প্রথমোহধ্যায়ঃ—চতুৰ্থং ব্রাহ্মণম্। రీఫిలి ঈয়মুনস্তরবর্ধন্ত প্রয়োগে ভূেমাহ-পূৰ্ব্বলপতি। ব্রাহ্মণাভিত্তবে পাপীয়স্তুমিত্যেতদুদাহরণেন বুদ্ধাবারোপন্নতি—যথেতি ॥ ৪৮ - ১১ ॥ 姆” ভাষ্যণনুবাদ 1–“ব্ৰহ্ম বা ইদমগ্র আসীৎ” ইত্যাদি। ষে ব্ৰহ্ম অগ্নিসৃষ্টির পর অগ্নিভাবাপন্ন এবং ব্রাহ্মণ-জাত্যভিমান নিবন্ধন ব্ৰহ্ম-নামে অভিহিত । এই ক্ষত্রিয়াদি জাতিসমূহ [ অগ্ৰে ] একমাত্র সেই ব্ৰহ্মই—ব্রহ্মের সহিত অভিন্নরূপই ছিল,-ক্ষত্রিয়াদি বিভাগ ছিল না । সেই ব্ৰহ্ম একাকী—পরিপালনক্ষম ক্ষত্রিয়াদিরহিত হইয়া থাকিতে সমর্থ হইলেন না, অর্থাৎ কৰ্ম্মসম্পাদনে সমর্থ হইলেন না । সেই কারণে, সেই ব্ৰহ্ম—‘আমি ব্রাহ্মণ, আমার পক্ষে এইরূপ কৰ্ম্ম করা আবগুক এইরূপ চিন্তার পর ব্রাহ্মণজাত্যুচিত কৰ্ম্ম করিতে ইচ্ছুক হইয়া, আপনার কৰ্ত্তব্য কৰ্ম্মে কর্তৃত্ব রক্ষার নিমিত্ত শ্রেয়োরূপ–একটা সুপ্রশস্ত জাতি উত্তমরূপে সৃষ্টি করিলেন । তিনি যাহা স্মৃষ্টি করিলেন, সেই শ্রেয়োরূপ বস্তুটি কি ? না, ক্ষত্ৰ—ক্ষত্রিয়জাতি ; তাহাই বিভিন্ন ব্যক্তিক্রমে দেখাইতেছেন—জগতে এই যে, দেবগণের মধ্যে প্রসিদ্ধ ক্ষত্ৰিয়গণ জাতিনির্দেশস্থলে একেতেও বৈকল্পিক বহুবচন হুইবার বিধান থাকায়, অথবা ব্যক্তিভেদে একেতেও ভেদ আরোপ করায় ‘ক্ষত্রাণি’ শব্দে বহুবচন হইয়াছে । অভিপ্রায় এই যে, ইন্দ্রাদি-বরুণাদির ব্যক্তিগত বহুত্বের সহিত তদীয় ক্ষত্ৰিয়জাতিরও অভিন্নত্ব আরোপ করায় এখানে বহুবচনের ব্যবহার অসুচিত হয় নাই । ১ তাহার কে কে ? এই আকাঙ্ক্ষায়, তাহদের মধ্যে যাহারা অভিষিক্ত ক্ষত্রিয়, বিশেষভাবে তাহাদিগকেই নির্দেশ করিতেছেন—দেবগণের রাজাইন্দ্র, জলজন্তুর রাজ্য—বরুণ, ব্রাহ্মণগণের রাজ্য—সোম, পশুগণের রাজা-রুদ্র, বিদ্যুৎপ্রভৃতির রাজা—পর্জন্ত, পিতৃগণের রাজা—যম, রোগাদির রাজা-মৃত্যু ও জ্যোতিঃসমূহের রাজা—ঈশান, ইত্যাদি দেবক্ষত্রিয়গণকে স্বষ্টি করিয়াছিলেন }। বুঝিতে হইবে, এই দেবক্ষত্রিয়স্থষ্টির পরে, ইন্দ্রপ্রভৃতি ক্ষত্রিয়দেবতাধিষ্ঠিত চঞ্জস্বৰ্য্যবংশীয় পুরূরবীপ্রভৃতি মনুষ্য-ক্ষত্রিয়ের সৃষ্টি হইয়াছে এবং ইহার জগুই’ এখানে দেবক্ষত্রিয়স্থষ্টির অবতারণা করা হইয়াছে। যেহেতু, ব্ৰহ্ম বিশেষ গুণযোগে ক্ষত্রিয়ের সৃষ্টি করিয়াছিলেন, সেই হেতু ক্ষত্রিয় ভিন্ন আর কেহই ব্রাহ্মণ-জাতিরও নিয়ন্ত বা পরিচালক নাই ; এই কারণেই ব্রাহ্মণগণ ক্ষত্রিয়জাতির কারণ-স্বরূপ হইয়াও ক্ষত্রিয়ের নীচে অবস্থান করত উপায়স্থিত ক্ষত্রিয়ের উপাসনা করিয়া থাকেন , কোথায়?-রাজস্থানাৰঙ্ক বঙ্গে : ক্ষত্ৰিয়ই আপনার বশ অর্থাৎ ব্রাহ্মণ্যখ্যাতি স্থাপন করেন-রাজস্থর বঙ্গে রক্তি
