( so ) দ্রব্য, তাইtয়ই পুজাঙ্গত কল্পনা করেন তাহীদের মতে স্বাগত ও বন্দলের পুজাঙ্গত হইতে পারে না। বাস্তবিক উহা যে পুজাঙ্গ তাহা শাস্ত্রে স্পষ্টই উক্ত আছে। যথা, অহ্নিক তত্ব ধৃত আচার চিস্তামণি বচন ।
- অসমং স্বাগতং পাদ্য মর্ঘ্য মাচমনীয় কং | মধুপকাচমনস্নান বসনা ভরণ নিচ । গন্ধপুষ্পধুপদীপেী নৈবেদ্যবন্দনং তথা” । ইতি ।
আসন, স্বাগত, পাদ্য, অর্ষা, আচমনীয়, মধুপর্ক, পুনরাচমন, স্বাম, বসন, অীভরণ, গন্ধ, পুষ্প, ধুপ, দীপ, নৈবেদ্য, এবং বন্দন, এই ষোড়শ টি পুজার অঙ্গ । এবং হরিভক্তি বিলাস ধৃত আগম। যথা,— **অাসন স্বাগতে সগর্ঘ্যে পাদ্য মাচমনীয় কং | মধুপকাচমমান বসন। ভরণানিচ । সুগন্ধ সুমনো ধূপ দীপ নৈবেদ্য বন্দনং | প্রয়োজয়েদর্চনায়া মুপচারাংস্তু ষোড়শ” । ইতি । জ্ঞাসন, স্বাগত, অৰ্ঘ্য, পদা, আচমনীয়ক, মধুপর্ক, আচমন, স্বান, বসন, আভরণ, উত্তমগন্ধ, পুষ্প, ধূপ, দীপ, নৈবেদ্য, এবং বন্দন, এই ষোড়শটি উপচার পুঞ্জতে প্রয়োগ করিৰে । এবং অন্যান্ত শাস্ত্রেও এতদ্বিষয়ক ভুরি ভুরি প্রমাণ দেখিতে পাওয়া যায় ! ইহাতেও যদ্যপি কহেন যে প্রদর্শিত প্রমাণ মধ্যে ষোড়শ উপচার যাহ। নিরূপিত হইয়াছে, উহ। পুজtঙ্গরূপে স্বীকার্য্য । কিন্তু " উক্ত এষাড়শ উপচার মধ্যে আবাহন নাই অতএব আবাহন পুজাঙ্গ হুইবে না, ইহtও কহিতে পরিবে না । কারণ, আৰোহন ষে পুজtঙ্গ
