পাতা:বুদ্ধিমালা - প্রথম ভাগ.pdf/২৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

[ २० ] ঐ সম্প্রদায়ের একজন ধনী মহাজন সেীমমাথার্মান মানসে আগমন করিয়ছিল। তাহার সমভিব্যাহারে একযুবতী কিধৰাৰুন্য ছিল, ঐ ঘোষার এরূপ রূপলাবণ্য যে, মন্দিরষ্ঠ তাবল্লেকেরই নয়ননিমেষ হরণ করিল। রজঃপুতদিগের কন্যারা বিধৰ হইলে প্রায় দেবতার পরিচর্যাতেই অতীবাক্ষরক্ত থাকে; তাহারদিগের এমত সংস্কার অাছে যে, দেবতার বিধবার্পিত সামগ্ৰীসকল পরমপবিত্র জ্ঞানে,আগ্রহ পূৰ্ব্বক গ্রহণ করিয়া থাকেন। ঐ দিবস আমার পুজীয় গালা, সুতরাং আমীর সহিত ঐ তরুণীর অনেক কথোপকথন হইল, এমন কি নিবেদ্য দ্রব্যও হাতেই গ্রহণ করিতে হইল। এই ঘটনায় আমার পুজা করতি দুরে গেল; বরং আমি একাগ্র-চিত্ত হইয়া সতৃষ্ণ-নয়নে ঐ নবীন লঙ্গনার প্রতি বারংবার দৃষ্টিপাত করিতে লাগিলাম। তখন বুদ্ধজ্ঞাতিবর্গ আমার দুষ্টাভিসন্ধি বুঝিতে পারিয়া চতুর্দিকে দণ্ডায়মান পূৰ্ব্বক তিরস্কার করিতে লাগিলেন অরে মূৰ্খ! তুই আপনি মজিলি এবং আমারদিগকেও মজাইলি ভোর পিতার উপদেশ কি এইরূপে পরিণত হইল ? পেীরহিত্য কাৰ্য্যে জলাঞ্জলি দিয়া এককালে কুলের কণ্টক হইলি ? তুই এদেশীয় রজঃপুতদিগের আচার ব্যবহার কি কিছুই জানিস না ? উহার নিজে অতি পবিত্র এবং অন্যকেও অপবিত্র দেখিলে ভাঁহার সৰ্ব্বনাশ করে । এক্ষণে নিৰ্ব্বাসন কি জীবন নিধন, এছুয়ের মধ্যে তোর অদৃষ্টে কি আছে সোমনাথই জানেন । বৃক্ষ ক্ষতিদিগের এই সকল তিরস্থত বাক্ষ আকর্ণন