পাতা:বিশ্বকোষ সপ্তম খণ্ড.djvu/১৩৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

छूनांशंफू ইহার স্তম্ভ ছয়টা এবং স্তম্ভগুলির উপরিভাগে অনেকগুলি সুপ্তি খোদিত আছে। ইহার নিম্নতল দৈর্ঘ্য ও গ্রন্থে ৪৪ ফিট। এই গুহাট ২৯ ফিটু গভীর। উর্দুদেশে একটা ছিদ্র আছে ; সেই ছিদ্র দিয়া আলো প্রবেশ করে। আন্ধদখাজির মূকোর্ব মুসলমান রীতি অনুসারে নানাবিধ ভাস্কর কার্ষে সুশোভিত ; কিন্তু ইহার ভাস্করকার্য্য বাহাদুরখাজি ও লাড়লি বিবির মূকোর্বার গঠন হইতে অন্তবিধ । भृशैकू७ ब उदनांथं नरब्रांदब्र ७दर उांशद्रहे उँौहद्र उदনাথের পুরাতন প্রস্তরময় মন্দির দণ্ডায়মান । এই মন্দিরের চৌকাঠে একটা প্রাচীন লিপি আছে । গির্নর পাহাড়ের সামুদেশে বোরদেবীর মন্দিরও বিখ্যাত। জুনাগড়ের ছয় মাইল পশ্চিমে থেঙ্গারবাব। ইহার অধিরোহিণীর নিম্নভাগ দ্বিতল । এখন এই বাবট ধ্বংসপ্রায় । জুনাগড় ও দামোদরকুণ্ডের মধ্যবৰ্ত্তী পাহাড়ে অশোক, ঙ্গন্দগুপ্ত এবং রুদ্রদামার তিনখানি প্রাচীন শিলালিপি উৎকীর্ণ অাছে। জুনাগড়ের উত্তরাংশে মাই-ঘধেচি নামক স্থানের মধ্যে দাতার নামে একটী ক্ষুদ্র গুহা আছে, ইহার নিকটে ৩৯ ফিটু লম্বা একটা মসজিদ আছে। ইহার দ্বারের ভাস্করকাৰ্য্য এবং স্তম্ভের আকৃতির প্রতি দৃষ্টিপাত করিলে বোধ হয় যে পূৰ্ব্বে এখানে মহাদেবের একটা মন্দির ছিল। মাই-ঘধেচি স্থানের নিকট খাপ্রাকোড়িয়ার পাচটা গুহ । ইহার প্রত্যেকট অন্যান্ত গুলির সহিত সংযুক্ত। খাপ্রাকোড়িয়াগুহার বিষয় পূর্বেই লিখিত হইয়াছে । এই গুহাগুলিতে ৫৯টী স্তম্ভ আছে এবং স্তম্ভগুলির অগ্রভাগে সিংহ প্রভৃতি পশুর প্রতিমূৰ্ত্তি খোদা আছে। ইহার তৃতীয় গুহাটার প্রাচীরে পারস্য ভাষায় খোদিত একখানি লিপি আছে। বামনস্থলী বা বাস্থলীতে স্বৰ্য্যকুণ্ড। জুনাগড় ও নিকট“বৰ্ত্তী স্থানের অধিবাসিগণ পৰ্ব্বোপলক্ষে এই স্বৰ্য্যকুণ্ডে আসিয়া স্নান করে। কুওট দৈর্ঘ্য প্রস্থে ৩২ ফিটু। পূৰ্ব্বে যে জমা-মসজিদের বিষয় উল্লিখিত হইয়াছে, তাহ প্রথমে হিন্দুদিগের একটা মন্দির ছিল এবং বলিরাজের সভা বলিয়া সাধারণের পরিচিত। ইহার অনেকাংশ মুসলমানগণ ভঙ্গ করিয়া মসজিদে পরিণত করিয়াছে। এই মসজিদের দক্ষিণভাগে একটী অন্ধকারময় কক্ষ অাছে। সেই কক্ষের একটা স্তম্ভে ১৪•৮ সংবতে উৎকীর্ণ একখানি সংস্কৃন্ত শিলালিপি আছে । জুনাগড়ের মানোল নামকু নগরেও একটা জমামসজিদ আছে, এই গৃহ পূৰ্ব্বে ১২-৮ সম্বতে জেঠুবা-রাজগণ নিৰ্ম্মাণ করেন তৎপরে ১৩৬৪ খৃষ্টীত্বে সমসূর্ণ উহা মসজিদে [ ১৩৫ ] द्यूमांशंछ् পরিণত করেন। এখানকার একটা প্রাচীন দেবমন্দিরও বাবলী পুঁজিদ নাম ধারণ করিয়াছে। এই মসজিদে ১৪৫২ সম্বতে উৎকীর্ণ শিলালিপি আছে। দেলবাড় ও উনার নিকট গুপ্তপ্রয়াগ, ব্রহ্মগয়া, রুদ্রগয়া ও বিষ্ণুগয়া প্রভৃতি কএকটা তীর্থ আছে । তুলসীপ্তামের দুইমাইল পূৰ্ব্বে ভীমচাস নামে একট পরিখা আছে। ১২ ফিটু উচ্চ হইতে জামের নদীর জল এই স্থানে পতিত হইতেছে। কথিত আছে, একদিন ভৗমজননী कूखैौनरी त्रिशानाडूद्रा श्या उौरमब्र निक छश ७धार्थना করিলে, ভীম লাঙ্গল স্বারা জমি বিদ্ধ করিলে যথেষ্ট পরি মাণে জল বাহির হইল। এই জন্তই এই পরিখা ভীমচাস नाम थाऊ श्ब्राहरु । ऐशब्र निकै कूडोज़ नाcभ ७कन्नै মন্দির প্রতিষ্ঠা করা হইয়াছে । সুত্রাপাড়া গ্রামে চরণেশ্বর কুণ্ডে অনেক লোক পৰ্ব্বোপলক্ষে স্নান করে । এই কুণ্ডের অল্প দূরে একটা স্বৰ্য্যের মন্দির আছে। এই মন্দিরের দ্বারদেশে একখানি খোদিত লিপি আছে ।

  • চক্রতীর্থে (বিষ্ণুগয়া ) একখানি প্রস্তরলিপি পাওয়া গিয়াছে। এই লিপিখালি বালবোধ অক্ষরে লিখিত। জুনগড়ের নিকটবর্তী গির্নর পর্বত পূৰ্ব্বে উজ্জয়ন্ত নামে কথিত হইত। [ উজ্জয়ন্ত দেখ। ] গিৱনর পাহাড়ের ২৭১০ ফিট্‌ উচ্চে অনেকগুলি অতি প্রাচীন জৈনমন্দির অাছে ।

গির্নরের ভবনাথ-সঙ্কটের নিকট ছুইটী ক্ষুদ্র নদী আছে ; ইহার একটর নাম সোণারেখা। এই স্থানের নিকট একটী প্রাচীন বাধের রেখা দেখিতে পাওয়া যায়। এই বঁtধট দামোদরকুণ্ডের অনতিদূরে মুসলমান ফকীর জরাসার মসজিদের ঠিক বিপরীতদিকে । রুদ্রদামার যে খোদিতলিপি পাওয়া গিয়াছে, তাহাতে লিখিত আছে যে এই বঁধে রাজা রুদ্রদামার রাজত্বের দ্বাবিংশ বৎসরে ভগ্ন হইয়া পড়িয়াছিল। কিন্তু কোন কোন প্রত্নতত্ত্ববিৎ রুদ্রদামার রাজত্বকালে এই বাধট যে ছিল, তদ্বিষয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেন। তাছারা বলেন, ইহা রুদ্রদীমার পরে নিৰ্ম্মিত হইয়াছে এবং খোদিতলিপিতে যে সময় বর্ণিত আছে তাহ ক্ষত্রপ মুদ্রার প্রচারকাল। পুষ্যগুপ্ত গির্নরের পাদদেশে সুদর্শন নামে একটী বাপী श्वनन कब्राहेब्रांझिरणन। ७कनिन अकया९ बूटेिं इ७ब्रांब्र ইহার জল এত বৃদ্ধি প্রাপ্ত হইয়াছিল যে জলের গতিতে একটা বাধের কতকাংশ ভাঙ্গিয়া পড়িল। জুনাগড়ে মুদৰ্শনকুণ্ডের नांम ५धन बिलूथ् । জুনাগড়, কালাহালি (অথবা রোল) জমিদারীর রাজধানী।