পাতা:বিশ্বকোষ সপ্তম খণ্ড.djvu/২১৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

জৈন গত বা গুণপ্যায়ের অপেক্ষায় অনেক বলিয়। জ্ঞান হয়, এক অর্থাৎ অদ্বিতীয় উত্তমোত্তম, জ্ঞানস্বরূপ অর্থাৎ কেবলঞ্জান তোমার স্বরূপ, অমল অর্থাৎ অষ্টাদশ দোষৰূপ মল তোমাতে নাই, তুমি সৎপুরুষ বলিয়া অভিহিত । বিভিন্ন জৈনসম্প্রদায় । শ্বেতাম্বর ও দিগম্বর এই দুই সম্প্রদায় হুইতে আবার অনেকগুলি গচ্ছ উৎপন্ন হইয়াছে। ধৰ্ম্মসাগরগণি রচিত কুপক্ষকৌশিকসহস্রকিরণ বা প্রবচনপরীক্ষা নামক গ্রন্থে তপাগচ্ছ ব্যতীত আর দশটা মতের উল্লেখ আছে । যথা ১ ক্ষপণক বা দিগম্বর, ২ পৌর্ণনীয়ক, ও থরতর বা ঔষ্ট্রক, ৪ পল্লধিক বা আঞ্চলিক, ৫ সাৰ্দ্ধপোঁর্ণমীয়ক, ৬ আগমিক বা ত্রিস্তুতিক, ৭ লুম্পাক, ৮ কটু ক, ৯ বন্ধ্য বা বীজমত এবং ১০ পাশচন । ধৰ্ম্মসাগর . লিখিয়াছেন, উক্ত দশটা মতের মধ্যে দিগম্বর, পৌর্ণমারক ঔষ্টিক ও পাশচন্দ এই চারিশাখা আদি জৈন হইতেই বাহির হইয়াছে, স্তনিক বা আঞ্চলিক, সাৰ্দ্ধপেীর্ণমীরক ও আগমিক পৌণর্মারক মত হইতে এবং লুম্পাক, কটুক ও বন্ধ্য এই তিনটীর মধ্যে বন্ধ্য লুম্পাক হইতে বহির্গত একটা পৃথক্ সম্প্রদায় হইলেও স্বাধীনভাবে ঐ কয়ট মত প্রবর্তিত হইয়াছিল । ঐ দশটা মতাবলম্বী বা শাখাভূক্ত জৈনেরা ধৰ্ম্মসাগরের মতে অতীর্থক অর্থাৎ প্রকৃত জৈন বলিয়া গণ্য হইতে পারে না । ঐ দশশাখার উৎপত্তি সম্বন্ধেও প্রবচনপরীক্ষায় এইরূপ লিখিত আছে— দিগম্বরোৎপত্তি। রথধীরনগরে শিবভূতি বা সহস্রমল্প নামে এক রাজভৃত্য বাস করিতেন। এক দিন তিনি মাতার উপর ক্রুদ্ধ হইয়া রজনীযোগে গৃহ ত্যাগ করিয়া আর্য্যকৃষ্ণ নামে একজন জৈনসুরির উপাশ্রয়ে উপস্থিত হন। শিবভূতি পাজার নিকট হইতে এক খানি উত্তম কম্বল উপহার পাইয়াছিলেন ; সেই কম্বলখানির উপর তাহার বড় যত্ন ছিল। এক দিন উtহার অসাক্ষাতে গুরুর আদেশে সেই কম্বলখনি ছিন্ন ভিন্ন করিয়া ফেলা হয়। পরে শিবভূতি আপনার সাধের কম্বলের দুর্দশা দেখিয়া অত্যন্ত ক্রুদ্ধ হইলেন এবং গুরু আজ্ঞা লঙ্ঘন করিয়া প্রতিজ্ঞা করিলেন, আর এ জগতে তিনি কোন প্রকার বসন ভূষণ ব্যবহার করিবেন না। তৎক্ষণাৎ তিনি গুরুকে পরিত্যাগ করিয়া চলিয়া আসিলেন । র্তাহার ভগিনী উত্তরাও ভ্রাতার ন্যায় দিগম্বরী হইলেন। কিন্তু শিবভূতি স্ত্রীলোকের নির্বাণ হইতে পারে না বলিয়া ভগিনীকে তাহার অনুবর্তী হইতে নিষেধ করিলেন। পরে তিনি কৌণ্ডিল্য ও কোট্রীর নামক দুইজন শিষ্যকে দীক্ষা ४छनाम्नायंIनt१ब्र वTांशाशूर्नाछ जष कब्र हईल . [ ২১১ ] , | टेक्कम দিলেন ; তখন হইতে বোটিক বা নগ্নfচার্যগণের শাখা প্রবৰ্ত্তিত হইল। স্ত্রীমুক্তিনিষেধ ও নগ্নতাই দিগম্বরের মুখ্য মত । পৌর্ণমীয়ক পক্ষোৎপত্তি। বীরগতাদের ১৬২৯ বর্ষ পরে অর্থাৎ ১১৫৯ সম্বতে পৌর্ণমীয়ক মত উৎপন্ন হয় । মতোৎপত্তির কারণ এইরূপ— রাজশ্ৰীকৰ্ণবরিক গ্রামে চন্দ্র প্রভ, মুনিচন্দ্র, মানদেব ও শাস্তি নামে চারিজন সতীর্থ বাস করিতেন । ১১৪৯ সম্বতে শ্ৰীধর নামে এক জৈন বহু ব্যয়ে জিনেস্ক্রপ্রতিমা প্রতিষ্ঠা করিবার জন্ত চন্দ্র প্রভের নিকট আসিয়া প্রার্থনা করেন যে, তাহার কনিষ্ঠ মুনিচন্দ্রকে প্রতিষ্ঠাব্রতে ব্ৰতী করুন। চন্দ্র প্রভ ঈর্মপরবশ হইয়া বলিলেন—“সাধু এই কার্যে যোগদান করিতে পারেন না।” এইরূপে শ্ৰীবক প্রতিষ্ঠার নিয়ম লঙ্ঘিত হইলে কেহই তাহার অমুগামী হইতে চাহিল না । তখন ১১৫৯ সম্বতে এক দিন চন্দ্র প্রভ শিষ্যগণের সমক্ষে প্রকাশ করিলেন যে, পদ্মাবতী দেবী তাহাকে স্বপ্নে দেখা দিয়া বলিয়াছেন, “তোমার শিষ্যগণকে বলিও শ্রাপক প্রতিষ্ঠা ও পূর্ণিমাপাক্ষিক * সত্য, অনন্তকাল হইতে চলিয়া আসিতেছে।” এইরূপে পৌর্ণমীয়ক শাখা বাহির হইল + । থরতরোৎপত্তি । ধৰ্ম্মসাগর প্রতিবাদ করিয়া লিখিয়াছেন, সাধারণতঃ খরতরগচ্ছপট্রাবলীতে ১৯২৪ সম্বতে বদ্ধমানের শিষ্য জিনেশ্বর হইতে খরতর উৎপত্তি কথিত হইয়া থাকে, কিন্তু তাহ প্রকৃত নহে, ১২০৪ সম্বতে জিনদত্তস্থরি হইঠেষ্ট থরতর নাম প্রবর্তিত হয় । এ সম্বন্ধে তিনি জিনপতির শিষ্য সুমতিগণির গণধরসাৰ্দ্ধশতকবৃহস্কৃত্তি উদ্ধৃত করিয়া লিথিয়াছেন অভয়দেব নিজে জিনবল্লভকে পট্টস্থ করেন নাই, তিনি জানিতেন, তাহাতে তাহার অপর শিষ্যগণ সম্মত হইবে না। কারণ, জিনবল্লভ পূৰ্ব্বে এক চৈত্যবাসীর শিষ্যত্ব গ্রহণ করিয়াছিলেন। তিনি আপন শিষ্ণু বদ্ধমানকেই উত্তরাধিকারী স্থির করিয়াছিলেন । কিন্তু তিনি সুবিধা পাইয়া জিনবল্লভকে পট্টস্থ করিবার জন্ত প্রসন্নচন্দ্রকে আদেশ করেন। প্রসন্নচন্দ্র আবার দেবভদ্রকে দিয়া সেই কাৰ্য্য সমাধা করেন। ধন্মসাগর আরও বলিয়াছেন, দুলভরাজের সভায় ১ - ২৪ সম্বতে চৈত্যবাসী পরাজিত হইলে জিনেশ্বর খরতর বিরুদ লাভ

  • भूर्मिमाद्र किन ८ष *क्रिक उठभालन कब्र याग्न, छाश८कई शूर्षिभ*क्रिक यtश ! किङ् छैद्ध भङारुलविण* भूमिंभ।। ७ च्प्रभावशt छेछब्र তিথিতেই যে ব্ৰতপালন করেন, তাহাকেই পূর্ণিমাপাক্ষিক কহে ।

+ চন্দ্রপ্রঙের ধৰ্ম্মোপদেশ প্রচারের জন্ত মুমিচত্র পাক্ষিকসগুতি রচনা क#न ।