\oŠo ब्रू७५ श्र আগমনী গান, কিংবা শাক্ত-সঙ্গীত, ব্ৰাহ্মা গান, ফকিরের দেহতত্ত্বের গান-এ সমস্তই tDS S SLEEYYDD BB tDD DBBBB tDBDDLDBBL BDD BB BDBK DD DS তখন তাহারা বলিৰে “মহাশয়, বাসি কাপড়ে, হাত মুখ না ধুইয়া কীৰ্ত্তন গান করিৰ কিরূপে ” অথচ এই কীৰ্ত্তনের মধ্যে শীলতার হানিকর অনেক আপত্তিজনক বিষয় আছে । তথাপি কীৰ্ত্তনগানও অপরাপর গান এক পাঙক্তেয় নহে। কীৰ্ত্তনগান চৈতন্তের ttD EDYLDgBDSS DBB DY KKLL YD DDD DDDDB DBB BLLBBD DOBBB করিয়াছিলেন, “এমন অমৃতৰাষী সুৰতো কখনও শুনি নাই, শুধু সুরেই যে প্ৰাণ কাড়িয়া লইল, এই আশ্চৰ্য্য সঙ্গীত, এই আশ্চৰ্য্য সুর কাহার সৃষ্টি ?” সঙ্গী বলিলেন, “এই কীৰ্ত্তনDD BB uBL0uDuS BBSSSSS LS S0S BDSSS DBDD DBK DBDSiDDBB BDBDBK tOD দিয়া অনুসন্ধিৎসু ব্যক্তির পক্ষে কীৰ্ত্তনের আসরটি দেখা উচিত। যাহার বৈষ্ণব ভক্তির দীক্ষা নাই, যিনি চৈতন্যের জীবনী সুক্ষ্মীরূপে পড়েন নাই তিনি যেন বটতলা-প্ৰকাশিত পুস্তকগুলি হইতে কীৰ্ত্তনের পদ না পড়েন। চালি ও কাঠামো বাদ দিয়া অসুর-সিংহকাৰ্ত্তিক-গণেশ, লক্ষ্মী ও উৰ্দ্ধদিকে শাস্তু এই সমস্ত আসবাব ছাড়িয়া দিয়া যদি দুৰ্গা ঠাকরুণকে নামাইয়া আনা যায়, তবে দুৰ্গা প্ৰতিমার সে মহিমান্বিত রূপ আর থাকে কি ? সেইরূপ DDD DBBB BBBD DDB DDDD DBBD DBDBBBDD DBDB EDBBB DBBB SgBDBDD কীৰ্ত্তন শুনুন । দেখিবেন খণ্ডিতার কলুষ কাটিয়া গিয়াছে, বিপ্ৰলন্ধর উদাম ভাব আর নাই-কলহান্তরিতার মান-এ সমস্তই অনাবিল, অপাপবিদ্ধ। যে সম্ভোগ-মিলন শুধু পুস্তকে পড়িলে বিদ্যাসুন্দরী তোটকের মতই শুনাইবে-আসরে ভাই-ভগিনী, স্ত্রী-পুত্রের সঙ্গে একত্র বসিয়া শুনিয়া বুঝিবেন--সন্তোগ-মিলনে ভোগের লেশ নাই।--যে ভোগ আছে তাহা দেবভোগ । অধিকাংশ বৈষ্ণবপদাই চৈতন্তের চরিত্র স্মরণ করিয়া লেখা হইয়াছে, তাহ পার্থিব মোড়কে আঁটা একখানি স্বর্গের YSS S uDuBtBBD BD S BBBD S DBuiDS DDDD DB ংবাদটি দিবেন, তাহা স্বর্গের । এজন্য প্ৰথমইে “তৎকালোচিত গৌরচন্দ্ৰিকা” দিয়া গান সুরু হইয়া থাকে। অর্থাৎ পূৰ্বরাগ, মান, মাণুর প্রভৃতি যে বিষয়ই লইয়া গান হইবে, তাহার পূর্বে চৈতন্যদেবের তদ্রুপ অবস্থাসূচক একটি গান গাহিয়া নেওয়া হয়-ইহাই ‘গৌরচন্দ্ৰিক।” যেমন ধরুন, পুর্বরাগের পদ গাওয়া হইবে, তাহার পূর্বে রাধামোহন ঠাকুরের গৌরাঙ্গলীলার এই পদটি গাওয়া হইল, “আজু হাম কি পেখিলু। নবদ্বীপচন্দ্র। করতলে করই বয়ান অবলম্ব । পুনঃ পুনঃ গতাগতি করু। ঘর পথ। ক্ষণে ক্ষণে ফুলবনে চলাই একান্ত । ছল ছল নয়নে কমল সুবিলাস । নব নব ভাব করত পরকাশ । পুলুক মুকুলব্যর ভরু সব দেহ । রাধামোহন কিছু না পাওল থেহ” (পদকল্পতরু, প্ৰথম অঃ, ৬৪ পদ ) । BDB SBB DBDDS BBDBDD SLSDDSDBDBDDLLBuB KBDS LLLDDB BDL দূর দূরান্তরের পল্লীগুলিকে যেন আসরে আসিতে নিমন্ত্ৰণ করিয়া গায়কেরা এই “গৌরচন্দ্ৰিক” । গৌল্পবিষয়ক গান বা মুখবন্ধ) গাহিল। এই ডাঙ্কানিনাদ ও পার্থিব মোড়কে আঁটা স্বর্গের চিঠি । গৌরচন্দ্ৰিক।।
