পাতা:বিশ্বাস বিজয়.pdf/১২৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Ꮌ ᏱᎭ• বিশ্বাস-বিজয়। করিলে! যে তোমাকে অতিকষ্টে গৰ্ত্তে ধারণ, বাল্যাবধি অরুত্রিম স্বেছে ও যত্নে লালন পালন করিয়াছে, যাহার প্রসাদে তুমি এখন মানুষ হইয়া উঠিয়াছ, তাহাকে ত্যাগ ! তুমি আমাকে পরিত্যাগ করিবে! না না, এ সকলই দুঃস্বপ্নমাত্র, এখন সে সমুদায় গিয়াছে। অামরা জাগরিত হইয়াছি, তুমি এখন আমার সঙ্গে যাইবে। আমি জানি অবশ্যই যাইবে।” প্রসন্ন উচ্চৈঃস্বরে বলিলেন, “ মা ! মা ! আমি মরিলাম! श्रां★नि इन्निड रुडेन, नडूबा श्राभि उंच्यांम रुझेद । ८रु ঈশ্বর ! ইহা সামান্য ত্যাগ স্বীকার নয় বটে, কিন্তু এই ক্ষতি স্বীকার তোমার বেদির সম্মুখে অতি অকিঞ্চিৎকর।” এই কথা বলিতে ২ তাহার যত্বরক্ষিত অস্তুবেদনা উপস্থিত হইল । তিনি জননীকে সম্বোধন করিয়া বলিলেন, * মাতঃ ! আমাকে আপনার ত্যাগ করিতে হইবে।” - সন্তগুচিত্ত প্রসন্নের মাতা পুপ্রকে আলিঙ্গন করিয়া বলিলেন, “ তোমাকে যেতে দেওয়া! আমার প্রাণধন ! তাহা কোন প্রকারেই হইবে না। হায়! চতুৰ্দ্দিকৃ অন্ধকারময় হইয়াছে। কি সূৰ্য্য, কি চন্দ্র, কি নক্ষত্ৰ সকলেই যেন ক্ৰোধে অস্তগত হইয়াছেন । হায়! আমি কি হতভাগিনী! আমি এমন কি পাপ করিয়াছিলাম, যে আমার এ ৰূপ সর্বনাশ হইল ! বৎস! তুমি আমাদের বাটীর আলোক, তুমি কেমন করিয়া ঘর অন্ধকারময়, অনুৎসাহময় ও অৰুণ্যময় করিয়া যাইবে ? আমি তোমা বিনা জীবন ধারণ করিতে পারিব না। কুসুমের শিশিরবিভু, ব্যাধানুস্থত মৃগশাবকের স্নিগ্ধচ্ছায় নিবিড় কানন,বৈদ্যু