পাতা:বিশ্বাস বিজয়.pdf/৯৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

* や বিশ্বাস-বিজয় । চতুর্থ অধ্যায়। পরদিন প্রাতঃকালে কামিনী জাগরিত হইয়া দেখিলেন, প্রসন্ন তাহার উঠিবার পূর্বেই চলিয়া গিয়াছেন। এই ঘটনায় ও পূর্বরান্ত্রির তাদৃশ অদ্ভূতৃভাবে কামিনীর অন্তঃকরণ বিষম ব্যাকুল হইয়া উঠিল। পিতামস্থী প্রসন্নকে অত্যন্ত ভাল বাসিতেন, এই নিমিত্ত কামিনী প্রিয়তম সংক্রান্ত দুর্ভাবনার বিষয় জানাইতে তৎসমীপে গমন করিলেন । সাধুশীলা রদ্ধা যথাসাধ্য অনুসন্ধান করিলেন, কিন্তু বাটীর কোন স্থানেই দেখিতে পাইলেন না। প্রসন্নকে বাহির হইতেও কেহ দেখেন নাই। অবশেষে তিনি বাটীর সকলের উঠিবার অগ্রে অতি প্রত্যুষেই বেড়াইতে গিয়াছেন, সকলে এই স্থির করিলেন। কিন্তু বেলা হইল, প্রসন্ন আসিলেন না দেখিয়া, বাটীর পরিবারমাত্রেই ভীত হইলেন ; এবং তাছাদের অন্তঃকরণে নানা আশঙ্কা উপস্থিত হইতে লাগিল। মহেন্দ্র বাবুর একটা বৃদ্ধপিসি বলিলেন, “প্রসন্নকে ভূতে লইয়া গিয়াছে।” যদিও সকলে এই কথায় প্রত্যয় করিলেন না, কিন্তু তৎকালে ইহাতেই সকলের অন্তঃকরণে ভয় উপइिऊ रुझेज ! সূৰ্য্যকুমারের অন্তঃকরণে এই ভয় হইল, যে প্রসন্ন জলমগ্ন হইয়াছেন ; কিন্তু তিনি এই কথা আপন মাতার সমীপে উল্লেখ না করিয়া কেবল চন্দ্রকুমারকেই বলিলেন.চন্দ্রকুমার বিশ্বাস করিলেন না। কিছু দিন পূর্বে একদা প্রসন্ন বেড়াইতে গিয়াছিলেন, সেই সময়ে, তাহার