পাতা:বৃহৎ বঙ্গ - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/৮৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বৃহৎ বঙ্গে বৌদ্ধ ইতিহাসের বিলোপ ܘܗܶ দিক দিয়া গন্ধমাদন শৈল কঁাধে করিয়া লঙ্কাক্ষেত্রে উপনীত হইয়াছিল, স্মরণাতীত কালের সেইরূপ উপকথা আমরা পয়ার ছন্দে পাঠ করিযী কণ্ঠস্থ করিয়াছিলাম । বগুড়া জেলায় D BBBD EDDBBD BLDD DDD LLLDBSBD BDDDS SyBBBB DDD SBBD গদগদ হইয়াছি এবং ঢাকা জেলার সাভারের বৌদ্ধ রাজা হরিশ্চন্দ্রের প্রাচীন প্রাসাদের ভগ্নাবশেষকে পৌরাণিক হরিশ্চন্দ্রের বাড়ী মনে করিয়া সশ্রদ্ধ হইয়া তৎসম্বন্ধে আলোচনা BDuEtSS SDBBE DYBD DBDDDB BEDD EBDB DOg gBDDSS LKKSS LBBDB LLLS 幽 নিশুম্ভর অস্থি বলিয়া নির্দেশ করিয়া থাকে । জৈন ও বৌদ্ধ দেবতার *** ******* বিগ্রহ বঙ্গের পল্লীতে পল্লীতে পাওয়া যাইতেছে কিন্তু তাহার। ষে বৌদ্ধ রূপে পূজা । বা জৈন ধৰ্ম্মের অন্তৰ্গত তাহা কে কবে মনে করিয়াছিল ? কোন কোন স্থানে দিগম্বর তীর্থঙ্কর শিবারূপে পূজিত হইতেছেন। এক স্থানে দেখিয়াছি বোধিতারুর নিম্নে উপবিষ্ট বুদ্ধ বিগ্রহের নাম পাণ্ডারা দিয়াছে ‘জটাশঙ্কর,'-বন্ধের শিরের উদ্ধে বোধিতারুর পত্রপুঞ্জ জটাস্বরূপ প্ৰতিভাত হইয়াছে। বুদ্ধমষ্টিকে সিন্দুর-মণ্ডিত করিয়া গ্ৰাম্য পুরোহিতেরা তারা মূৰ্হিজানে অৰ্চনা করিয়া মাতৃপূজার বাঞ্ছা চরিতীৰ্থ করিয়াছেন, এরূপ সংবাদও আমরা জানি। শ্ৰীযুক্ত নলিনীকান্ত ভট্টশালী মহাশয় লিখিয়াছেন, “ত্রিপুরায় বড় কামত গ্রামে বিহাের মণ্ডলে বৌদ্ধ জন্তলমূৰ্দ্ৰীকৃষ্ণমূৰ্ত্তি বলিয়া পূজিত হইয়া থাকে।” (প্ৰতিভা, তৃতীয় বর্ষ, দ্বিতীয় সংখ্যা, ১২৫ পৃ: ) । অনেক স্থলে অশোক-স্তম্ভ ‘ভীমের গদা” নামে অভিহিত । হিন্দুদের ইতিহাস লিখিবার প্রবৃত্তি বা ক্ষমতা নাই, যাহারা এই সকল প্রমাণ দ্বারা ইহাই প্ৰতিপন্ন করিতে চাহেন, আমি তঁহাদিগকে সমর্থন করিতে পারি না। বৌদ্ধধৰ্ম্মের প্ৰতি ব্ৰাহ্মণেরা এতই বিদিষ্ট হইয়াছিলেন যে, সেই সকল পাপ কথা যেন কেহ না শুনে এই উদ্দেশ্যে ব্ৰাহ্মণের ইচ্চা করিয়া তাহাদের কীৰ্ত্তি লোপ করিয়া

                      • দিয়াছিলেন। সত্যবটে বুদ্ধ-নিৰ্বাণের প্রায় দেড় হাজার বৎসর ठाउ5f5; ! পরে জন্তুদেব কয়েকটি ছনে বুদ্ধের বন্দনা করিয়াছেন। আরও দুই এক স্থলে হিন্দুরা এইরূপ উদারতার পরিচয় দিয়াছেন। অগাধ অপ্ৰমেয় হিন্দুশাস্ত্রের মধ্যে পরবর্তী কালের সেই সকল পঙক্তি ধৰ্ত্তব্যের মধ্যেই নহে। কি ভীষণ অত্যাচারের সহিত ব্ৰাহ্মণের বৌদ্ধ ও জৈনধৰ্ম্ম ভারত হইতে নিৰ্ম্মল করিতে চেষ্টা পাইয়াছিলেন, তাহা শঙ্কর-বিজয় নামক পুস্তকের নিম্নলিখিত কথাগুলি পাঠ করিয়া বুঝিতে পারা যায় :-

দুষ্টমতাবলম্বিনঃ বৌদ্ধান জৈনান অসংখ্যাতন রাজমুখ্যাননেকৰিস্কা-প্রসঙ্গভেগৈনিৰ্জিত্য তেষাং শিরাংসি পরপ্তভিচ্ছিত্ত্ব বহুষু উলুখলেষু নিক্ষিপ্য কণ্ঠভ্রমণেশ্চর্ণীকৃত্য চৈবং দুষ্টমতধ্বংসমাচরন নিৰ্ভয়ো বৰ্ত্ততে ” জৈনদের প্রতি আরও যে সকল অমানুষী অত্যাচার হইয়াছিল তাহ পরে লিখিব (জৈন শব্দসূচি দ্রষ্টব্য)। বৌদ্ধধর্মের নেতাই শুধু এই ভাবে নিপীড়িত হন নাই, শূন্তপুরাণে দেখা যায় অতি নিম্নত্তরের বিকৃত বৌদ্ধধৰ্ম্মমতাৰলৰীয়া পৰ্যন্ত ব্ৰাহ্মণদের ভয়ে আতঙ্কিত হইয়াছিল। “বো- পরীক্ষণ ব্ৰাহ্মণগণের মুখ হইতে অগ্নি বাহির হইতে লাগিল এবং তাহারা সন্ধুক্ষ্মীদের যথাসৰ্ব্বস্ব R