প্রথমোহধ্যায়ঃ—চতুৰ্থং ব্রাহ্মণ । ২৬৩ লোকের আসক্তি নিবারণ করাই তাঙ্গর মুখ্য উদেখ ; সুতরাং ইহা কখনই প্রকাশক মাত্র ] । ৩৫ আচ্ছা, আত্মাও যেরূপ অবিজ্ঞাত, অনাত্মাও ঠিক সেইরূপই অবিজ্ঞাত ; श्रङब्रा९ डेङब्रहे ड्रणा ; कोटजहे अञ्च ७ अनाद्य प्लेच्नइँ क्लाङवा विषग्र , ७भङ অবস্থায় “আত্মা ইত্যেব উপালীত” শ্রীতি অনুসারে কেবল আয়োপাসনাতেই যত্ন করিতে হইবে, অনায়োপাসনাতে নহে, ইহার কারণ কি , তদ্ভৰ্ত্তরে বলা হইতেছে—সেই এই প্রস্তাবিত আত্মাই পদনায় অর্থাং উপাসকের একমাত্র প্রাপ্তব্য ; তস্তিন্ন আর কিছুই প্রাপ্তব্য নহে । শ্রুতির অন্ত সৰ্ব্বত শব্দে যে মষ্টা বিভক্তি রছিয়াছে, তাহার অর্থ হইতেছে--নিদ্ধারণ, অর্থাৎ সমস্ত জগতের মধ্যে। “যৎ অয়ম আত্মা” অর্থ—যাহ। এই আত্মতত্ত্ব। ভাল, তাহ হইলে, আর কিছুই কি জ্ঞাতব্য নাই ? না, সে কথাও নয় ; তবে কি না, অপর সমস্ত বস্তু জ্ঞাতব্য হইলেও সে সমুদায়ের জন্য অ'র স্বতন্ত্র জ্ঞানের আৰম্ভক হয় না, এই আত্মবিজ্ঞানেই সে সমস্তও বিজ্ঞাত ইয়া যায়, ইহার কারণ এই যে, আত্মাকে বিশেষভাবে জানিতে পরিলে, তাঙ্গ দ্বারাই, এই যে সমস্ত অনাত্মবন্ত আছে, তৎসমস্তই বিশেষরূপে বিজ্ঞাত ইয়া যায়। ভাল, এক বস্তু জানিলে তাহা দ্বারা ত অপর বস্তু কখনও জানা যার না ? হুঁ-—জানা যায়, ছন্দুভি প্রভৃতি দৃষ্টান্ত দ্বারা আমরা এ আপত্তির পরিষ্কার করিব । ৩৬ আচ্ছা, জিজ্ঞাসা করি, ইহাই জীবের একমাত্র প্রাপ্তব্য হয় কি প্রকারে ? স্থা, বলা যাইতেছে-জগতে যেমন নষ্ট ( হারাণ ) পশুকে অনুসন্ধান করিতে যাইয়া তাহার পদ দ্বারা—খুরচিহ্ন দ্বারা তাহাকে লাভ করে, তেমনি আত্মাকে লাভ করিলেই তদ্বারা অপর সমস্ত বস্তুই লাভ করা হইয় থাকে । এখানে শ্রুতির ’পদ’ শব্দে গোপ্রভৃতি পশুর খুর-চিহ্নিত স্থানকে লক্ষা করা হইয়াছে। ভাল কথা, এখানে আত্মবিজ্ঞানে যে, অপর সমস্ত বিষয়ের বিজ্ঞান, তাহা হইতেছে আলোচ্য বিষয়, তাহার মধ্যে সম্পূর্ণ লাভের কথা ত, অপ্রাসঙ্গিক ; অতএব সে কথা বলা হইতেছে কেন ? না, এ আপত্তিও হইতে পারে না ; কারণ, এখানে জ্ঞান ও লাভ, এই উভয়েরই অর্থ এক, এবং শ্রুতিরও তাঁহাই অভিপ্রেত। কেন না, আত্মার অলাভ অর্থ-অজ্ঞান ভিন্ন আর কিছুই নহে ; স্বতরাং বুৰিতে হুইবে, আত্মাকে জানাই আত্মার লাভ ; কিন্তু অনান্ম-বস্তুর লাভ ষেরূপ অপ্রাপ্তের প্রাপ্তি, আত্ম-লাভ কখনই সেরূপ হইতে পারেন ; কারণ,
