শৈব ধৰ্ম্মের অভিনব দান স্থান প্রথমতঃ ৰাখেন নাই ; শেষে বহু অনিচ্ছাসত্ত্বে তাহাকে অশীতিপরাবৃদ্ধ মহাপ্ৰজাবতীর জন্য দ্বার খুলিতে বাধ্য করা হইয়াছিল। শৈবধৰ্ম্ম গৃহকে পুণানিকেতন করিয়া দেখাইলBDB BBBOeu DBDBD S BB gggiED ggD0 gB BDDBi yuyiSS StD DDHDCy DBu BDD HBB BBBBBBBDBD DDBiBSB BE BEBDBDB S iBDB DSS DDE DDS SSS DBBuS DB BB BDBB BBBBS DBEEEES BuBSgSggADS LD S DDDE DiyyS 0LD BDBDDit DBDBS BB BDBBDEE gDSBDBDBK Bgg DSEt tDD DDBD DDD ৮৬ষ্ঠ দৃশ্য পে খাইয়াছিলেন। শিব মৃত গৌবীদেহ যুগযুগ স্বন্ধে কবিয়া মই পেমে মৃত্যু: ১৭:"ছিলেন। এদিকে কৈলাসে শিবদুর্গার সংসারে-অাদর্শ পারিবারিক জীবন প্রতিবিম্বিত ; ভিক্ষুকের আখ্যালয় অন্নপূর্ণা,-শিবের \g, शैश বুড়ে সিংহ, কাৰ্ত্তিকের ময়ূৰ্ব, গণিদেদের ইন্দ -1 ৪ লক্ষ্মীণ পেচক এবং ভূত্য নন্দী-ভৃঙ্গী ও পুত্ৰকস্তাগণকে পরিবেশন করেন। সিদ্ধি ও ভাঙ্গ বাটিতে বাটিতে হিমরাজের কন্যার হাতে কড়া পড়িয়াছে, তথাপি তাহার প্রসন্ন প্ৰেম-গব্বিত ধৰ্ম্মপত্নীর ছবি ও মাতৃমূৰ্ত্তি নিরুপম আনন্দের আধার। এখনও হিন্দুর ঘরে ঘরে গৃহিণী মুখে সেই অন্নপূর্ণর দুঃখসহনক্ষমা অপূর্ব সেবা ও ত্যাগের প্রভা খেলিয়া যাইতেছে। এদিকে শিবের শত প্ৰেম সত্ত্বেও তিনি ত্যাগী৷ উদাসীন-যে মুহুর্তে গৃহাশ্রম তাহাকে আকর্ষণ করিতেছে, সেই মুহুর্তে আবার চিতাগ্নির বিরাগ তাহাকে সমভাবেই আকর্ষণ করিতেছে। একদিকে গৌরীর কোমল-বপ্লৱীসম ভূজলতা তঁহার কণ্ঠ বেড়িয়া ধরিয়াছে, অপরদিকে বিষধর সর্প র্তাহার অপর স্কন্ধে ফোস ফোস করিতেছে। এই অনাসক্তির মধ্যে আসক্তি, বিরাগের মধ্যে রাগ-ভাব-সমাধির পার্শ্বে অগাধ দম্পত্য-প্ৰেম-এই ত্যাগের মহিমামণ্ডিত গৃহীর চিত্র-বৌদ্ধ সন্ন্যাসীর শুষ্ক আনন্দহীন নীরসত্ব কঠোরতর করিয়া লোকচক্ষে উপস্থিত করিল। এবং এই ধৰ্ম্মের প্রতি সকলকে বিতৃষ্ণ করিল। বুদ্ধদেব যাহা দেন নাই, পুরাণকারের নবসৃষ্ট শিব এখানে তাঙ্গা মুক্ত হস্তে পরিবেশন করিলেন । বৌদ্ধধৰ্ম্মে আস্তিকতা নাই। বদ্ধদেবকে ছাপাইয়া ভক্তের পূজার ধূপ ধোয়া আর উপরে উৰ্মিল না। সেই যুদ্ধদেব ও বলিপেন, কেহ কিছু করিতে পরিবে না, তোমার নিজের উপকার নিজেকেই কবিতে দুই বে। কৰ্ম্মফল অনুন্তীৰ্য্য, অখণ্ডনীয় ও অমোঘ। পূজা করা কৰ্ম্মেরমন্দিরে ঘণ্টা বাজাইলে তোমাব পাপ তাপ ঘুচিবে না। শিব-সমাধি আনন্দলোকের পূর্ণ ইঙ্গিত, তাহ। শুধু কামনা।--জয় নহে; কামনা-জয়ের পরে কোন অনাস্বাদিত সুখের স্পষ্ট আভাস তাহাতে আছে। আত্মার মধ্যে যে পরমাত্মা তাহার স্বরূপদৰ্শন, “মনাে নবদ্বারনিষিদ্ধবৃত্ত্বি আত্মনিমাত্মন্তবলোকয়ন্তদা, এই শিবকে আমরা পাইলাম। সুতরাং দেখা যাইতেছে। শৈবধৰ্ম্ম বুদ্ধের এক একখানি করিয়া ঈমান্ত ভূষণ হরণ কেরিয়াই ক্ষান্ত হয় নাই, ইহা বৌদ্ধধৰ্ম্মের দত্ত ঐশ্বৰ্য হইতে আরও কিছু বেীি অধ্যাত্মিসম্পদ এদেশকে দিয়াছিল-যাহাতে কয়েক শতাব্দীর মধ্যে বুদ্ধ, ধৰ্ম্ম ও সভেম্বর পরিবর্তে “হর হর” ব্লবে ভারতের দিগদিগন্ত প্ৰতিধ্বনিত হইয়াছিল। في এদিকে অতিশয় দুষ্ম-চিন্তা ও বিচারবৃত্তির ফলে বৌদ্ধধৰ্ম্ম লোকের নিকট ক্রমশঃ
