভায় বলিয়া তথাকার বৌদ্ধ পুরোহিতগণেষ সহিত শাস্ত্রীয় বিচারেয় প্রার্থম জানাইলেন। তখন মণিয়াত, বসুবন্ধু প্রভৃতি বৌদ্ধ মনীষিগণের কেহই নগরে উপস্থিত ছিলেন না । তাহার কার্যোপলক্ষে রাজ্যাস্তরে বাস করিতেছিলেন । তৎকালে কেবলমাত্র বম্ববন্ধুর গুরু ক্ষতিবৃদ্ধ ও তুর্বল যুদ্ধমিয় তথায় উপস্থিত ছিলেন । রাজাদেশে তিনি সভায় শাশ্মবিচারার্থ আঃ ত ইষ্টলেন বটে, কিন্তু বাৰ্দ্ধক্য নিবন্ধন তিনি বিশেষ কোন তর্কের অবতারণা করিতে পারেন নাই। কাজে কাজেই তাহাকে পরাভব স্বীকার করিতে হইল। রাজা তীর্থককে পুরস্কৃত করিলে তিনি স্বীয় বাসভূমি বিন্ধ্যপৰ্ব্বতে প্রস্থান করিলেন । বসুবন্ধ প্রত্যাগত হইয়া যখন শুনিলেন, তাহার গুর বুদ্ধ মিত্র একজন তীর্থকের বিচারে পরাভূত হইয়াছেন, তখন তিনি সেই তীর্থকের সহিত পুনর্বিচারের জষ্ঠ তাহার অনেক অন্বেষণ করিয়াছিলেন । দুর্ভাগ্যবশতঃ উভয়ের সাক্ষাৎ হয় নাই । বসুবন্ধু উপায়ান্তর না দেখিয়া, সেই তীর্থকের মত নিরাশার্থ একখানি বৃহৎ গ্রন্থ রচনায় প্রবৃত্ত হইলেন । ঐ গ্ৰন্থখানি সমাপ্ত হইলে রাজা তাহাকে তিন লক্ষ স্বর্ণমুদ্রা পারিতোষিক দিয়াছিলেন। ঐ অর্থে বসুবন্ধু তিনটী বুদ্ধমুষ্টি স্থাপন করেন । তন্মধ্যে একটী ভিক্ষুণীদিগের জন্ত এবং অপর দুষ্টট সৰ্ব্বাস্তিবাদ শাখাধ্যায়ী ও মহাযান সাম্প্রদায়িকদিগের কল্প নির্দিষ্ট হ'ষ্টয়াছিল। অতঃপর বসুবন্ধু পবিত্র বুদ্ধধৰ্ম্ম পুনঃসংস্থাপনার্থ বিশেষ যত্নের সহিত বৈভাষিক তত্ত্ব অভ্যাস করেন। পরে তিনি, সেই মতপ্রচারে কৃতসংকল্প হন। এইরূপে তিনি মূলের অর্থসঙ্গতি রক্ষা করিয়া তাহার দৈনিক বস্তৃত বা উপদেশের বিবরীভূত অংশগুলির সার গাথার রচনা করিয়া একখানি তাম্রফলকে উৎকীর্ণ করিয়া রাখিতেন এবং তাহাই মত্তমাতঙ্গপুষ্ঠে aড়াষ্টয়া নগরের পথে পথে ঢঙ্কাবাস্ত সহকারে ঘূরাষ্টয়া লষ্টয়া বেড়াইতেন। তাছার গাথার অর্থবিকাশ ও অপূৰ্ব্ব মীমাংসা দেখিয়া কেহই তাছার বিরুদ্ধে মত প্রকাশ করিতে সাহসী হন নষ্ট । এষ্টরূপে ছয়শতাধিক গাথা রচিত হইয়া সমগ্র বৈভায্যের ব্যাথ্যা নিষ্পন্ন হয়। উক্ত কোষ বা কোষকার নামে প্রথিত ।