বিশ্বাস-লিঞ্জয় । $ $ 4 ভূতলশায়ী হইতেছিলেন, এমন সময়ে চন্দ্র ও সূর্য্য পূৰ্বানুভূত ঘটনা উপস্থিত দেখিয়া অগ্রসর হইয়া পিতাকে ধরিলেন। ক্ষকৈ কাল পরে মহেন্দ্র বাবু বলিলেন, “ জননীকে দর্শন করে নাই।” বিচারক এই কথা শুনিয়া তৎক্ষণাৎ প্রসন্নকে বলিলেন, “ তোমার মাত৷ ঐ গৃহে তোমার অপেক্ষা করিতেছেন। তুমি একাকী গিয়া তাহার সহিত সাক্ষাৎ কর।” প্রসন্ন প্রদর্শিত দ্বারাভিমুখে গমন করিলেন। এই সময়ে তাহার গাত্র উদ্বেগে কম্পিত হইতে লাগিল; তিনি অবিচলিত পদে গমন করিতে চেষ্টা করিলেন বটে, কিন্তু नमूनाझ३ ठूथ इ३त्न। अङ्गु याङना निबश्वन ऊंशज्ञ হস্ত পদই কম্পমান হুইল । তাহার হস্ত শীতল ও অবশ হুইয়া গেল। তিনি যেন ক্ষণিক শান্তিলাভের নিমিত্ত উত্তপ্ত ললাটদেশে হস্তাপর্ণ করিলেন । কিন্তু ললাটের শিরা সকল বিস্তৃত ও স্ফীত হইয়া, তাহার আন্তরিক বেদন প্রকটিত করিল। তিনি আত্মভূর্বে গোপন করিতে পারিলেন না। অতর্কিতভাবে তাছার মুখহইতে এই প্রার্থনা নিঃস্থত হইল, “ত্ৰাণকৰ্ত্তা, তুমি স্ত্রীজাতিহইতে জন্মগ্রহণ করিয়াছ, সস্বেহনেত্রে দৃষ্টিপাত কর।” এই কথা বলিয়া জননীসমীপে উপস্থিত হইলেন । 總 র্তাহাকে দেখিবামাত্র, “ আমার রতন মণি! আমার চাদ । আমার জীবনতারা! আমি আজি কি শুনিলাম, বাবা ” উচ্চৈঃস্বরে এই কথা বলিয়া, প্রসন্নের মাতা অনবরত শোকসন্তপ্ত অশ্রুধারা বিসর্জন করিতে ২ বলি: লেন, . বাবা আমার! তুমি নাকি আমাকে ত্যাগ
