বস্তি s o se $. बिबग्न “हेक्र८° श्ख्नि कब्रिtङ झ्छ । बगैच्न थाष्ट्रव्र फे'ब्रि अबूनि মট কাইয়া হাত ঘুরাইরা জানিতে যত সময়ের আবগুক, সেই পরিমাণ সময়কে একমাত্র बश् ि। चक्षुषा छफूा १यांझ निभैौणन ७ फेब्रैौणप्र्न cय गमावृ*णांक्छक ब अकूनिशङ्गा फूफ़ि দিতে বা একটি গুরুবর্ণ উচ্চারণ করিতে যে সময় লাগে, সেই পঞ্জিমিত সময়ের নাম মাত্র । সুমকৃরূপে বস্তিপ্রয়োগ করা হইলে বন্তিৰীর্ঘ সমস্ত শরীরে শীঘ্ন প্রসারিত হইবার জন্ত চিকিৎসক রোগীর জঙ্গাস্বয় ও বাহুদ্বয় তিনবার আকুঞ্চন ও তিনবার প্রসারণ করবে। তৎপরে রোগীর করতল, পদতল ও কটিদেশ এই সকল স্থানে হস্ত দ্বারা আয়াত এবং কটিদেশ ধরিয়া শয্যাতে তিনবার নিক্ষেপ কৱিৰে। পাঞ্চিৰয় দ্বারাও পূর্ববং শয্যায় আঘাত করিবে । এইরূপে নিরূহণ বাধা সম্পন্ন হইলে রোগীকে মুখশয্যাতে শয়ন कब्राहेब्र मिझ आकर्ष८१ग्न अद्य शङ्ग फब्रिtठ झहें८द । অসুৰাসন ক্রিয়ার পর যদ্যপি বিন উপদ্রবে ৰায়ু ও মলের সহিত স্নেহ সত্বর নির্গত হয়, তাহা ছইলে ঐ ব্যক্তির অনুবাসনক্রিয়া সম্যকৃরূপে হইয়াছে জানিতে হইবে। ঐক্ষপে স্নেহ নিৰ্গত ২ইলে যদি ক্ষুধার উদ্রেক হয়, তাহা হইলে সায়ংকালে সুসিদ্ধ জয় বা লঘু ত্ৰৰ ভোজন করিতে দিতে হইবে। পরদিন রোগীকে উষ্ণজল বা ধ'রে ও শুষ্টর কাখ করিয়া পান করাইবে । এই নিয়ম অনুসারে ৬ বার, ৭ বার, ৮ বার বা ৯ বার স্নেহৰপ্তি প্রয়োগ করিয়া তৎপরে নিরূহবন্তি প্রয়োগ কৱিৰে । প্রথম যে বস্তি প্রয়োগ করা যায়, তদ্বারা মূত্রাশয় ও বক্তক্ষণ স্নিগ্ধ হয়। দ্বিতীয় বারে শিরোগত বায়ু বিনষ্ট হয়, তৃতীয় বারে ৰল ও বর্ণের উৎকর্ষত জন্মে এবং চতুর্থ বারে রস, পঞ্চমবারে রক্ত, ষষ্ঠবারে মাংস, সপ্তমবারে মেদ, অষ্টমবারে অস্থি এবং নবমবারে বস্তি প্রয়োগ দ্বারা মজ স্নিগ্ধ হইয়া থাকে। অষ্টাদশ দিবস পর্য্যন্ত যথাবিধি বন্তি গ্রয়োগ করিলে শুক্রগত দোষ প্রশমিত হয় । বখানিয়মে ৰতিক্রিয় করে, সেই ব্যক্তি হস্তীর স্থায় বলবান, অশ্বের তুল্য বেগৰা এবং দেবতুল্য প্রভাৰশালী হয়। কক্ষতা ও বায়ুর প্রকোপ থাকিলে প্রতিনি স্নেহবস্তি প্রয়োগ করিখে, কিন্তু অস্কান্ত স্থলে অগ্নিমান্য হওয়ার আশঙ্কা থাকায় তিনদিন অন্তর বস্তিপ্রয়োগ কর্তব্য । রুক্ষ ব্যক্তিদিগের আরमाउाष्ट्र शैर्षकांज cप्रश् ७धबांम कब्रिहण cयमन ८काम जानिठे दत्र मा, उऊन त्रिर्ष पाखिनिशएक अन्नबाजात्र निद्रह वणि প্রয়োগ করলেও কোন অপকার না হইয়া বিশেষ উপকার হইয় থাকে। বস্তিপ্রয়োগ করিলে যগুপি উছা সম্যকৃরূপে অত্যন্তরে «rऊि श्रहैॉनत्र प्रिंयण अरुग्न ८३ दाडि | l বপ্তি _ cयटवल ना रुग्निग्ना यrब्राश्रमाबहे यश्#ि७ इंहेब्र शाब्र, ध्tरु * পূনৰ্ব্বার পুৰ্ব্বমাত্র হইতে অল্পমাত্রায় প্রয়োগ করিবে । বমন বিরেচনাদি দ্বার যদি দেহ শোধন না করিয়া জমুবাসন বস্তিপ্রয়োগ করা হয়, তাহ হইলে ঐ দেহ মলের সহিত সংযুক্ত হইয়া বহির্গত না হইলে শরীরের অৰসন্নত, উদরাখান, পুল, স্বাস এবং পঙ্কাশয়ের গুরুত্ব উপস্থিত হয়, এইরূপ অবস্থায় নিরূহবন্তি কিংবা তীক্ষ ঔষধ সহযোগে তীক্ষ ফলবর্তি প্রয়োগ করিৰে । ৰায়ুর অমুলোমকারক, মলশোধক, অথচ স্নিগ্ধকারক এরূপ বিরেচন এবং তীয় মন্তও এই অবস্থায় প্রশস্ত । স্নেহবন্তি নির্গত না হইলে যদি কোন প্রকার উপদ্রব না ঘটে, তাহা হইলে রক্ষতা প্রযুক্ত উহা নির্গত হয় নাই, বুঝিতে হইবে। অতএব তৎকালে কোনরূপ প্রতীকারের চেষ্টা করিবে না। এক অহোরাত্র কাল অপেক্ষা করিয়া দেখিবে, যদি তন্মধ্যে স্নেহ নির্গত না হয়, তবে সংশোধক ঔষধ দ্বারা দোষের শান্তি করিবে। কিন্তু স্নেহ নিৰ্গত করাইবার জন্ত পুনৰ্ব্বার স্নেহ প্রয়োগ করিবে না। এইরূপ স্নেহপ্রয়োগে বিশেষ অনিষ্ট ঘটিয়া থাকে। গুলঞ্চ, এরও, পুতিকরণ, বামনহাট, বাসক, কর্তৃণ, শূতমূলী, ঝিন্ট ও কাকজঙ্ঘ এই সকল প্রত্যেকে একপল, যব, মাষকলায়, মসিন, বদরী ও কুলখ কলায় এই সকল প্রত্যেকে ২ পল, এই সকল দ্রব্য একত্র করিয়া চারি দ্ৰোণ জগদ্বারা সিদ্ধ করিয়া এক দ্রোণ ( ৬৪ সের ) অবশিষ্ট থাকিতে নামাইয়া তদ্বারা ১৬ সের তৈল পাক করিবে। কন্ধাৰ্থ জীবনীয়গণের ঔষধ প্রত্যেক ১ পল করিয়া গ্রহণ করিবে । এই তৈল স্বারা অনুবাসনবস্তিপ্রয়োগ করিলে সকল প্রকার বাতজ রোগ বিনষ্ট হয়। পামুপযুক্ত নলাদি দ্ৰব্যদ্বারা বস্তিক্রিয়ার দোষে বহুবিধ রোগ জন্মে, এইজন্ত বিশেষ সাবধান হইয়া বস্তিক্রিয়া করিবে। স্নেহ পানে জাহারাদির যে ব্যবস্থা আছে, ইহাতেও সেই ব্যবস্থামুসারে চলিবে । নিরূহবন্তি-নিরূহবস্তি কারণভেদে বহু প্রকার। ইহ। দোষ ও ধাতুসমূহকে যথাস্থানে স্থাপন করে বলিয়া উহার এক নাম আস্থাপন। নিরূহবাস্তর শ্রেষ্ঠ মাত্রা ১। প্রন্থ (জাড়াই সের ) মধ্যমমাত্রা ১ প্রস্থ ( জুই সের ) হীনমাত্রা দেড় সের। ষে ব্যক্তি অত্যন্ত স্নিগ্ধ, উৎক্লিষ্ট দোষসম্পন্ন, উরঃক্ষতরোগাক্রান্ত, কৃশ এবং উদরাম্মান, বমি, হিঙ্ক, অর্শ কাস, স্বাস, গুহয়োগ, শোখ, অতীসার, বিহুচকা, কু, মধুমেহ ও জলোরাদি রোগাভিভূত ব্যক্তি ও গর্ভবতী স্ত্রীকে আস্থাপন প্রয়োগ করিবে না । যে ব্যক্তি বাতব্যাধি, উদাব, বাতরক্ত, বিষমজম, মুজ, ভূক, উদয়, জানাছ, মূত্রঙ্কচ্ছ, অশ্বরী, বৃদ্ধি, অন্থকার, মদারি,
